পবিত্র মাহে রমজান মাসের আমল ও দোয়া কবুল হওয়ার সময় সম্পর্কে জানুন

  পবিত্র মাহে রমজান মাসের আমল ও দোয়া কবুল হওয়ার সময় জানাটা আমাদের প্রত্যেকেরই খুবই জরুরী। কেননা এই মাসে যে কোন সময় আল্লাহর কাছে বিশেষ কিছু চেয়ে থাকলে আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না। বিশেষ করে কিছু সময় আছে যেগুলো সময় দোয়া করলে দোয়া কবুল হয়ে যায়। রমজান মাস আল্লাহর পক্ষ থেকে এক মুমিনের জন্য বিশাল উপহার।

পবিত্র মাহে রমজান মাসের আমল ও দোয়া কবুল হওয়ার সময় সম্পর্কে জানুন
এই মাসে আল্লাহ তার বান্দার জন্য রহমত, মাগফিরাত এবং নাজাতের দোয়ার খুলে দেন। এবং প্রতিদিন নেক কাজের জন্য অনেক সোয়াব লিখেন। প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয়ে পবিত্র মাহে রমজান মাসের আমল ও দোয়া কবুল হওয়ার সময় সম্পর্কে। জানতে হলে আমার পোষ্টের শেষ পর্যন্ত সাথেই থাকুন।

ভূমিকা

পবিত্র মাহে রমজান মাসের আমল ও দোয়া কবুল হওয়ার সময় সম্পর্কে হাদিসে বিভিন্ন রকম কথা আছে। পবিত্র মাহে রমজান মাসে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের দোয়া কবুল করে থাকেন। রাসুল সাঃ বলেন," তিন ব্যক্তির দোয়া অগ্রাহ্য করা হয় না-বাবার দোয়া, রোজাদারদের দোয়া, মুসাফিরের দোয়া।" বছরের অন্যান্য মাসের থেকে এই মাসে আমরা সকলেই বেশি আমল আকিদা করে থাকি। এই মাসের কিছু সৃষ্ট রাত রয়েছে যেগুলো রাতে বেশি বেশি আমল করার কথা বলা হয়েছে হাদিসে।

পবিত্র মাহে রমজান মাসের আমল ও দোয়া কবুল হওয়ার সময়

পবিত্র মাহে রমজান মাসে আল্লাহতালা বান্দার সব রকম জাভা পূরণ করে থাকে। বিশেষ করে রমজান মাসে এমন কিছু সময় রয়েছে যেই সময়গুলোতে যে দোয়াই করা হোক না কেন সেই দোয়াই কবুল হয়ে যায়। রমজানের দোয়া কবুলের বিশেষ তিনটি সময়ের কথা হাদিসে এসেছে, যখন বান্দার প্রতি আল্লাহর করুণা ধারা বর্ষিত হয়। অথচ আমরা অনেকের না জেনে এই সময়গুলো অবহেলাতে কাটিয়ে দেই। চলুন তাহলে জেনে নেই কোন সময় আসলে দোয়া কবুল হওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়ঃ

ফজরের পর

রমজান মাসে সেহেরী করার পর বেশিরভাগ মানুষ ফজরের নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে পড়ে। কিন্তু ইবাদত বন্দেগী ও দোয়া কবুল হওয়ার জন্য এটি একটি বিশেষ সময়। এই সময়ে নামাজ আদায়, জিকির করলে সওয়াব বেশি পাওয়া যায়। মহানবী রাসুল সাঃ বলেন," যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ আদায় করার পরে সূর্য ওঠা পর্যন্ত নামাজ এবং জিকির করে তার জন্য একটি হজ ও একটি ওমরার সওয়াব রয়েছে।
 ইমাম নববী রা. বলেন," নিশ্চয়ই আল্লাহকে স্মরণ করার জন্য দিনের সবচেয়ে উত্তম সময় হলো ফজরের পর।" এছাড়াও কিছু বিজ্ঞ আলেমরা বলে থাকে, ফজরের পর আল্লাহ জীবিকা বন্টন করেন। তাই এ সময় ঘুমানো আল্লাহ তায়ালার অপছন্দনীয় একটি কাজ। বিশেষত রমজান মাসে যখন আল্লাহ তার অনুগ্রহের দুয়ার উন্মুক্ত করে দেন এবং প্রতিটি নেক কাজের জন্য প্রতিদান বৃদ্ধি করেন তখন ওই সময়টুকু আমাদের এবাদত বন্দেগি করে কাটানো উচিত।

