রাতে ভরপেট খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদে পাওয়ার কারন জানুন

রাতে ভরপেট খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদে পাওয়ার কারন অনেকেই জানেনা। মাঝরাতে অনেকেরই ক্ষুধা লেগে থাকে কিন্তু কেন লাগে সেটা আমরা অনেকেই জানিনা। রাতে খাবার পরে অনেকে আছেন যাদের রাত গড়াতে ফের খিদে পেয়ে যায়। অনেক ঘুম না হওয়ার কারণে মূলত এই ধরনের সমস্যা বেশি দেখা যায়। আমাদের মস্তিষ্ক আসলে গাণিতিক হিসাব অনুযায়ী চলে। আপনি যে অভ্যাস করবেন তাতে অভ্যস্ত হবে।
রাতে ভরপেট খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদে পাওয়ার কারন জানুন
যেমন ধরুন মাঝরাতে এটা সেটা খাওয়া আপনি যদি অভ্যাসে পরিণত করেন তাহলে এটা অভ্যাস হয়ে যাবে। আর যদি বেশি রাত না জেগে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়েন তাহলে এই ধরনের অভ্যাস হয়তোবা হবে না। যারা কাজের চাপে বা আলসেমের কারণে দেরি করে রাতের খাবার খান তাদের এই অভ্যাস ঠিক নয়। বিশেষজ্ঞরা বলেন মাঝরাতে খাওয়া শরীরের জন্য একদমই ভালো নয়। এই অভ্যাস খাদ্যনালী ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয়ে রাতে ভর পেট খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদে পাওয়ার কারণ সম্পর্কে।

ভূমিকা

রাতে পেট ভোর খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদের পাওয়ার কারণ যদি জানতে চান তাহলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা রাতে খাওয়ার পরে ধূমপান করে ঘুমাতে যান। ধূমপান করা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। বিশেষজ্ঞরা জানান সিগারেট বা বিড়ির মধ্যে রয়েছে এক ধরনের নিকোটিন যা আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। এছাড়াও রাতে খাওয়ার পরে সাথে সাথে ঘুমাতে যাওয়া উচিত নয়। অন্তত রাতে খাওয়ার পরে দুই ঘন্টা বিরতি দেওয়ার পর ঘুমাতে যাওয়া উচিত।

