তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায়
তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। চলে এসেছে গরম কাল। তীব্র গরমের মধ্যে জনজীবন হয়ে যায় বিপর্যস্ত। এই সময় বেড়ে যায় আমাদের স্বাস্থ্য সমস্যা এবং আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা।প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায় সম্পর্কে। তীব্র গরমকালে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন শিশু এবং বৃদ্ধরা। এজন্য গরমকালে আমাদের কিছু বিষয়ে সতর্কতা মেনে চলা উচিত।
ভূমিকা
তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায় জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন।তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায় সম্পর্কে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, তীব্র গরমকালে সবচেয়ে বেশি পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও আরও হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের মতো সমস্যা দেখা দেয় বেশি। তাই গরমকালে আমাদের বেশি বেশি পানি পান করতে হবে এবং সতর্কতার সাথে থাকতে হবে।
তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায়
তীব্র গরমকালে যখন জনজীবন অনিষ্ট হয়ে যায় তখন আমাদের কিছু বিষয় লক্ষ্য করে চলাফেরা করতে হয়। এছাড়া আমরা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়ি। চলুন তাহলে জেনে নেই তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায় সম্পর্কেঃ
- অতিরিক্ত গরমে বেশি বেশি ব্যায়াম করার দরকার নেই। কেন না ব্যায়াম করার ফলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় অনেক বেশি। তবে শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য যেটুকু ব্যায়াম করার দরকার সেটুকু করলে যথেষ্ট। অতিরিক্ত ব্যায়াম করার চিন্তা ভাবনা ছেড়ে দিতে হবে।
- গরমের কারণে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম বের হয়ে যায়। যার কারণে আমাদের শরীরে বেশিরভাগ সময় পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। আর আমাদের দেহে প্রায় ৭০ ভাগ পানি। এজন্য আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে এবং কোষগুলোকে সঠিক রাখতে হলে চাই পানি। এজন্য এ সময় বেশি বেশি পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। মনে রাখবেন, শরীরে পানির অভাব হলে মাংসপেশির ঠিকঠাক মতো কাজ করে না।
- বেশি বেশি তরল জাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। যেমন ফলের রস, সবজি, ডাবের পানি, স্যালাইন ইত্যাদি। এর ফলে আমাদের শরীরে ঘামের সাথে যেসব লবণ বের হয়ে যায় সেগুলো আবার পুনরায় শরীরে খাবারের মাধ্যমে চলে আসে।
- অতিরিক্ত গরমে গারো রঙের পোশাক পরা থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা কারো রঙের পোশাক শোষণ করে বলে জানা যায়। যার কারণে অতিরিক্ত গরম বোধ হয়। এজন্য সব থেকে ভালো হালকা রঙের সুতি জামা কাপড় পরিধান করা। এ সময় সুতি কাপড় এবং হালকার রঙের পোশাক পরার ফলে আপনার শরীর ঠান্ডা থাকবে।
- অতিরিক্ত গরমে ধূমপান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে একদমই বাদ দিয়ে দিন। বরং সিগারেট খাওয়ার পরিবর্তে এক গ্লাস শরবত খেয়ে নিতে পারেন। দেখবেন আপনার অনেকটা সজীব লাগছে।
- অন্তত দিনে দুই থেকে তিনবার গোসল করতে পারেন। গোসলের সময় শরীরে তেল জাতীয় কিছু মাখবেন না। বা গোসল করার পরেও তেল জাতীয় কিছু মাখবেন না। এমনকি রাতে শোয়ার আগেও। দেখবেন এমনিতেই আপনার শরীর স্বদেশ এবং ফুরফুরে লাগবে।
- অতিরিক্ত গরমে বাইরে বের হলে ছাতা অথবা টুপি সাথে রাখুন। সানগ্লাস অথবা সানব্লক ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে গরম এবং রোদের তীব্রতা কম লাগবে।
- প্রচন্ড গরমে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গড়ে ঢোকার আগে একটু কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এমনকি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘর থেকে বের হওয়ার পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন এবং তারপর বাইরে বের হন। কেননা শরীরকে স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় নিতে হবে।
