মাথাব্যথা নিমেষেই দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

মাথাব্যথা নিমেষেই দূর করার কিছু উপায় আমাদের অনেকেরই অজানা।অনেক সময় আমাদের মাথা ব্যথা হওয়ার নির্দিষ্ট কোনো কারণ থাকে না। আবার অনেক সময় মানসিক চাপ বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে মাথাব্যথা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আজকে আমরা জানবো মাথা ব্যাথা নিমেষেই দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কে।
মাথাব্যথা নিমেষেই দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
মাথা ব্যথা হলে আমরা আমাদের প্রত্যেক দিনের কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারি না এবং কাজে মনোযোগ দিতে পারি না। ফলে আমাদের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। মাথা ব্যথার নিমিষেই দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেল মূলত লেখা হয়েছে। আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকলে আশা করি অনেক কিছুই জানতে পারবেন। 

ভূমিকা

মাথাব্যথা নিমেষেই দূর করার কিছু উপায় রয়েছে।মাথাব্যাথা সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি মাথাব্যথা। প্রাইমারি মাথা ব্যথার কোন নির্দিষ্ট কারণ থাকে না। টেনশন থেকে এবং দীর্ঘক্ষন মোবাইল এবং ল্যাপটপের সামনে বসে থাকলে এ ধরনের মাথাব্যথা হতে পারে।

 আবার মাইগ্রেনের সমস্যা হোক প্রাইমারি মাথাব্যথার মধ্যে পড়ে। আর সেকেন্ডারি মাথাব্যথা হলে আরও বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং তার সাথে মাথা ব্যথা দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত স্থায়ী হয়। তাই মাথাব্যথা খুব বেশি সময় পর্যন্ত স্থায়ী হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

মাথাব্যথা নমেষেই দূর করার কিছু উপায় 

বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। তখন কোন কিছু করতে ভালো লাগেনা। মনে হয় চোখ বন্ধ করে থাকলে আরাম দেওয়া যাবে। প্রিয় পাঠক চলুন জেনে আসি মাথা ব্যাথা নেমেছি দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কেঃ

নিজেকে হাইড্রেট রাখুন

দেখা যাচ্ছে অনেক সময় যখন আমাদের শরীরে পানির ঘাটতি হয়ে যায় তখন ডিহাইড্রেশনের কারণে মাথাব্যথা হয়ে থাকে। তাই যখন মাথা ব্যথা হবে তখন উষ্ণ গরম জল খেতে পারেন। এছাড়াও তার সাথে ডাবের পানি, বিভিন্ন রকম ফলের জুস জাতীয় খাবার বেশি বেশি করে খান। অনেকে মাথা ব্যাথা হলে চা বা কফি খায়। যেটা আমাদের শরীরের জন্য আরও বেশি খারাপ।

সুষম খাবার খেতে হবে

আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য দরকার প্রয়োজনে পরিমাণ ভিটামিন এবং খনিজ লবন। আর এজন্যই সব সময় চেষ্টা করবেন সুষম খাবারগুলো খাওয়ার। অনেক সময় আমাদের শরীরের অপুষ্টি দেখা দেওয়ার কারণে ও মাথা ব্যাথা হয়।
 আর দেরি করে খাবার খেলে অনেক সময় মস্তিষ্ক এগুলো করে সরবরাহ কম হতে পারে। সেখান থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারগ্লাইসোমিয়া। তাই প্রতিদিন খাবার খাওয়ার অভ্যাস করে তুলুন। দেখবেন আপনার মাথা ব্যথার সমস্যা অনেকটা কমে গেছে বা নেই বললেই চলে।

সময়ে ঘুম প্রয়োজন

প্রতিদিন যেমন নিয়ম করে সুষম খাবার খেতে হবে ঠিক তেমনি আমাদের নিয়ম করে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে। ঠিকমতো ঘুম না হলে শুধু মাথা ব্যথায় নয় আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং রোগব্যাধি বাসা বাধতে পারে।
 আর দিনের পর দিন ঠিকঠাক কিন্তু ঘুম না হলে সেখান থেকে মাথাব্যথা সমস্যা এবং মাথা ব্যথা থেকে আরো বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত উত্তেজনা এবং বেশি পরিশ্রম বাদ দিতে হবে। শরীরকে যথাযথ বিশ্রাম দিয়ে নিয়মিত ঘুমাতে হবে।

