হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে জানুন বিস্তারিত

   হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে সেটা আমাদের অনেকেরই জানা নেই। আজকের প্রায়ই আমাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার কথা শোনা যায়। যারা প্রযুক্তি ভালো বোঝে এবং প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার করে এরকম ব্যক্তিরও ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার কথা শোনা যায়।

হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে জানুন বিস্তারিত
এতে করে যেমন আর্থিক প্রতারণা হচ্ছে ঠিক তেমনি সাম্প্রতিক সহিংসতার বিভিন্ন ঘটনা ঘটতে দেখা যায়। তবে কিছু নিয়ম মেনে পুনরুদ্ধান করতে পারবেন আপনার ফেসবুক আইডি। প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে সেসব নিয়ে বিস্তারিত সকল আলোচনা।

ভূমিকা

হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে জানতে হলে আমার আর্টিকেল এর সাথেই থাকুন। বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। সবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই মাধ্যমটিতে ব্যবহারকারীরা বিভিন্নভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছে। এ কারণে প্রতারণার ফাঁদ হিসেবে এখন অনেক প্রতারকের চক্রের লক্ষ্য হলো ফেসবুক।প্রতারকরা বিভিন্ন ভাবে প্রতারণা করে থাকে ফেসবুকে।

হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে

ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট বিভিন্নভাবে হাতে নিয়ে তা ফেরত দেওয়ার কথা বলে বিভিন্নভাবে টাকা দাবি করে তাকে অনেক হ্যাকার। আবার কেউবা অন্যের ব্যবহারকৃত এখন নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আপত্তিজনক এবং অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ভিডিও বা ছবি পোস্ট করেন। যার কারণে বিপদ ও বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। এরকম ঘটনা এরকম কি হচ্ছে প্রায় মানুষ।
থানায় জমা পরছে শত শত অভিযোগ। কিন্তু কোন ভাবে হ্যাকারদের সোজা করা যাচ্ছে না। তবে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে কিছু উপায় রয়েছে যা অবলম্বন করে আপনি আপনার একাউন্ট ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবেঃ

পাসওয়ার্ড রিসেট

বিভিন্ন কলাকৌশল এর মাধ্যমে ফেসবুক একাউন্টে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে খুব দ্রুত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে হ্যাকাররা। ফলে ব্যবহারকারীরা চাইলেই নিজেদের অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারে না। এমনকি নতুন করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যায় না। যার কারণে একাউন্ট হলে সর্বপ্রথম আমাদের ফেসবুকের পাসওয়ার্ড রিসেট করতে হবে।
ফেসবুকের পাসওয়ার্ড রিসেট করার জন্য সর্বপ্রথম আমাদের ফেসবুক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে সেখান থেকে Forgotten Password অপশনে ক্লিক করে একাউন্ট খোলার সময় আপনি যে মোবাইল নাম্বার বা ইমেইল ঠিকানাটা দিয়েছিলেন সেটা দিতে হবে। এবার Reset Password নামে একটি অপশন আসবে। সেখানে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড রিসেট। তখন নতুন একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে আবার ফেসবুকে ঢোকা যাবে।

ফেসবুকে অভিযোগ

ফেসবুক আইডি হ্যাক হলে অনেক সময় নাম্বার এবং ইমেইল ঠিকানা পরিবর্তন করার কারণে চাইলেও ফেসবুকের পাসওয়ার্ড রিসেট করে ফেসবুকে প্রবেশ করা যায় না। এক্ষেত্রে প্রথমেই আইডি হ্যাক হওয়ার বিষয়টি ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করতে হবে।
আইডি হ্যাক হওয়ার বিষয়টি ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করার জন্য www.facebook.com/hacked এই ঠিকানায় প্রবেশ করে my account is compromised অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর একাউন্টটিতে থাকা মোবাইল নম্বর এবং ইমেইল একাউন্ট ব্যবহারকারীর নাম লিখে খুব সতর্কতার সাথে একাউন্টটি সনাক্ত করতে হবে। এরপর Security check অপশনে গিয়ে বিশেষ একটি কোড দেখতে পাবেন।
সে কোডটি সতর্কতার সাথে লিখতে হবে। এবং লেখার পর পরে একাউন্টে পুরনো পাসওয়ার্ড সহ নিরাপত্তা বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন জানতে চাইবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। প্রশ্নগুলো সঠিকভাবে উত্তর লিখে সাবমিট অপশনে ক্লিক কলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগটি জমা হয়ে যাবে। অভিযোগ পাওয়ার পর ফেসবুকে একাউন্টের মালিকের চার্জের জন্য ফেসবুক সাধারণ ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সময় নিয়ে থাকে। এরমধ্যে আপনার সব তথ্য ঠিক থাকলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনার একাউন্টটি ফিরিয়ে দিতে সক্ষম হয় ফেসবুক।

