সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারনে সেগুলো জানুন
সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারনে সেগুলো জানুন আজকের আর্টিকেলে। সময়ের অভাব, নাস্তা বানিয়ে দেওয়ার মানুষ নেই, সকালে খেতে ভালো লাগে না কিংবা ওজন কমানো ইত্যাদি বিভিন্ন অজুহাত দিয়ে যারা দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার সকালের খাবার বাদ দিয়ে থাকেন তারা বিভিন্ন রকম শারীরিক জটিলতায় ভুগতে থাকেন। প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদের জানাবো সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারণে।
আমাদের মধ্যে কম বেশি অনেকেই সকালের নাস্তা করতে পছন্দ করেন না। এবং সকালের নাস্তা না খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম দীর্ঘমেয়াদি রোগের বাসা বেধে যাচ্ছে যা আমরা বুঝতেই পারছি না।সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারনে সেগুলো জানুন।
ভূমিকা
সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারনে সেগুলো জানুন এবং জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন।শরীরে সুস্থতা বজায় রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবারের কোন বিকল্প নেই। এজন্য দরকার নিয়ম মেনে সঠিক সময় সঠিক খাবার খাওয়া। মনে রাখবেন যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন সকালের নাস্তা কোন সময় রুটিন থেকে বাদ দেওয়া যাবে না। নিজেকে ফিট এবং স্বাস্থ্যবান রাখতে চাইলে কখনোই সকালের খাবার বাদ দেওয়া যাবে না।
সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারনে সেগুলো জানুন
অনেকের সকালে উঠে না খেয়ে একবারে দুপুরের খাবার খেয়ে ফেলেন। কিন্তু আমাদের শরীরের জন্য সকালে নাস্তায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক সকালের নাস্তা না খেলে কি ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
ওজন বাড়বে
যদি ওজন কমাতে চান তাহলে সকালের খাবার অবশ্যই খেতে হবে। কারণ সকালের খাবার না খেলে অনেক ক্ষুধা লেগে থাকবে এবং আপনি যখন দুপুরে খেতে বসবেন তখন অনেক বেশি খেয়ে ফেলে দিবেন। এজন্যই সকালে ঠিকঠাকমতো খেতে হবে।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি
গবেষণায় দেখা গেছে খাওয়া দাওয়া সঙ্গে একটি সম্পর্ক আছে। এবং গভীরভাবে গবেষণা করে জানা গেছে, যেসব নারী সকালে ঠিকঠাক মত খাবার খান না, তাদের মধ্যে ডায়াবেটিস টু হওয়ার সম্ভাবনা বিশ শতাংশ। কারণ হলো সকালের নাস্তা বাদ দেওয়ার কারণে শরীরের শর্করার সহ্য ক্ষমতা কমে যায়। যা ডায়বেটিস সম্পর্কযুক্ত।
ক্ষুধার প্রভাব
দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার ফলে অল্পতেই আমরা রেগে যায় এবং আমাদের মেজাজ গরম থাকে। গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে যারা প্রতিদিন নিয়মিত সকালের খাবার খেয়ে থাকেন তাদের মন মেজাজ সবসময় ফুরফুরে থাকে।
বিপাকীয় জটিলতা
সকালের নাস্তা না খাওয়ার কারণে আমাদের শরীরে বিপাক ক্রিয়ার হার কমে যায়। শুধু সকালের খাবারই নয় যে কোন এক বেলার খাবার বাদ দিলে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডের উপর প্রভাব পড়ে যায়।
মুখে দুর্গন্ধ
একবেলা না খেয়ে থাকলে আমাদের শরীরের ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি সামাজিক জীবনে আমরা অসুবিধার মধ্যে পড়ে যাই। সকালের নাস্তা না খেয়ে থাকলে অর্থাৎ অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে মুখে এক ধরনের বাজে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। যা আমাদের সামাজিক জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।
মুড সুইং এবং শক্তির ঘাটতি
সকালের খাবার না খাওয়ার ফলে আমাদের অনেকেরই মুড সুইং এবং শক্তির ঘাটতি দুটোই দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে যারা ঠিকঠাক মতো সকালের খাবার খান না তারা সবসময় ক্লান্তি বোধ করেন এবং যেকোনো জিনিস ভুলে যান। এ ছাড়া সকলের খাবার এড়িয়ে চললে আমাদের শরীরের শক্তি কমে যায়।
হৃদপিন্ডের ক্ষতি
দিনের পর দিন সকালের খাবার না খাওয়ার পরে আমাদের মধ্যে অনেকেরই দীর্ঘমেয়াদী হৃদপিন্ডের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এমনকি গবেষণার মাধ্যমেও দেখা গেছে যারা সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলেন তাদের মধ্যে ২৭ শতাংশের বেশি হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চুলের ক্ষতি