মাথা মাসাজ

প্রায় দিনই যদি মাথা ব্যাথার সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে আপনি মাসাজ করে দেখতে পারেন। কারণ অনেক সময় আমাদের স্নায়ুর মধ্যে রক্ত চলাচলের বিঘ্ন ঘটতে পারে। সে ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে সেখান থেকে বিভিন্ন রকম মাথা ব্যথা সমস্যা হয়ে থাকে। এবং যখন আপনি মাথা ভালোভাবে মাসাজ করবেন তখন আমাদের স্নায়ুর ভিতরে রক্ত চলাচল ভালোভাবে হবে।

৬০ মিনিটে মাথা ব্যথা দূর করুন

মাথা ব্যথা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খুব যন্ত্রণার একটি বিষয়। দিনভর মাথাব্যথা নিয়ে কাজ করতে বেশ অস্বস্তিকর লাগে। বাইরে যাওয়ার পর বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যেয়ে আমাদের যখন মাথাব্যথার সমস্যা হয়ে যায় তখন আমরা কোন কাজেই ঠিকঠাক ভাবে মনোযোগ দিতে পারি না। সে সময়ে খুব তাড়াতাড়ি কিভাবে আপনার মাথাব্যথা দূর করবেন চলুন জেনে নেইঃ

আকুপ্রেসার

বহু বছর ধরে তাদের মাথা ব্যথার সমস্যা হয়ে আসছে তাদের পদ্ধতি ব্যবহার খুবই উপকারী। এই ঘরোয়া পদ্ধতিতে খুব সহজেই আপনার মাথা ব্যাথার দূর হয়ে যাবে। বাম হাতে বৃদ্ধাঙ্গুলী এবং তর্জনীর মাঝখানের অন্য হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলী ও তর্জন এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে নিজের মাসাজ করুন। বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করে দেখা গেছে যে এই পদ্ধতির মাধ্যমে খুব সহজে আমাদের মাথা ব্যাথা দূর হয়ে যায়।

পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান

এক গ্লাস পানি আপনার মাথাব্যথা সারাতে পারে খুব কম সময়ের মধ্যে। তাই যখন আপনার মাথা ব্যথা হবে তখন ভালোভাবে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করুন এবং নিরিবিলি পরিবেশে থাকুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার মাথা ব্যথা চলে গেছে।

লবঙ্গ

কয়েকটি লবঙ্গ রুমালের মধ্যে নিয়ে সেটিকে ভালোভাবে গরম করে নিন। তারপরে এটি কিছুক্ষণ নাকের সাথে ধরে ঘ্রান নিন। দেখবেন খুবই কম সময় আপনার মাথা ব্যাথা দূর হয়ে গেছে।

লবণযুক্ত আপেল

যদি মাথা ব্যথা খুব বেশি হয়ে থাকে তাহলে এই ঘরোয়া পদ্ধতিতে আপনার খুবই উপকারে আসবে। আপেল ছোট ছোট টুকরো করে কাটার পরে তার ওপর হালকা একটু লবণ ছিটিয়ে নিন। তারপর সেটি চিবুতে থাকুন। দেখবেন খুব কম সময় আপনার মাথা ব্যাথা দূর হয়ে গেছে।

হাসিখুশি মন

আমাদের মনকে যদি ইতিবাচক প্রভাব দিয়ে থাকেন এবং ভালো বিষয়টিকে নজর দিতে পারেন তাহলে আমাদের মাথা ব্যাথা খুবই কম সময় দূর হয়ে যেতে সক্ষম। তাই তখন মাথা ব্যথা সমস্যা দেখা দিবে তখন মাথায় প্রেসার নেওয়া যাবে না সব সময় পজেটিভ চিন্তাভাবনা করতে হবে।