রাতে ভরপেট খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদে পাওয়ার কারন

রাতে ভরপেট খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদে পাওয়ার কারন এক ধরনের শারীরিক সমস্যা বলে জানিয়েছে চিকিৎসকরা। মাঝরাতে খিদে পাওয়া প্রবণতাকে অনেকেই খুব হালকা ভাবে নিয়ে থাকে। অনেক রাত ঘুম না হওয়ার কারণে অনেকেরই অনেক বেশি খিদা লেগে যায় মাঝরাতে। । চিকিৎসকরা এ ধরনের সমস্যার নাম দিয়েছেন নাইট ইটিং বা(এনইডি)।
 প্রতি 100 জনের মধ্যে একজন এই ধরনের সমস্যাতে ভোগে। এবং এই সমস্যার কারণে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম দীর্ঘস্থায়ী অসুখের সৃষ্টি হয়। যেমনঃ উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা সহ আরো বিভিন্ন ধরনের জটিল অসুখ দেখা দিতে পারে। যাদের শরীরের ওজন অতিরিক্ত বেশি তাদের ওজন কমানো এক্ষেত্রে অনেক কষ্টকর হয়ে যায়।আমরা যখন রাতের বেলা খাবার খাই তখন আমাদের রক্তের শর্করার মাত্রা তীব্রভাবে বেড়ে যায়।
এরপর কিছু সময়ের জন্য আবার অনেক নিচে নেমে যায়। তখন আমাদের ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা ক্ষুধার্থবোধ করি। জার্নাল নিউট্রিয়েন্টস এর এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা কম স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে থাকি বা অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ করি যা আমাদের অগ্নাশয় কে আরও বেশি করে ইনসুলিন তৈরি করতে সাহায্য করে। যখন দেহে ইন্সুলিনের মাত্রা বেড়ে যায় তখন রক্ত শর্করার মাত্রার কমে যায়। ফলে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি।
তবে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরপরই দুই গ্লাস পানি খেয়ে নেওয়া ভালো। এতে আমাদের শরীর সুস্থ থাকে। বেশি রাত করে যেটাই খাওয়া হয় সেটাতে আমাদের শরীরের ওজন অত্যাধিক বেড়ে যায়। কারণ মাঝরাতে খেলে আপনার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বৃদ্ধি পায়। এ সময় আপনার শরীর হাইবারনেশন মুডে চলে যায়। ফলে মেটাবলিজমের হার কমে যায় আর যার কারণে খাবার হজম হয় না উল্টো চর্বি হিসেবে জমা থাকে।
তেমনি সময়ের খাবার সময় খেলে যেমন শরীরে ফ্যাট জমে না তার পাশাপাশি আমাদের শরীর সুস্থ থাকে। বিশেষ করে রাত জেগে যারা মুভি বা খেলা থেকে থাকে তাদের ক্ষেত্রে এটা বেশি হয়। তবে অনেক সময় রাতের খাবারের পরিমাণ যদি কম হয় বা কাজের শিফট যদি অসময়ে হয় কিংবা আপনি যদি অতিরিক্ত কাজের চাপে থাকেন তাহলে মাঝরাতে এরকম ক্ষুধা লাগতে পারে। 
মনে রাখবেন, কিছু খেতে ইচ্ছা করা মানে কিন্তু ক্ষুধা লাগা বা আপনার পেট খালি নয়। আপনার মস্তিষ্ক অনেক সময় অনেক ধরনের মুখরোচক খাবার খাওয়ার জন্য ফুল সিগন্যাল দিতে থাকে। তাই অনেক সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। তবে কিছু খাবার আছে যার খেলে আপনার ক্ষুধা নিবারণ হবে পাশাপাশি আপনার ওজন বৃদ্ধি হওয়ার কোন রকম আশঙ্কা থাকবে না। চলুন তাহলে জেনে নেই সেই খাবার কোনগুলোঃ
  • ক্ষুধা পেলে এক দারুন খাবার হচ্ছে পপকর্ন। এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার কিন্তু ক্যালোরি নেই বললেই চলে। সেই সঙ্গে খেতেও খুবই ভালো লাগে। পপকর্ন হাটের জন্য ভালো। হালকা অলিভ অয়েল দিয়ে পপকর্ন ভেবে সামান্য লবণ এবং মরিচ গুলো দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়ে মাঝরাতে খেতে পারেন। এতে করে আপনার ক্ষুধা মিটবে আর ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
  • হুট করে ক্ষুধা পেয়ে গেলে গাজর হতে পারে আপনার জন্য একটি দারুন খাবার। সিদ্ধ করে মাখন আর গোলমরিচের গুড়া দিয়ে খেতে পারেন। সিদ্ধ না করে কাঁচাও খাওয়া যায়। কম ক্যালরিযুক্ত গাজর ত্বকের জন্য খুবই দারুণ একটি সবজি। গাজর খেলে আমাদের ওজন বেড়ে যাওয়ার কোনরকম সম্ভাবনা নেই।
  • আপনার যদি রাত জাগার অভ্যাস থাকে তাহলে অবশ্যই বাড়িতে ওর স্কিন বা শস্য দানের তৈরি করে রাখুন। রাতে যখনই ক্ষুধা লাগবে তখনই খেয়ে নিতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন এসব খাবার খিদা মেটাতে প্রয়োজন,পেট ভরাতে নয়।
  • মাঝরাতে ক্ষুধা পেয়ে গেলে আপনি পিনার বাটার দিয়ে স্যান্ডউইচ বানিয়ে খেতে পারেন। পিনার বাটনের মধ্যে থাকে মেলাটোনিন যা আমাদের ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরকে দেয় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি।
  • আপেল দিয়ে আমন্ড বাটার খেতে পারেন। একটি মাঝেই সাইজের আপেল থেকে পাওয়া যায় 95 ক্যালোরি, ৪ গ্রাম ফাইবার সহ ভিটামিন সি পটাশিয়াম এবং ভিটামিন কে। আপেলে থাকা ফাইবার আমাদের অনেকক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে এবং এর জন্য আমাদের ক্ষুধা কম লাগে। এছাড়াও ভিটামিন সি এ সেরা উচ্চ বলা হয় আমন্ডকে। যারা রাত জাগে এবং মাঝরাতে মিষ্টি খাবারের উপর লোভ লাগে তাদের জন্য আপেলের সাথে আমন্ড বাটার হতে পারে একটি একটি সেরা খাবার।
  • মাঝরাতে ক্ষুধা পেলে হুট করেই স্কিমড মিল্ক ভালো ফ্যাট যুক্ত দুধ পান করতে পারেন।
  • প্রোটিন জাতীয় বা বাদাম জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে। যেহেতু মাঝরাতে কিছু খেলে আমাদের ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকে তাই আমাদের এমন কিছু খাওয়া দরকার যাতে আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। এক্ষেত্রে বাদাম হতে পারে আমাদের মধ্যরাতে খাওয়ার জন্য সেরা একটি খাবার।

