ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সকল তথ্য জানুন
ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই জানা নেই। ড্রাগন ফল বর্তমানে অতি সুপরিচিত একটি ফল। আবহাওয়া অনুযায়ী এখন সারাদেশে সব জায়গাতেই কম বেশি চাষ হচ্ছে এই বিদেশি ফলের। বিদেশি ফল হলেও আমাদের দেশে বাণিজ্যিকভাবে এর চাষ হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে। তবে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় পাহাড়ি এলাকার দিকে।দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে এই ফলের জনপ্রিয়তা। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ড্রাগন ফলের বাইরে আবার ও সাধারণত লাল রঙের হয়ে থাকে। এই ফল ভেতরে গোলাপী এবং সাদা দুটো রঙের হয়। প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলের বিষয় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
ভূমিকা
ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে যাতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকুন। আমাদের দেহের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি নিশ্চিত করার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বিভিন্ন রকম ফলমূল এবং শাকসবজি রাখা জরুরী। তার মধ্যে ড্রাগন ফল একটি অন্যতম ফল। বিরসা মণ্ডলীয় এই ফলটি সাদা এবং লাল মাংস যুক্ত যাদের হয়ে থাকে। এই ফলের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি।
ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা
ড্রাগন ফল মূলত একটি ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদ। এটি মূলত বিদেশি ফল হলেও আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয় এবং এই ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সাইড এবং খনিজ বিভিন্ন পদার্থ। ড্রাগন ফল আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকার করে থাকে। এই ফলের বৈজ্ঞানিক নাম হাইলোসেরিয়াস ক্যাকটাস। প্রিয় পাঠক চলুন তাহলে জেনে আসি ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কেঃ
- ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং রয়েছে ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড়ের ডেন্সিটি বা ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি সকল ফলের চেয়ে বেশি পুষ্টিকর একটি ফল।
- বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিনের চাহিদা পূরণ করতে ড্রাগন ফল দেওয়া যেতে পারে। শুধু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নয় বড়দের শরীরেও ভিটামিন এ এবং ভিটা ক্যারোটিনের চাহিদা পূরণ করে ড্রাগন ফল।
- ওমেগা থ্রি উপাদানটি আমাদের শরীরে তৈরি হয় না। এই উপাদানটি বাইরে থেকে আমাদের শরীরে কোন না কোন ভাবে তৈরি করতে হয়। আর ওমেগা৩ আমরা বেশিভাগ মাছ থেকে পেয়ে থাকে। কিন্তু এই ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩। তাই অন্যান্য যে কোন ফলের তুলনায় ড্রাগন ফল আমাদের শরীরে বেশি পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে থাকে।
- ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি এবং থায়ামিন। এছাড়াও এর মধ্যে যে ছোট ছোট বীজগুলো থাকে তার মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন। এছাড়া ও ড্রাগনের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ কার্যকর।
- ড্রাগন ফল ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বহুল পরিচিত। এটি আংশিকভাবে ফলের মধ্যে থাকা ফাইবারের কারণে জিনিসপায়ক এড়িয়ে যায়। এছাড়াও এটি আমাদের অগ্ন্যাশয় ইনসুলিন তৈরি করে এবং চিনিকে ভেঙে দেয়। এজন্য ড্রাগন ফল আমাদের শরীর ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,ফ্ল্যাভনয়েড এবং ফেনোলিক এসিড ও বিটা সায়ানিন।যা আমাদের শরীরে ফ্রি রেডিকেল দ্বারা ক্ষতি প্রতিরোধ করে। ফ্রি রেডিকেল এমন একটি পদার্থ যা আমাদের ক্যান্সার এবং অকাল পার্থক্য সৃষ্টি করতে পারে। আর ড্রাগন ফল ফ্রি রেডিকেল দ্বারা ক্ষতি প্রতিরোধ করতে পারে।
- ড্রাগন ফল ভিটামিন সি এর একটি উৎস। আর আমরা সকলে জানি ভিটামিন সি আমাদের শরীরের শক্তিশালী টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে রোগ প্রতিরোধের জন্য প্রতিদিন প্রায় ২০০ গ্রাম ড্রাগন ফল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া রয়েছে।
- ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যালগোস্যাকারাইডের মতো প্রিবায়োটিক আমাদের অর্থের ভালো ব্যাকটেরিয়া গুলোকে বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং হজমে বিভিন্নভাবে সাহায্য করে থাকে। অঞ্চলের ব্যাকটেরিয়া খাদ্যকে সহজ ও শোষিত করে ভেঙে ফেলতে সাহায্য করে এবং আমাদের শরীরকে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি থেকে সুরক্ষা দেয়।
- আয়রনের একটি সমৃদ্ধ উৎস এবং হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে।এছাড়াও এই ফলের মধ্যে রয়েছে কালো কালো ছোট বীজ যা ওমেগা ৩ ওমেগা ৯ এর উৎস। এই দুটি উপাদান আমাদের হার্টের জন্য ভালো।
- ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মানসিক চাপ, এবং বার্ধক্যের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন সি আমাদের ত্বক উজ্জ্বল করতে সক্ষম।
- ড্রাগন ফলের মধ্যেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটাকারোটিন যা আমাদের চোখের লেন্সের জন্য প্রচুর পরিমাণে উপকারী।চক্ষু সংক্রান্ত গবেষণায় ডাক্তাররা পরামর্শ অনুযায়ী, চোখের রোগ প্রতিরোধের মানুষের প্রতিদিন তিন মিলিগ্রাম থেকে ছয় মিলিগ্রাম বিটা ক্যারোটিন গ্রহণ করা উচিত। যা আমরা ড্রাগন ফলের মধ্যে পেয়ে থাকি।
- ড্রাগন ফল তুলনামূলকভাবে কম কেন যুক্ত হওয়ার কারণে এটি ওজন কমাতে সহায়ক। তাই যারা ডায়েট করতে চান তারা ডায়েট চার্টের প্রতিদিন ড্রাগন ফল রাখতে পারেন।
- এই ফলের মধ্যে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম এর মত ইলেকট্রোলাইট থাকার কারণে তরলের ভারসাম্যতা বজায় রাখতে এবং বেশি সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
- এই ফলের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট যেমন- ফ্ল্যাবোনয়েড এবং পলিফেনল থাকার কারণে এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং এন্টি ইনফ্লামেটরের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা আমাদের দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং সামগ্রিক সুস্থতা দান করে।
- ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়া গুলো বৃদ্ধি পায় এবং আমাদের পরিপাকতন্ত্রের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ড্রাগন ফল। ফলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা খুব সহজেই সবাধাই হয়ে যায়।
- এই ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আমাদের কিডনিকে সুস্থ রাখতে সক্ষম। এছাড়া আমাদের কিডনি বিভিন্ন রোগ বা কিডনিতে পাথর চলতে বাধা দেয়। এবং আমাদের কিডনিকে সুস্থ রাখতে হলে নিয়মিত ড্রাগন ফল খাওয়া জরুরী।
- শুধু ড্রাগন ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে না এটি আমাদের চুল পড়া কমাতে এবং ত্বকের যত্নে ভীষণ উপকারী। ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন যা আপনার চুল পড়া কমতে সাহায্য করে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়াও আমাদের শরীরে সকল আয়রনের ঘাটতি মিটিয়ে দেই এই ফল।
- এই ফল আমাদের ত্বক সুন্দর করার জন্য একটি কার্যকরী উপাদান। কারণ এটাতে রয়েছে ভিটামিন সি। যাদের মুখে প্রচুর পরিমাণে দাগ রয়েছে বা বয়সে ছাপ পড়ে গেছে তারা নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে উপকৃত হবেন।
ত্বকের যত্নে ড্রাগন ফল
প্রিয় পাঠকে এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।ড্রাগন ফল যেমন স্বাস্থ্যর জন্য উপকারঠিক তেমনি আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী। ড্রাগন ফলের ব্যবহার করলে মিলবে অনেক উপকারিতা। নিচে ত্বকের যত্নে ড্রাগন ফলের উপকারিতার কথা আলোচনা করা হলোঃ
- মুখের বিভিন্ন ধরনের দাগ তুলতে এবং মুখে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে ড্রাগন ফল। এছাড়াও ত্বকের বয়সের চাপ দূর করতে ভীষণভাবে সাহায্য করে এই ফল।
- ড্রাগন ফলের হাইড্রেটিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে। মুখে প্রতিদিন রাবণ ফল ব্যবহার করলে ত্বক হয় এবং যার কারণে আমাদের ত্বক থাকেন নরম এবং কোমল।
- এই ফলটিতে রয়েছে ভিটামিন বি ৩ যা আমাদের রোদে পোড়া ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী। এছাড়াও সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে হওয়া বিভিন্ন প্রদাহ এবং চুলকানি থেকে পরিত্রান দিতে পারে এই ফল।