গবেষণায় দেখা গেছে সকালের খাবার এড়িয়ে চলে প্রোটিনের পরিমাণ ব্যাপক কমে যায়। যার ফলে আমাদের শরীরে ক্যারাটিনের মাত্রার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। আর কেরাটিন কমে গেলে আমাদের চুলের সমস্যা বেড়ে যায়। ফলে চুল পড়তে শুরু করে এবং চুলের বৃদ্ধি থেমে যায়।
ডিমেনসিয়ার ঝুঁকি বাড়ে
সকলের খাবার না খাওয়ার অভ্যাস পরবর্তীকালে বাড়াতে পারে আমাদের ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি। এখন আমাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই জানে না যে ডিমেনশিয়া আসলে কি। স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া, চিন্তাভাবনার অসুবিধা, সিদ্ধান্ত নেওয়ার অক্ষমতা ইত্যাদি একাধিক সমস্যা কে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ডিমেনশিয়া বলা হয়ে থাকে। এজন্য ডিমান্ডশিয়ার ঝুঁকি কমাতে আমাদের সকালের নাস্তা প্রতিদিন খেতে হবে।
সকালের নাস্তায় কি খাবেন
শরীরকে সুস্থ সবল রাখার ক্ষেত্রে সকালের নাস্তায় কি কি খাবার খাওয়া দরকার এ নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যে ধারণা নেই। অর্থাৎ সকালের নাস্তার দিকে আমাদের একটু বেশি নজর দেওয়া দরকার।
কারণ সকালে আমরা বিভিন্ন সময় অনেকেই কিছু খাবার খেয়ে থাকি যা আমাদের শরীরের জন্য একদমই খাওয়া ঠিক নয়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক শরীরের জন্য সকালের খাবারের কোন কোন খাবারগুলো খাওয়া দরকার।
- শক্তিশালী করতে চাইলে সকালের নাস্তায় অ্যাপেল পাই খেতে পারেন।
- সঙ্গে সিদ্ধ করা মটরশুটি আপনার শরীরে শক্তি যোগাবে।
- আমিষের ঘাটতি মেটাতে চাইলে রুটি বা টোস্ট খেতে পারেন।
- হালকা কিছু খেতে চাইলে ফল রুটি বা টোস্টের সঙ্গে অ্যাভোকাডো খেতে পারেন।
- ডিমের অমলেট খেতে পারেন।
- বিভিন্ন রকম বাদাম এবং মধু খেতে পারেন।
- এছাড়াও সকালের নাস্তারার জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার হচ্ছে ফলমূল খাওয়া। কলা, তরমুজ , আঙ্গুর, অথবা মৌসুমীর বিভিন্ন ফল দিয়ে নাস্তা করাই ভালো। এছাড়াও আপনি চাইলে সালাদের মতো করে খেতে পারেন।
- এছাড়াও আপনি চাইলে সকালের নাস্তায় বেরি জাতীয় ফল খেতে পারেন। বেরি জাতীয় ফল বলতে সাধারণত স্ট্রবেরি, জাম ইত্যাদি ফলগুলোকে বোঝায়। বেরি জাতীয় ফল গুলোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের মানবদেহের প্রত্যেকটি কোষগুলোকে সুস্থ রাখে এবং স্বাস্থ্য উন্নতি ঘটায়।
- সারাদিনের এনার্জি পেতে আপনি সকালের নাস্তায় খেতে পারেন ওটমিল। কারণ ওটমিলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার, কপার এবং ফসফরাস। খেতে পারেন দুধ কিংবা বিভিন্ন ধরনের বাদাম মিশিয়ে। এছাড়াও যাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনার জরুরী এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরী তাদের জন্য ওটমিলের কোন বিকল্প হতে পারে না।
- গ্রিন টি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী একটি পানীয়। গ্রিন টি এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, ডি এবং ই। এছাড়াও গ্রিন টি এর উপকারিতা অনেক। গ্রিন টি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
- চিয়াসিড বা চিয়াবীজ আমাদের সবারই কমবেশি পরিচিত। এই বীজের মধ্যেই রয়েছে দুধের চেয়েও পাঁচ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়েও সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, কলার চেয়েও অনেক বেশি পটাশিয়াম, স্যামন মাছের থেকেও ৮ গুণ বেশি ওমেগা ৩। যা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকে এবং আমাদের শরীর থেকে বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেই ও প্রদাহনিত সমস্যা দূর করে।
- আমাদের মধ্যে অনেকেই সকালের নাস্তা রুটি খেতে পছন্দ করেন। রুটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কিন্তু ইস্ট ছাড়া গমের তৈরি রুটিতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি সহ ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়াম। এজন্য আপনি সকালে নাস্তা ইস্ট ছাড়া রুটি খেতে পারেন।
