বাটা মাসলা দীর্ঘদিন সংরক্ষন করার উপায় সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত তথ্য

বাটা মশলা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার উপায় সম্পর্কে অনেকেরই কোন ধারনা নেই।রান্না করার সময় সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় একটি উপাদান হলো বাটা মসলা। প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদের জানাবো বাটা মশলা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সব তথ্য।
বাটা মাসলা দীর্ঘদিন সংরক্ষন করার উপায় সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত তথ্য
প্রতিদিন রান্নাতে যেমন বাটা মসলা দরকার হয় ঠিক তেমনি বাটা মসলার কারণে খাবার হয় সুস্বাদু। তাই বাটা মশলার দিকে আমাদের সব সময় খুব সতর্ক থাকতে হবে। কোন কারণে যদি বাটা মসলা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সেটা কখনোই আর তরকারিতে দেওয়া যাবে না।

ভূমিকা

বাটা মশলা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার উপায় সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকার জন্য আমাদের অনেক সময় প্রতিদিন মসলা বেটে রান্না করতে যেতে হয়।বেশিরভাগ সময়ে প্রতিদিন মসলা বেটে রান্না করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। তাই জন্য আমরা একদিনে মসলা বেটে অনেকদিন পর্যন্ত তরকারিতে দিয়ে রান্না করি। এতে করে রান্না আরো সহজ হয়ে যায় এবং কম সময় হয়ে যায়। তবে কিছুদিন না যেতেই অনেক সময় দেখা যায় বাটা মসলা গুলো নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু ভুল পদ্ধতির কারণে সেগুলো বেশি দিন সংরক্ষণ করা যায় না।

বাটা মশলা দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করার উপায়

  • একই পরিমাণে আদা এবং রসুন একসঙ্গে ব্লেন্ড করুন। খেয়াল রাখবেন রসুনের খোসা ছাড়িয়ে রসুন ব্লেন্ড করতে হবে।
  • ব্লেন্ড করার পর দুই চামচ রান্নার তেল এবং 2 চামচ লবণ দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। খেয়াল রাখবেন ব্লেন্ড করার সময় পানি দেওয়া যাবে না।
  • আপনি চাইলেই পাঠাতে আদা রসুন বেটে নিতে পারেন। সেটার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম কোন পানি দেওয়া যাবে না।।
  • এরপর সুন্দর করে একটি বয়ামে আদা রসুন বাটা রেখে দিন ফ্রিজে।
  • তিন চার সপ্তাহ ভালো রাখতে চাইলে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।
  • সংরক্ষণের আরও কিছু উপায়
  • রান্না করার সময় চুলার পাশে মশলা রাখি অনেক সময়। কিন্তু মসলা কখনো চুলার আশেপাশে রাখা যাবে না। কারণ অতিরিক্ত চুলার তাপে মসলার গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায়।
  • শুকনা গুড়া সব সময় মুখ বন্ধ করে কাঁচের বয়ামে রাখতে হবে।
  • বাটা মশলা যখন ডিপ ফ্রিজে রাখবেন তখন মুখ বন্ধ করে রাখতে হবে।
  • কোন প্লাস্টিকের পলিথিনে বা অন্য কোন বাটিতে করে মসলা রাখা যাবে না।
  • বাটা মসলা তুলে তরকারিতে দেওয়ার সময় কখনো বা অন্য কোন ভেজা চামচ দেওয়া যাবে না।

সবজি সংরক্ষণ করার উপায়

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি যোগান দিতে সাহায্য করে বিভিন্ন ধরনের সবজি। বাজার থেকে কিনে আনার পরপরই সেগুলো সংরক্ষণ করে না রাখলে খুবই কম সময় সবজিগুলো খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য আমাদের সঠিক পদ্ধতিতে সবজি সংরক্ষণ করা উচিত। 

আমাদের মধ্যে অনেকেই খুব ব্যস্ততার কারণে সব সময় সবজি কিনতে পারেনা। তাই একবারে অনেকগুলো সবজি কিনে বাসায় নিয়ে সংরক্ষণ করতে হয়। আর এখনকার দিনে সবার বাসাতেই ফ্রিজ থাকার সুবিধার কারণে সবাই ফ্রিজে সবজি রেখে দেয়। কিন্তু অনেক সময় ফ্রিজেও সব যেগুলো রাখার পরে নষ্ট হয়ে যায়।