- এছাড়াও ড্রাগন ফল আমাদের ত্বকের ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। এটা থাকা ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক স্বাস্থ্যকর উজ্জ্বল রাখে।
- ড্রাগন ফলের প্রদাহরোধী গুণ রয়েছে। যা আমাদের ত্বকের লালচে ভাব কমাতে পারে।
- এছাড়াও এই ফলটি আমাদের স্ক্রাবার হিসেবেও কাজ করে থাকে। যার কারণে আমাদের ত্বকের মৃত কোষ দূর হয় এবং ত্বকে জমে থাকা ময়লা বের হয়ে যায়।
দেখবেন আপনার ত্বক উজ্জল হবে এবং কুঁচকে যাওয়া ভাব চলে যাবে।ড্রাগন ফলের কয়েকটি টুকরো নিয়ে মসৃণ পেস্ট বানিয়ে নিন। এরপর একটি ছোট তুলার সাহায্যে ব্রণের দাগ বা ব্রণের উপরে হালকা করে ঘষে ফেলুন। এরপর এক ঘন্টা রেখে দিন এবং তারপর ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার ব্রণের দাগ চলে যাবে খুব তাড়াতাড়ি।
এর মধ্যে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এবং অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন। এই পুরো একটি মুখে লাগিয়ে রাখুন এবং ১৫ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিন। ১৫ মিনিট পর ভালোভাবে ত্বকে পরিষ্কার করে নিন তাহলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল।
আরও পড়ুনঃসজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম জানুন বিস্তারিত
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
এই ফল টির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসহ ভিটামিন সি ও আয়রন। প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জেনে আসলাম ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা এবং ত্বকের যত্নে ড্রাগন ফল নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য। এখন আমরা জানবো ড্রাগন ফল খাওয়ার কিছু নিয়ম সম্পর্কেঃটুকরো টুকরো করে কেটে
ড্রাগন ফল খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে ড্রাগন ফল টুকরো টুকরো করে কেটে খাওয়া। প্রথমেই থাকুন ফলটি ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে নিয়ে উপর থেকে খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে চামচ দিয়ে টক দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।ড্রাগন ফলের জুস
ড্রাগন ফল দিয়ে আপনি জুস বানিয়ে খেতে পারেন।ভালোভাবে ড্রাগন ফল ধুয়ে কেটে নিয়ে তার মধ্যে পরিমাণ মতো পানি এবং স্বাদমতো চিনি ও পুদিনা পাতা মিক্স করে একসাথে ব্লেন্ড করে জুস করে তৈরি করে নিতে পারেন ড্রাগন ফলের জুস। খেতে যেমন শুধু ঠিক তেমনি পুষ্টিগুনে ভরপুর।ড্রাগন ফলের সালাদ
ড্রাগন ফল আপনি সাউথ হিসেবে পেতে পারেন। প্রতিদিন অন্যান্য সকল ফল যেমন আপেল, তরমুজ, আঙ্গুর, নাশপাতি ইত্যাদি ফলের সঙ্গে ড্রাগন ফল মিশিয়ে তার মধ্যে একটু মধু দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন ড্রাগন ফলের সালাদ।ড্রাগন ফলের খোসা
আমাদের মধ্যে অনেকেই ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে জানি না। যার কারণে ড্রাগন ফল খেয়েই এর খোসাগুলো আমরা অনায়াসে ফেলে দেই। কিন্তু এই ফলের খোসা দেওয়া রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উপকার। প্রথমে ড্রাগন সকাল থেকে খোসা গুলো ছাড়িয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ছোট ছোট করে কেটে নিতে হবে। এরপর এক গ্লাস পরিমাণ পানি ভালোভাবে ফুটিয়ে নিয়ে তার মধ্যে খোশাগুলো ছেড়ে দিতে হবে।
কয়েক কিছুক্ষণ ফোটানোর পরে দেখা যাবে পানি লাল রঙের হয়ে এসেছে। তারপর পানিটা ঠান্ডা করে গ্লাসে ঢেলে নিয়ে স্বাদমতো মধু এবং লবণ দিয়ে তৈরি করে নেবেন জুস। খেলে আমাদের অতিরিক্ত মেয়ের বা ভুরি কমে যাবে।
এছাড়াও যাতে ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন সকালে এটি খেতে পারেন। এটি আমাদের শরীরে বিভিন্ন উপকারিতা এনে দেই। এছাড়াও এটি আমাদের মুখের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে এবং চুল পড়া কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।এছাড়াও আরো জানলাম ত্বকের যত্নে কিভাবে ড্রাগন ফল ব্যবহার করতে হয় এবং ড্রাগন ফল কিভাবে খেতে হয় সম্পর্কে।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন আর্টিকেলের সাথে।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url