- আবার আমাদের মধ্যে অনেকের সকালে ভাত খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। তারা ভাতের পরিবর্তে সকালের নাস্তায় রাখতে পারেন খিচুড়ি। তবে খিচুড়ির সাথে অবশ্যই সবজি রাখতে হবে। চালের পরিমাণ কম দিয়ে সবজি পরিমাণ বেশি দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে আপনি সেরে নিতে পারেন সকালের নাস্তা। এতে করে যেমন ভারী নাস্তা হবে ঠিক তেমনি শরীর যথাযথ পুষ্টি পাবে।
- দিনের শুরুটা দই দিয়ে হোক এরকমটা অনেকেই চান না। কিন্তু দই আমাদের দেহের জন্য অনেক বেশি কার্যকর। দিনের শুরুটা দই দিয়ে করলে আপনার সারাদিন দেখে থাকলে অফুরন্ত এনার্জি। সুতরাং সকালের নাস্তা ফলমূলের পাশাপাশি দই রাখুন।
খাবার কে ইংরেজিতে ব্রেকফাস্ট বলা হয় যা ছোট করে বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় ব্রেক অর্থ হচ্ছে ভাঙ্গা আর ফাস্ট অর্থ হচ্ছে উপবাস। অর্থাৎ রাতে খাওয়ার প্রায় ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা পরে সকালের নাস্তা করা হয় যার কারণে এটিকে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আর সকালের নাস্তা যদি না খায় তাহলে একটা না অনেক কম আমাদের পেটের কোন খাবার পড়ে না।
আর রাতের বেলা যখন আমরা ঘুমিয়ে থাকি তখন আমাদের হজম প্রক্রিয়া খুব ধীর গতিতে হয় এবং এত দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের খাবার গ্রহণের প্রয়োজন পড়ে না কিন্তু দিনের শুরুতেই শরীরের খাবার তথা শক্তির চাহিদা দেখা দেয়। গবেষণায় জানা যায় সকালে ঘুম থেকে উঠার পরবর্তী ২ ঘণ্টার মধ্যে সকালের খাবার খেয়ে নেয়া উত্তম।
তবে আপনি চাইলে দুই ঘন্টার আগেও খেয়ে নিতে পারেন কিন্তু দুই ঘন্টার বেশি অতিক্রম করা উচিত নয় কারণ এতে করে আমাদের শরীরে ক্যালরির ঘাটতি হওয়ার সহ এসিডিটির সমস্যা দেখা দিতে পারে। প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারণে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য এবং সকালের নাস্তায় কি খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য উপকারী সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।
সকালের নাস্তায় কি কি খাবার এড়িয়ে চলবেন
- বিশেষ করে সকালে আমরা অনেকেই ঘুম থেকে উঠে খাবারের তালিকায় নুডুলস রাখি। কিন্তু নুডুলস ময়দার তৈরি। খেতে বেশ সুস্বাদু হলেও আমাদের সকালের খাবারে এড়িয়ে চলা দরকার।
- সকাল সকাল তেলেভাজা বিভিন্ন রকম খাবার যেমন পরোটা সিঙ্গারা এগুলো এড়িয়ে চলা দরকার।
- সকালের খাবারের প্যাকেট জাতীয় খাবার যেমন চিপস পপকর্ন ইত্যাদি খাওয়া যাবে না।
- অনেকেই সকালে এক কাপ গরম চা বা কফি খেয়ে থাকার অভ্যাস রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে এ ধরনের অভ্যাস আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম অসুখের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। তাই সকালের নাস্তায় এ ধরনের পানীয় খাওয়ার অভ্যাস থাকলে বাদ দিতে হবে।
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার যেমন টমেটো, কলা, পেয়ারা, কলা ইত্যাদি খাওয়া যাবে না। কারণ সকালে এ ধরনের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খেলে পেটে এসিড পাওয়া গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
- প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সালাদ রাখা ভালো কিন্তু সকালের নাস্তায় এটি রাখা স্বাস্থ্যের জন্য একদমই ভালো নয়। কেননা সকালে খালি পেটে কাঁচা সবজি খেলে পেট ফুলে ব্যথা হতে পারে।
- অনেকেই সকালে জুস খেতে পছন্দ করেন। কিন্তু সকালে খালি পেটে ফলের জুস খেলে শরীরে শর্করার মাত্রা অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যেতে পারে। তাই এ ধরনের জুস খাওয়া যাবে না।
- আমরা সকলেই জানি দই আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি উপাদান। এটিও হজমে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে সকালের নাস্তায় দই খাওয়া একদমই ঠিক নয়। কারণ খালি পেটে দই খেলে এসিডিটির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
- সকালের খাবারে ভাত রুটি পরোটা এ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন।কেননা এই ধরনের খাবার খেলে আমাদের পেটে জ্বালাপোড়া এবং এসিডের সমস্যা দেখা দিয়ে অধিক পরিমাণে।
শেষ কথা
এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম সকালের নাস্তা এড়িয়ে চলবেন না যেসব কারনে সেগুলো এবং কি কি এড়িয়ে চলা দরকার এই সম্পর্কেও অনেক কিছু জানলাম। তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url