 প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদের ধারণা দিব কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে সবজি সংরক্ষণ করবেন সেইসব বিষয়ে। আমাদের মধ্যেও অনেকে বাজার থেকে সবজি কিনে নিয়ে আসার পর পরই একসাথে সুন্দর করে পানিতে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখেন। বাইরে থেকে সবজি কিনে নিয়ে আসার পর সেগুলা ধোয়া জরুরী কিন্তু যদি আপনি অনেকদিন পর্যন্ত এগুলো সংরক্ষণ করতে চান তাহলে না ধুয়ে বরং এগুলো পরিষ্কার একটি কাপড় দিয়ে মুছে নিতে হবে। 

কারণ ভেজা অবস্থায় সবজি খুব তাড়াতাড়ি পচে যায়। যেকোনো ফল বা সবজি বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসার পর সেগুলো সুন্দর মতো ধুয়ে শুকিয়ে কাগজ দিয়ে মুড়িয়ে ফ্রিজে রাখলে অনেকদিন পর্যন্ত সবজি এবং ফল ভালো থাকে। এছাড়াও অন্যতম পদ্ধতি বলতে গেলে দীর্ঘদিন ধরে ফলমূল এবং সবজি সতেজ রাখার জন্য ভিনেগার খুবই সহজতম একটি উপায়।

 বাড়িতে ফল এবং সবজি কেড়ে নিয়ে আসার পর সেগুলো সুন্দরভাবে ঠান্ডা পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে শুকানোর পরে সেখানে কিছুটা ভিনেগার এবং লবণ মিক্স করে অন্তত আট থেকে দশ মিনিট রেখে দিন। তারপর সুন্দর করে ফলগুলো ধুয়ে কোন জায়গায় সংরক্ষণ করুন দেখুন অনেকদিন পর্যন্ত অনেক ভালো থাকবে। 

এছাড়া অন্য একটি বিষয় হল আলু এবং পেঁয়াজ কখনোই একসাথে রাখা যাবে না। কারণ দুটো একসাথে রাখলে দুটোই খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে। পেয়াজ ভাল থাকে কাগজের ব্যাগে। তাই পেঁয়াজ সুন্দরভাবে উপরের খোচাগুলো ছাড়িয়ে একটা কাগজের ব্যাগে কিছু ফুটো করে সেই ব্যাগের মধ্যে পেঁয়াজ এবং রসুন তুলে রেখে দিন দেখবেন অনেক দিন ভালো থাকবে।

 এছাড়াও সবজি সব সময় সুন্দর মত মুছে সেগুলো খোলামেলা পণ্য একটি পাত্রে রাখতে হবে। পলিথিন বা শপিং ব্যাগে তুলে রাখলে সেগুলো খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়।

আদা দীর্ঘদিন টাটকা রাখার উপায়

শুধু মসলা হিসেবেই নয় আমাদের গলা খুসখুস থেকে শুরু করে ঠান্ডা কাজেতেও আরাম পেতে সাহায্য করে আদা। সময়ের সাথে তার কারণে অনেকেই সময়ের সাথে বাজার করতে পারে না তাই একসাথে অনেকগুলো বাজার করে নিয়ে চলে আসে। অনেকগুলো আদা সংরক্ষণ করতে তখন আমাদের ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়। প্রিয় পাঠক আজকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে আদা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা করবঃ

ফ্রিজে রাখুন

দীর্ঘদিন সতেজ রাখতে আদা ফ্রিজে রাখতে পারেন। এক্ষেত্রে একটি পলিথিন বা একটি সুন্দর কৌটার মধ্যে গোটা আদা রেখে দিতে পারেন। এছাড়াও কোন শপিং ব্যাগে মুড়িয়ে সুন্দর করে আপনি ফ্রিজে রেখে দিলে আটা দীর্ঘদিন ভালো থাকবে।

ডিপ ফ্রিজে রাখুন

আদার খোসা ছাড়িয়ে যা আমাদের সুন্দর করে ছোট ছোট করে টুকরো করে আপনি ডিপ ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। যখন আদা জমে যাবে তখন সুন্দর করে একটি কৌটার মধ্যে ভোরে ডিপ ফ্রিতে আপনি অনেকদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারেন।