- বাতাস এবং শুষ্ক গরম থাকলে দিনের বেলা যারা না দরজা খুলে রাখুন। এতে করে ঘরের ভেতরে ঠান্ডা থাকবে। এছাড়াও ঘরের জানালা দরজায় বাড়ি পর্দা ব্যবহার করতে পারেন। তা আপনার ঘরকে অতিরিক্ত গরম করা থেকে বিরত থাকবে।
- প্রত্যেক খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে রসালো ফলমূল। কেননা রসালো ফল আমাদের শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে এবং এর পাশাপাশি ভিটামিন মিনারেল এবং খনিজ লবনের ঘাটতি পূরণ করে। এজন্য এই গরমে আমাদের শক্তি যোগান দিতে এবং ক্লান্তি ভাব দূর করতে দরকার তরতাজা ফলমূল।
- প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি রাখার চেষ্টা করতে হবে। এবং তরকারিতে যথেষ্ট পরিমাণ রাখুন। শরীর থেকে প্রচুর পানি গরমে বের হয়ে যায় এই জন্য সব সময় ঝোল জাতীয় খাবার খাদ্য তালিকায় রাখা দরকার।
- অতিরিক্ত গরমের সময় বেশি বেশি মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা প্রতিদিন মাংস আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম রোগের সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য গরমে সুস্থ থাকতে মোটা মাংস কম খেতে হবে।
- কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার অতিরিক্ত গরমে কম খাওয়াই ভালো। কেননা অতিরিক্ত কার্বোহাইডেট যাদের ডায়াবেটিসহ আরও বিভিন্ন ধরনের ভয়াবহ রোগ সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য অতিরিক্ত গরমকালে কার্বোহাইড্রেট খাবার পরিমিত পরিমাণে চেষ্টা করতে হবে।
- আমাদের মধ্যে অনেকেই অতিরিক্ত গরমের ট্যাংক এবং কোকাকোলা জাতীয় বিভিন্ন ড্রিংকস খেয়ে থাকে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এই ধরনের কোমল পানিয় শুধুমাত্র বিক্রির জন্য বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন টিভিতে বা মোবাইলে দেখানো হয়। কিন্তু আসলে এগুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
- শরীরে মেলাটোনিনের সংখ্যা কমে গেলে ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত গরমে এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয় বেশি। ঘুম আসতে দেরি হয়। ঘুমের অন্তত দুই থেকে তিন ঘন্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া জরুরি এবং ঘুমের সময় কোন রকম ফোন বা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস সাথে রাখা যাবে না।
- অতিরিক্ত গরমে বাইরে খোলা বিভিন্ন খাবার এবং পানিয় গ্রহণের হার অতিরিক্ত বেড়ে যায়। তার মধ্যে অতিরিক্ত গরমে সহজেই খাদ্যদ্রব্য দূষিত হয়ে যায় এবং রোগ বালাই ছড়াতে সাহায্য করে। এজন্য বাইরে সব ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকায় ভাল।
- তীব্র গরমের সময় ভারী এবং ফাস্টফুট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। কেননা ফাস্টফুড জাতীয় খাবার হজম হতে বেশি সময় লাগে এবং আমাদের শরীরের উপর বাড়তি চাপ ফেলে দেয় এবং শরীরের উষ্ণতা বাড়িয়ে দেয়। এজন্য অতিরিক্ত গরমে ফাস্টফুড এবং অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- অতিরিক্ত গরমে চা কফি জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না। কেননা চা কফি জাতীয় খাবার আমাদের শরীরে পানি শূন্যতা তৈরি করতে পারে। এছাড়াও আমাদের শরীরে আরো বিভিন্ন রকম সমস্যা তৈরি করতে পারে। এজন্য অতিরিক্ত গরমে চা কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।
- প্রচন্ড গরমের মধ্যে ভাত খেলে অনেকেরই পেটে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য অতিরিক্ত গরম পড়লে আপনি চিড়া এবং দই ও সাথে কলা খেতে পারেন। এই খাবার খাওয়ার পরে আপনার পেট ঠান্ডা থাকবে এবং শরীরও ঠান্ডা থাকবে। পাশাপাশি আমাদের শরীরে অনেক রকম পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে এই খাবারগুলো।
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। আশা করি সকলেই খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন অতিরিক্ত গরমে নিজেকে কিভাবে সুস্থ রাখা যায়।