সাইবার সিকিউরিটির সহযোগিতা

হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে তার মধ্যে অন্যতম হল সাইবার সিকিউরিটির সহযোগিতা।অনেক প্রফেশনাল হ্যাকাররা আইডি হ্যাক করার পর মোবাইল নাম্বার এবং ইমেইল এড্রেস পরিবর্তন করে ফেলে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে আমাদের পাসওয়ার্ড রিসেট এবং ফেসবুকে অভিযোগ করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
তবে এ ধরনের পরিস্থিতির সাইবার সিকিউরিটির সহযোগিতার মাধ্যমে খুব সহজে আমাদের হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করা সম্ভব। সবাই প্রথমে আইডি হ্যাক হওয়া নিয়ে নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। এ সময়ের মধ্যে ফেসবুকের লিঙ্ক প্রয়োজন হবে। তবে এর সাথে নিজের আইডি কার্ড রাখা প্রয়োজন।
পরবর্তী পর্যায়ে বিষয়টি উল্লেখ করে সাইবার সিকিউরিটি বিভাগের সহযোগিতার চাইতে হবে। এজন্য একটি আবেদনের মাধ্যমে আপনার ইমেইল পাঠাতে হবে। ইমেইল এর সাথে জিডির স্ক্যান কপি এবং ক্লিয়ার ছবি পাঠাতে হবে। এছাড়াও ভোটার আইডি কার্ডের স্ক্যান, হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডির লিংক এবং নতুন খোলা ইমেল অ্যাড্রেস সংযুক্ত হিসেবে জমা দিতে হবে।
আর জিডির কপি এবং আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি সাইবার সিকিউরিটির ইমেইল এড্রেস এ পাঠাতে হবে। ব্যাস আপনার কাজ এখানেই শেষ। এরপর আপনার হ্যাক হওয়া ফেসবুক আইডি ফিরিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব সাইবার সিকিউরিটি বিভাগ করে দিবে।