পেটের গ্যাস থেকে মাথাব্যথা

অনেক সময় পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হওয়ার কারণে আমাদের মাথা ব্যথা হয়ে থাকে এটি হয়তো আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেন না। সাধারণত একে গ্যাস্ট্রিক মাথাব্যথা নামে ধরা হয়। পেটের মধ্যে যখন অতিরিক্ত গ্যাসের সৃষ্টি হয় তখন পাকস্থলী বা অন্ত্র বিস্তৃত হয় তখন এটি রক্তনালী এবং স্নায়ুর তন্ত্রসহ নিকটবর্তী কাঠামোর উপর বিভিন্নভাবে চাপ সৃষ্টি হতে পারে।

 এই চাপের কারণে মাথাব্যথা শুরু হতে পারে। আবার আমাদের মধ্যে অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যাদের পাচনতন্ত্রের গ্যাসের উপস্থিতি সম্পর্কে আরো সংবেদনশীল হতে পারে যেমন তারা তাদের গ্যাস তৈরির প্রতিক্রিয়ায় মাথাব্যথা অনুভব করতে পারে।

গ্যাসের কারণে মাথাব্যথা হলে করণীয়

আপনি যদি আপনার পেটে গ্যাসের কারণে মাথাব্যথা অনুভব করেন তাহলে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজে আপনি আপনার মাথা ব্যাথা দূর করতে পারবেন খুবই কম সময়ে। চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেই কিভাবে গ্যাসের কারণে মাথা ব্যথা হলে আমরা দূর করব খুব সহজেঃ

আদা চা

আদার মধ্যে এমন কিছু পদার্থ রয়েছে যার কারণে আমাদের গ্যাস উপসম করতে সক্ষম হয়। তাই যখন আমাদের গ্যাস হবে এবং মাথা ব্যথা হবে তখন আমরা বেশি করে যা দিয়ে একটি তরতাজা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারি। তাহলে খুব কম সময় আমাদের মাথা ব্যাথা দূর হয়ে যাবে এবং একই সাথে পেটের গ্যাস দূর হয়ে যাবে।

মৌরি বীজ

আমাদের পেটের গ্যাস এবং ফোলা ভাব দূর করতে সাহায্য করে মৌরি বীজ। খাওয়ার পর এক চামচ মৌরি বীজ চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা মৌরি বীজ দিয়ে চা করে খেতে পারবেন।

উষ্ণ সংকোচন

আপনার কপালে এবং ঘাড়ের যে সাইডে ব্যাথা হবে সেখানে উষ্ণ গরম পানির সেক দিতে পারেন। এতে করে আপনার ঘাড় এবং মাথায় বেশি ব্যথা উপশম করতে সহায়তা করবে।

গভীর নিঃশ্বাস

গভীরভাবে শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা আপনার শরীরকে শিথিল করতে পারে এবং উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করতে পারে। যা আমাদের পেটের গ্যাস এবং মাথা ব্যাথা দূর করতে কার্যকর।

পেট মালিশ করা

যখন পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হবে এবং তার কারণে মাথাব্যথা হবে তখন বৃত্তাকার গতিতে আপনার পেটের উপর হালকাভাবে মাসাজ করতে থাকুন। দেখবেন খুব কম সময় আপনার পেটের গ্যাস কমে গেছে এবং তার সাথে মাথা ব্যথা দূর হয়ে গেছে।

মাথা ব্যথার কারণ

মাথা ব্যথার ধরন বুঝে নির্ণয় করা সম্ভব কেন এবং কি কারনে মাথা ব্যথা হচ্ছে। খুব পরিচিত দুটি কারণ হলো মাইগ্রেন এবং টেনশন। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ টেনশন টাইপ মাথা ব্যথা। আর ১১ শতাংশের জন্য দায়ী ধূমপান, মানসিক চাপ, ক্ষুধার্ত থাকা, অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম, অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন ইত্যাদি। কাজেই এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন নিয়ে আসা জরুরী।