এই ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করবেন কিভাবে

জীবনের বিভিন্ন রকম দুশ্চিন্তার কারণে এই রোগ হতে পারে। কোন বিষয় নিয়ে অত্যাধিক চিন্তা করা মানসিক উদ্বেগ ঘুম না আসার অন্যতম একটি কারণ। এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কয়েকটি উপায় হলোঃ
  • রাতে খাওয়ার পর ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিজের মনকে শান্ত করা।
  • সকালে ঘুম থেকে উঠার পর দুই গ্লাস পানি খেয়ে নেওয়া।
  • রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে কোনো প্রকার ধূমপান না করা।
  • রাতে খাবারের পর চাবা কপি জাতীয় কিছু না খাওয়া।
  • ঘুমাতে যাওয়ার আগে মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার না করা।
  • রাতের খাবারের সাথে প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার খাবেন না।
উপরোক্ত পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করলে আপনি এই রোগ থেকে রক্ষা পেতে পারেন। তাই আজ থেকে এই নিয়মগুলো মানা শুরু করবেন।

ক্ষুধা কমানোর উপায়

প্রিয় পাঠক এখন আমরা আলোচনা করবো খুদা কমানোর বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা বেশি বেশি খাবার জন্য তাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন। তাই আমি আপনাদের সাথে আজকে আলোচনা করব খোদা কমানোর কয়েকটি উপায় সম্পর্কেঃ

মধু

যারা মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন তাদের জন্য মিষ্টি চাহিদা পূরণ করতে মধু খাওয়া যেতে পারে। মধু আমাদের ক্ষুধা লাগার হরমোনকে দমিয়ে রাখতে সাহায্য করে থাকে। যার কারণে মধু খেলে মনে হয় আমাদের পেট ভরাই আছে। এজন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে গরম পানির সাথে মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

ডিম

পুষ্টি গুণে ভরপুর ডিম। ডিম প্রোটিন এবং চর্বি সমৃদ্ধ খাবার যা আমাদের ক্ষুধা ভাবকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। আপনি যদি আপনার বাড়তি ক্ষুধার চাহিদা কমাতে চান তাহলে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে একটি ডিম খেতে পারেন। এতে সারাদিন মনে হবে আপনার পেট ভরা আছে।

ডাল

আমাদের মধ্যে ডাল অনেকেই খুবই পছন্দের একটি খাবার। ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আজ যা আমাদের ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে এবং অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। আপনি যদি আপনার খাবারের চাহিদা কমাতে চান তাহলে খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন ডাল রাখুন।

খাবার আগে পানি খাওয়া

ক্ষুধা ভাব কমাতে হলে আপনি খাবার আগে দুই গ্লাস পানি খেয়ে নিবেন। এতে করে আপনার খাবারের চাহিদা অনেকটা কমে আসবে এবং আপনি ভাত কম খাবেন ফলে আপনারশরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার

আপনি যদি খাবারের চাহিদা কমাতে চান বা আপনার ক্ষুধা কমাতে চান তাহলে প্রতিদিন আপনাকে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। কেননা ভিটামিন সি আমাদের রক্তের শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে এবং ক্ষুধা নিবারণ করতে সাহায্য করে।