আদা বাটা

আপনি চাইলে আদার খোসা ছাড়িয়ে সুন্দর মতো আদা ব্লেন্ড করে নিয়ে (অল্প পরিমাণে পানি বা তেল দিয়ে বাড়তে পারেন) ফ্রিজে রাখতে পারেন। একটি পরিষ্কার বায়ু রোদ হোক পাত্রে আদার পেস্টটি ভরে রেখে দিবেন। এই উপায়ে প্রায় আদা ১ থেকে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকে।

লেবুর রস

আদার খোসা ছাড়িয়ে একটি সুন্দর কোটায় রাখুন। ওপর থেকে ভিনেগার বা লেবুর রস কয়েক ফোঁটা দিয়ে দিন। তারপর কৌটার ঢাকনা বন্ধ করে ফ্রিজে রেখে দিলে বেশ কিছুদিন থাকবে। তবে খাওয়ার আগে ভালোভাবে আদাটি ধুয়ে নিবেন। 

শুকনা আদা

আদা সংরক্ষণের আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হল আদা সুন্দর করে ধুয়ে পরিষ্কার করে শুখিয়ে সেটিকে ব্লেন্ড করে গুড়ো করে নেওয়া। আর তারপর সেটির সংরক্ষণ করা। পরবর্তীতে এটি মসলার গুড়া হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। 

কাঁচামরিচ গুড়ো করে সংরক্ষণের পদ্ধতি

হলুদের গুড়া, শুকনো মরিচের গুড়া সংরক্ষণের পদ্ধতি অনেকেরই হয়তো জানা রয়েছে। কিন্তু কাঁচামরিচের গুড়া সংরক্ষণের পদ্ধতি আমাদের মধ্যে অনেকেরই অজানা। আবার কাঁচামরিচের গুড়ো হয় সেটাও আবার অনেকে জানেনা। আমাদের প্রতিদিনের রান্নার তালিকায় কাঁচামরিচ একটি গুরুত্বপূর্ণ মসলা। শুধুমাত্র মসলা নয় আমাদের শরীরের জন্য খুবই পুষ্টিকর একটি উপাদান। 

কাঁচামরিচের রয়েছে ভিটামিন সি। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রান্নার কাজের দরকারি একটি উপাদান হল কাঁচা মরিচ। যেকোনো ধরনের তরকারি সালাদ বা অন্যান্য খাবার রান্নার সময় এটি ব্যবহার হয়ে থাকে। কাঁচা মরিচের মধ্যে রয়েছে ক্যাপসেইসিন নামক এক ধরনের উপাদান যা আমাদের শরীরের বাত ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। কাঁচা মরিচের গুনাগুনের কথা বলে আসলেই শেষ করা যাবেনা।

 তাই দীর্ঘদিন কাঁচা মরিচের গুড়া ঘরে সংরক্ষণ করার পদ্ধতি আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত। এতে করে দাম বেশি হোক বা কম হোক ৬ মাস কিনতে হবে না। জেনে নিন কাঁচা মরিচের গুড়া কিভাবে সংরক্ষণ করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্যঃ
ভালোভাবে ধুয়ে নিন। ধোয়া হয়ে গেলে এটি সুন্দর করে ছোট ছোট করে কেটে নিন। এবার একটির ওপর সুন্দরভাবে পাতলা পাতলা করে মেলিয়ে দিন। তারপর থেকে ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিন। রোদে শুকানো হয়ে গেলে এটি সুন্দরভাবে ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করে সুন্দর করে গুড়া হয়ে গেলে তারপর গুড়াগুলো আবার একটু শুকিয়ে বায়ুরোধী পাত্রে রেখে সারা বছর সংরক্ষণ করতে পারেন।

শুকনা খাবার কিভাবে সংরক্ষণ করবেন

খাবার সংরক্ষণ করা নিয়ে আমাদের অনেকের বিভিন্ন রকম ঝামেলার মধ্যে পড়তে হয়। কোন খাবার দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো থাকবে সেটা আমরা অনেকেই বুঝে উঠতে পারি না। যার কারণে খুব কম সময়ে আমাদের অনেক রকম খাবার নষ্ট হয়ে যায়।