মাইগ্রেন

সাধারণত মেয়েরা মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগে বেশি। ১৫ থেকে ১৬ বছর বয়স থেকে মাইগ্রেনের লক্ষণ দেখা দিতে পারে এবং এটি স্থায়ী হয় ৪০ থেকে ৫০ বছর পর্যন্ত। মাইগ্রেনের মাথা ব্যথার লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
  • মাথার যেকোনো একপাশে ব্যথা অনুভব হয়। একবার এক পাশে ব্যথা হলে অন্য বার অন্য পাশে ব্যাথা হতে পারে।
  • চার থেকে ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত এই ব্যথা স্থায়ী হয়।
  • মাথার দুই পাশের রগ টানটান ধরে আছে বলে মনে হয়।
  • ব্যাথার সঙ্গে বমি বমি ভাব সৃষ্টি হতে পারে।
  • বেশি আলো বা রোদে গেলে মাথাব্যথা বাড়তে পারে।
  • ব্যথা শুরুর আগে চোখের সামনে আলোর নাচানাচি বা আঁকাবাঁকা লাইন ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
  • অন্ধকারে শুয়ে থাকলে মাথা ব্যথা কমে যায়।

টেনশন টাইপ মাথা ব্যথা

 টেনশন থেকে মাথাব্যথা হওয়ার উপসর্গ হলোঃ
  • পুরো মাথা ব্যথা হয়।
  • মাথা চেপে ধরে আছে এরকম একটা অনুভূতি হয়।
  • মাইগ্রেনের মত অতটা তীব্র ব্যাথা হয় না।
  • টেনশনে মাথা ব্যথা হলে এই মাথা ব্যথা বেশ কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হয়।
  • দুশ্চিন্তা পারিবারিক চাপ এবং পেশাগত কিংবা মানসিক চাপের সঙ্গে এই ধরনের ব্যথার সম্পর্ক রয়েছে।

কি করবেন

হঠাৎ করেই এই ধরনের মাথাব্যথা শুরু হয়ে গেলে পরিত্রাণ পেতে ব্যাথা নাশক ওষুধ যেমন প্যারাসিটামল ইত্যাদি সেবন করা যেতে পারে। মনে রাখবেন ব্যাথা নাশক ওষুধের সঙ্গে অবশ্যই আলসারের বা গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেতে হবে। অনেক সময় অতিরিক্ত ব্যথার ওষুধ খাওয়ার কারণ ও মাথা ব্যাথা হতে পারে। এ ধরনের সমস্যা কি বলা হয় মেডিসিন ওভার ইউজ হেডেক।

 তাই খুব প্রয়োজন না হলে ঘন ঘন ব্যথার ওষুধ খাওয়া বাদ দিতে হবে। চিকিৎসার মাধ্যমে ডাক্তারের পরামর্শ দীর্ঘ মিয়াদি কিছু ওষুধ সেবন করার মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও অনেক সময় অফিসে কাজের ফাঁকে বা বিভিন্ন কাজের ফাঁকে হঠাৎ করে মাথার তালুতে ব্যাথা শুরু হয়ে যায়। সাধারণত মানসিক চাপ থেকে এ ধরনের ব্যাথা হতে পারে।

 বিশ্রাম নিলে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমালে অনেকটাই স্বস্তি পাওয়া যায়। আবার অনেক সময় দেখা যায় ঘাড় থেকে পুরো মাথাব্যথা শুরু হয়ে সেটা মাথায় পেছন দিক পর্যন্ত ছড়িয়ে যায়। চিকিৎসকদের মতামতে জানা যায়, সারভিকোজেনিক মাথা ব্যথার লক্ষণ এটি। কোন ধরনের শারীরিক অসুস্থতা বা শারীরিক কোন সমস্যার জন্য এ ধরনের মাথাব্যথা হয়ে থাকে। এরকম ব্যথা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়া জরুরি।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম কিভাবে আমাদের মাথা ব্যথা হলে নিমিষেই দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url