ভিনেগার

আপনি যদি আপনার ক্ষুধা কমাতে চান তাহলে ভিনেগার আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করা থেকে শুরু করে ক্ষুধার নিয়ন্ত্রণ করা এবং রক্তে শর্করার মাত্রার নিয়ন্ত্রণ করতে ভিনেগারের গুরুত্ব অপরিসীম।

বেশি বেশি ক্ষুধা লাগার কারণ

ক্ষুধা একটি স্বাভাবিক জৈবিক সংকেত হলেও অনেক সময় ঘনঘন ক্ষুধা অনুভব করা একটি অস্বাভাবিক ব্যাপার। অনেকেই দেখা যায় সকালের নাস্তা অথবা দুপুরে খাওয়ার আধাঘন্টা বা একঘন্টা পর থেকে আবার অস্বাভাবিকভাবে ক্ষুধা লাগতে শুরু করে। কিছু খাওয়ার পর আরও বেশি বেশি খাওয়ার প্রবণতা জাগে। এভাবে ক্ষুধা লাগার কিছু কারণ আছে। যেমনঃ
পরিমিত পরিমাণে ঘুম না হলে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • ঘুমের স্বল্পতার কারণে শরীরে ঘ্রেলিন নামক হরমোন এবং এন্ডোক্যানাবিনয়েড নামক রাসায়নিকের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় যা খুদাকে আরও বেশি তীব্র থেকে তীব্রতর করে তুলে। যার ফলে একজন ব্যক্তি আরও বেশি বেশি খেতে থাকে।
  • শরীরটা যখন শক্তির পরিমাণ কম অনুভূত হয় তখন বিভিন্ন রকম মুখরোচক খাবারের প্রতি আগ্রহ জন্মায় এবং আমাদের ক্ষুধা বেড়ে যায়।
  • রাতে অতিরিক্ত পরিমাণে শর্করা যুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে কিছুক্ষণ পর আবার ক্ষুধা লাগতে পারে।
  • যখন আমরা একসঙ্গে অনেক বেশি শর্করা জাতীয় কিছু গ্রহণ করি তখন আমাদের শরীরটা দ্রুত পরিমাণে শোষণ করে নেয় এবং পুনরায় ক্ষুধা অনুভব হয়।
  • অনেক সময় খুদাকে আমরা তৃষ্ণার সঙ্গে মিলিয়ে ফেলি। মাঝেমধ্যে আমরা ক্ষুধার্থ বোধ করি কিন্তু ওই সময় শরীরের হয়তো প্রয়োজন এক থেকে দুই গ্লাস পানি। কিন্তু আমরা যখন দ্রুত খাবার খেয়ে ফেলি অথবা প্রয়োজনের তুলনায় কম খাবার খেলেও বারবার ফিরে আসতে পারে।
  • নারীদের ক্ষেত্রে দেখা যায় মাসিক চক্রের সময় ক্ষুধা ও খাবার গ্রহণের মাত্রা বেড়ে যায়।
  • গর্ভাবস্থায় থাকলে ক্যালোর চাহিদার পাশাপাশি ক্ষুদা বেড়ে যেতে পারে।
  • পেটে কৃমি থাকলে অথবা অতিরিক্ত পরিমাণ মধ্যপান করলে ক্লান্তি এবং মানসিক চাপে বিভিন্ন রকম রোগে যেমন ডায়াবেটিস, হাইপার থাইরয়েডিজম ইত্যাদি রোগের কারণে বারবার ক্ষুধা লাগতে পারে।
  • মিষ্টি বা চিনি জাতীয় খাবার খেয়ে ফেললে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে। ফলে আমাদের শরীরের রক্ত শর্করাকে কমিয়ে দিতে পারে এবং তখন আমাদের ক্ষুধা অনুভব হতে পারে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম রাতে ভরপেট খাওয়ার পরেও মাঝরাতে খিদে পাওয়ার কারন সম্পর্কে সকল তথ্য। এছাড়াও আরো জানলাম অতিরিক্ত ক্ষুধা কেন লাগে? ও মাঝরাতে ক্ষুধা পেলে কি খাওয়া দরকার সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তত্থ। তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url