হ্যাকিং ঠেকাবেন যেভাবে

আজকাল ফেসবুক হ্যাকিং করার বিষয়টা যেন খুবই সহজ হয়ে গেছে। প্রায়ই দেখা যায় বিভিন্ন সেলিব্রেটিদের সহ সাধারণ অনেক ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে হ্যাকিং ঠেকানো পদ্ধতি আমাদের সবার জেনে থাকা দরকার। facebook অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার সর্বোচ্চ বড় কারণ হলো হ্যাকারদের ফাঁদে পা দেওয়া। হয়তো আপনি ফেসবুকের মেসেঞ্জারে একটি লিংক পেলেন।
 যেটাতে লেখা, "ওএমজি, জানো কে মারা গেছে?" জানার জন্য আপনি হয়তোবা ওই লিংকে ক্লিক করে ফেললেন এবং ক্লিক করার পরে দেখলেন আপনার সামনে ফেসবুকের মত আর একটি ইন্টারফেস চলে এসেছে। কিন্তু আবারো সেখানে আপনাকে ফেসবুক লগইন করার কথা বলা হচ্ছে। আর আপনি কোন কিছু না ভেবেই ফেসবুক একাউন্টে ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে দিলেন সেখানে।
ব্যাস! আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড জেনে গেলো অন্য কেউ। কারণ ফেসবুক মনে করে যে যে ওয়েবসাইটে আপনি আপনার আইডির পাসওয়ার্ড দিলেন সেটা আসলে ফেসবুক নয়। যখন কোন ব্রাউজারের মাধ্যমে ফেসবুক লগইন করেন তখন খুব ভালোভাবে ইউআরএল বা ওয়েবসাইট এড্রেস দেখে নিতে হবে। দেখতে হবে সেখানে ওয়েবসাইটের ঠিকানায় https://www.facebook.com দিয়ে শুরু হয়েছে কিনা।'facebook' বানান খুব ভালোভাবে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
কেননা অনেক সময় হ্যাকাররা 'facebok', 'ffacebook','facbook' ইত্যাদি বিভ্রান্ত মুলক ইউ আর এল ব্যবহার করতে পারে। এসব বিভ্রান্ত করে এবারে এড্রেস এড়িয়ে চলতে নিজেই ফেসবুক ডট কম লিখিয়ে সার্চ দিবেন। এবং সেখান থেকে লগইন করবেন আপনার নিজস্ব ফেসবুক আইডি। অনেক সময় কোন কোন থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটের কাছে আপনার ফেসবুকের অ্যাকসেস থাকতে পারে।
নিয়মিত এ বিষয়গুলো পরীক্ষা করুন। সন্দেহজনক কিছু দেখলে বা কোন ওয়েবসাইটে আপনার ফেসবুক এক্সেস থেকে থাকলে ওয়েবসাইট থেকে আপনার ফেসবুকটি মুছে ফেলুন বা আপনার আইডির পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন। সাধারণভাবে কেউ যখন আপনার ফেসবুকে একাউন্টের পাসওয়ার্ড জানতে পারি তখন যেটা যেভাবেই হোক না কেন আইডি হ্যাকের ঘটনাটি ঘটে থাকে।
এজন্য ফেসবুক এক্ষেত্রে বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ মানুষজন তাদের ফেসবুকে অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা বিভিন্ন অ্যাপস লগইন করে থাকে। এজন্য সব সময় এ বিষয়গুলোর উপর লক্ষ্য রাখতে হবে। এভাবেই আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং এর থেকে সুরক্ষিত থাকতে পারেন।
আপনি আপনার ফেসবুকের সেটিং অপশন থেকে টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন পদ্ধতি চালু করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনার পাসওয়ার্ড কেউ জেনে ফেললেও আপনার ফোনের নিয়ন্ত্রণ ছাড়া আপনার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। ফেসবুকের সিকিউরিটি যেখান থেকে আপনার একাউন্টের অপ্রয়োজনীয় এবং সন্দেহজনক উপাদান চিহ্নিত করতে পারবেন।
সবশেষে অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত যে ইমেইল একাউন্ট রয়েছে তার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন। কমপক্ষে এক থেকে তিন মাস পর পর এই ইমেইল একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন। কিছুদিন পর পর আপনার ফেসবুকের সিকিউরিটি অপশনে গিয়ে কোন কোন ডিভাইস এবং কোন কোন স্থান থেকে আপনি আপনার ফেসবুক আইডি লগইন করেছেন তার একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
তালিকা থেকে আপনার কোন কোন জায়গায় এবং অপরিচিত কিছু সন্দেহ মনে হয় সেখান থেকে লগ আউট করে দিতে পারেন। ফেসবুকের জেনারেল সেটিং থেকেও আপনার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে সংযুক্ত ইমেইল ঠিকানাটি যাচাই করুন। যদি আপনার ছাড়া আরও অন্য কারো ইমেইল দেওয়া থাকে তাহলে সাথে সাথে সেটি মুছে ফেলুন।
আবার ফেসবুক পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন এবং পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করার সময় log out of another devices নামে একটি অপশন আসবে। সেখান থেকে সন্দেহজনক লগইনগুলোকে লগ আউট করে দিন এবং জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড মনে রাখতে সমস্যা হলে ভালো কোন apps এ আপনি আপনার পাসওয়ার্ডটি সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।

ফেসবুক আইডি হ্যাক করার শাস্তি

অনলাইন ব্যবহারে সাবধানতা বা সচেতন থাকার কোন বিকল্প নেই। একটু অসচেতন হলে ফেঁসে যেতে পারেন সাইবার অপরাধের দায়ে। যিনি হোক পান না জেনে হোক আপনি যদি অনলাইনে কোন অপরাধ করে থাকেন তাহলে এর জন্য পেতে হবে আপনাকে কঠিন শাস্তি। সাইবার অপরাধের বিষয়ে বিচারের দেশে কঠিন আইন রয়েছে। যদিও আইনটি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। কিন্তু যে আইন বিদ্যমান তার প্রয়োগও বিদ্যমান।
আর এ ধরনের আইনের নাম হচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬(সংশোধিত২০১৩)। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের এই ধারায় কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম ইত্যাদির ক্ষতি অনিষ্ঠ সাধণ যেমনঃ ইমেইল পাঠানো, ভাইরাস ছড়ানো, ফেসবুক আইডি হ্যাক ইত্যাদি অপরাধ। এর শাস্তি সর্বোচ্চ ১৪ বছরের কারাদণ্ড এবং সর্বনিম্ন ৭ বছরের কারাদণ্ড এবং তার পাশাপাশি ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা।
৫৭ ধারায় বলা হয়েছে, এমন কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক বিন্যাসে কোন মিথ্যা বা অশ্লীল কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে এবং সেটি যদি রাষ্ট্র বা ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় তাহলে এগুলো হবে অপরাধ। যার শাস্তি ১৪ বছর কারাদণ্ড এবং সর্বনিম্ন ৭ বছর পাশাপাশি এক কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম হ্যাকড হওয়া ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধান করবেন যেভাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।এছাড়াও আরো জানলাম কিভাবে আপনি আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক থেকে বিরত থাকবেন এবং ফেসবুক হ্যাক করলে তার শাস্তি কি হতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন আর্টিকেলের সাথে।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url