 কোন খাবার কতদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায় যদি আমরা এটি ভালোভাবে জানি তাহলে আমাদের খাবার গুলো নষ্ট হবে না। আসুন জেনে নেই কয়েকটি খাবার সংরক্ষণ পদ্ধতি সম্পর্কেঃ

সুজি এবং সেমাই

অনেক সময় বাজার থেকে অনেক বেশি পরিমাণে সুজি এবং সেমাই কেনা হয়। তারপর সেটি কিছুদিন পরেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আপনি হালকা করে তেলে ভেজে একটি বায়ুরোধী পাত্রে রেখে দিলে সুজি এবং সেমাই দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো থাকবে এবং আপনি খেতে পারবেন।

পাপড়

অনেক সময় বাসায় অনেকগুলো পাপড় বানানো হয়ে যায়। তখন কিছুদিন পরেই দেখা যায়নি পাপড় গুলোর উপরে ছত্রাক পড়ে যায়। তখন ফেলে দিতে হয়। আপনি যদি পাপড়ের উপর একটু গুড়া মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে একটি মুখ বন্ধ পাত্রে রেখে দিতে পারেন তাহলে অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।

বিস্কুট

একটু অসাবধানতার কারণে অনেকগুলো বিস্কুট আমাদের নষ্ট হয়ে যায়। কুড়মুড়ে ভাবটা থাকে না। নরম হয়ে যায়। এজন্য বিস্কুট বাতাস রোধক একটি পাত্রে রাখতে হবে। বিস্কুটের পাত্রে ব্লটিং পেপার দিয়ে মুখ ভালো করে লাগিয়ে রাখুন। তাহলে দীর্ঘদিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।

চিড়া,মুড়ি,খই

এগুলো সবগুলোই ভালো থাকবে টাইট মুখের কোন কৌটায় রেখে দিলে। কৌটার মুখে কাগজ বা পলিথিন দিয়ে আটকে রাখলে আরও বেশি ভালো হয়।

ডাল

অনেক সময় ডালে খুব তাড়াতাড়ি পোকা ধরে যায়। ফলে অনেকগুলো ডাল একসাথে নষ্ট হয়ে যায়। ডালের মধ্যে কয়েক ফোটা ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে কন্টেইনারে রাখলে ডাল অনেকদিন পর্যন্ত ভালো থাকবে।

গরম মসলা

গরম মসলার গন্ধ ঠিক রাখাটাই হচ্ছে ব্যাপার। অনেক সময় গরম মসলা ঠিক থাকে কিন্তু তার গন্ধ চলে যায়। তাই একটি ভাল কাচের বয়ামে রেখে দীর্ঘদিন এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

লবণ

অনেক সময় লবণ দলা লেগে যায় বা গলে যায়। এজন্য লবণের কৌটার মধ্যে সামান্য কয়েকটি চাল ছিটিয়ে রাখতে পারেন। এতে দীর্ঘদিন লবণ ভালো থাকবে।

চা পাতা

চা পাতা একদিন কড়া করে রোদে শুকিয়ে নিন। তারপর বায়ুরোধক একটি পাত্রে রেখে দিন। দীর্ঘদিন পর্যন্ত চা পাতা ভালো থাকবে।

চিনি

অনেক সময় চিনি গন্ধ হয়ে যায় বা পানি হয়ে গলে যায়। আপনি চিনির কৌটার মধ্যে চার থেকে পাঁচটা লবঙ্গ দিয়ে রাখতে পারেন। এতে করে চিনির মধ্যে পিঁপড়াও লাগবে না আর চিনির গন্ধ হবে না।

শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম বাটা মশলা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। এছাড়াও বিভিন্ন শুকনা খাবার কিভাবে সংরক্ষণ করা যায় সেগুলো সম্পর্কেও আজকে আমরা জানলাম। কাঁচা মরিচের গুড়ো কিভাবে সংরক্ষণ করতে হয় সেটা নিয়েও আমাদের অনেকেরই অজানা ছিল। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা সেটা নিয়েও অনেক কিছু জানলাম।

তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url