গরমে শরীরের কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম গরমকালে নিজেকে সুস্থ রাখার অনেক উপায় সম্পর্কে। চলুন তাহলে এখন জেনে নেই গরমে আমাদের শরীরে কি কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে। মূলত গরমে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে আমাদের শরীরে গরম বেড়ে যায় এবং আমরা বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ি। এজন্য আমাদের সর্বপ্রথম জানা দরকার গরমে আমাদের শরীরে কি কি ধরনের ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেই গরমে আমাদের শরীরে কি কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্যঃ
- প্রচন্ড গরমে মানুষ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এমনকি অনেক ধরনের মারাত্মক সমস্যায় পড়ে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। শোনা যায় যে, বৃটেনের প্রতিবছর প্রায় দুই হাজার মানুষ মারা যায় প্রচন্ড গরমের জন্য। এছাড়াও পুরনো রেকর্ড অনুযায়ী জানা যায় যে ২০০৩ সালে ইউরোপে প্রচন্ড গরমের কারণে প্রায় 70 হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল। সুতরাং এটি সত্যি যে অতিরিক্ত গরমে মানুষ মারা যায়।
- অতিরিক্ত গরমের কারণে মানুষের শরীর হিট হয়ে যায় এবং যার ফলে মানুষের শরীরের রক্তনালী গুলো ভুলে যেতে পারে এবং রক্ত সঞ্চালন কমে যেতে পারে। যাওয়ার কারণে আমাদের হৃদপিন্ডের চলাচল কঠিন হয়ে যায়। যার জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ দেখা দিতে পারে।
- এছাড়াও প্রচন্ড গরমে আমাদের রক্তচাপ কমে যায় এবং এর কারণেই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। এজন্য গরমকালে আমাদের যথেষ্ট সতর্কতার সাথে থাকা উচিত।
- আবার অনেকের অতিরিক্ত গরমের কারণে হাত-পায়ে বিভিন্ন রকমের জ্বালা পোড়া সহ চুলকানি এবং ফুসকুড়ি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। এ ধরনের সমস্যাকে অতিরিক্ত পানি খাওয়া দরকার এবং অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া দরকার।
- এছাড়াও অতিরিক্ত গরমের কারণে কিছু সাধারণ রোগের লক্ষণ যেমনঃ শরীর নিস্তেজ হয়ে যাওয়া, মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা এবং ক্লান্তি ইত্যাদি সমস্যা অনেক বেশি বেড়ে যায়। এ ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে আমাদের সঠিক জীবন যাপন মেনে চলতে হবে।
প্রচন্ড গরমে কাদের ঝুঁকি বেশি থাকে
প্রচন্ড গরমে অনেক অসুস্থ রোগীর ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে। তবে যারা একটু বেশি স্বাস্থ্যবান তাদের শরীরে গরম বেশি এবং তারা গরমের সময় মারাত্মক সমস্যা সম্মুখীন হয়ে থাকে। আবার কিছু কিছু রোগী রয়েছে যাদের গরমে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি আরো বেশি হয়ে যায়। এছাড়াও অনেক বৃদ্ধ এবং ছোট বাচ্চাদের ঝুঁকি অতিরিক্ত গরমে বেড়ে যায়।
যাদের ডায়াবেটিসের মত সমস্যা রয়েছে তাদের শরীর থেকে দ্রুত পানি চলে যায় বা পানি শূন্যতার মতো সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণে তাদেরও অতিরিক্ত গরমে কিছু জটিলতা দেখা দিতে পারে। এজন্য অতিরিক্ত গরমে ডায়াবেটিস রোগীদের ঝুঁকি একটু বেশি থাকে।
এছাড়াও ছোট বাচ্চাদের গরমের সময় বিভিন্ন ঝুঁকি থাকতে পারে কেননা অনেক ছোট বাচ্চা নিজেদের অস্থিরতার কথা বাবা মায়ের কাছে বলতে পারেনা। এজন্য তারা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে। এমনকি নিজেরা সেটা সমাধান করতে পারে না। এজন্য অতিরিক্ত গরমে ছোট বাচ্চাদের উপর একটু নজরদারি রাখা দরকার।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম তীব্র গরমকালে নিজেকে সার্বিকভাবে সুস্থ রাখার কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা জেনেছি প্রচন্ড গরমে কাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বেশি থাকে এবং গরমে আমাদের শরীরের আরো কি কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।
আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন। এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url