ইফতারের আগ মুহূর্ত

ইফতার ও দোয়া কবুলের বিবেচনায় সূর্যাস্ত তথা ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে দোয়া কবুল হওয়ার খুবই মূল্যবান একটি সময়। আলেমরা দেখা যায় ইফতারের আগ মুহূর্তে সব সময় আল্লাহর কাছে দোয়া এবং জিকিরে মগ্ন থাকেন। মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্ট লাভের জন্য রোজাদার ব্যক্তিরা যখন ক্ষুধা পিপাসায় ক্লান্ত হয়ে খাবার সামনে রেখে সেটা না খেয়ে আল্লাহর দরবারে হাত তুলেন তখন মহান আল্লাহ তায়ালা সন্তুষ্ট হন এবং বান্দাদের প্রতি সদয় হন এবং কোন বান্দার দোয়া আল্লাহ ফিরিয়ে দেন না। 
মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেন," তিন ব্যক্তির দোয়া আল্লাহ তায়ালা কখনো ফিরিয়ে দেন না-ন্যায়পরায়ণ শাসক, রোজাদার ব্যক্তি যখন সে ইফতার করে এবং অত্যাচারিত ব্যক্তির দোয়া।" এছাড়াও যত সময় ইফতার করা এবং ইফতারের আগে দোয়া করা উত্তম। 
মহানবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন," মুসলমানরা ততক্ষণ কল্যাণের ওপর থাকবে যতক্ষণ তারা জলদি ইফতার করবে।" আল্লাহ বলেন," সুতরাং তারা যা বলে সে বিষয়ে আপনি ধৈর্য ধারণ করুন এবং সূর্যোদয়ের আগে ও সূর্যাস্তের আগে আপনার প্রতিপালকের উপর প্রশংসা এবং পবিত্রতা এবং মহিমা ঘোষণা করুন যাতে আপনি সন্তুষ্ট হতে পারেন।" কিন্তু আমাদের সমাজে বেশিরভাগ মানুষ ইফতারের আগে ইফতার প্রস্তুত করা নিয়ে ব্যস্ত থাকে। বিশেষ করে বাড়ির মহিলারা আযানের আগ পর্যন্ত কাজের লেগে থাকেন যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

রাতের শেষ তৃতীয়াংশে

আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য শেষ রাতের এবাদত বন্দেগী এবং দোয়া প্রার্থনার কোনো বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে এই সময়ের দোয়া এবং নামাজ আদায়ের এবং আল্লাহর প্রশংসা করার জন্য বলা হয়েছে। রাসূল সাঃ বলেন," রাতে শেষ তৃতীয়াংশ অবধি অবশিষ্ট থাকতে আমার প্রতিপালক পৃথিবীর আকাশে নেমে আসেন এবং বলেন-কে আমাকে ডাকবে তাকে আমি সাড়া দেব, কে আমার কাছে চাইবে তাকে আমি দান করব, কে আমার কাছে ক্ষমা চাইবে তাকে আমি ক্ষমা করব।" 
তাই প্রত্যেক রোজাদারদের উচিত সেহরির আগে বা পরে তাহাজ্জুদ আদায়ের যথেষ্ট সচেতন হওয়া এবং এ সময় আল্লাহর দরবারে ক্ষমা এবং কল্যাণ প্রার্থনা করা। রমজান মাসে রয়েছে দোয়া কবুলের একটি বিশেষ সময় যে সময় গুলো তো দোয়া করলে আল্লাহ ফেরত দেন না কাউকে। প্রিয় নবী রাসুল সাঃ কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কোন সময়ে দোয়া আল্লাহ বেশি কবুল করেন? উত্তরে রাসুল সাঃ বলেন," রাতে দুই-তৃতীয়াংশ পর যে দোয়া করা হয় অর্থাৎ রমজান মাসের সেহেরির সময় বা সেহেরির একটু আগে যে দোয়া করা হয় সেটি দোয়া কবুলের জন্য উত্তম সময়।"
তাই প্রত্যেক রোজাদারের উচিত ইফতার এবং সেহরির আগে দোয়া করা এবং রাতে তাহাজ্জুতের সময় বা সেহেরি করার আগের সময় বিভিন্ন রকম এবাদতে সামিল হওয়া। এ সময় আল্লাহর দরবারে ক্ষমা এবং কল্যাণ প্রার্থনা করা। এমনকি শুধু এই তিন সময় নয় বরং একজন মুমিন ব্যক্তির তার জীবনে প্রতিটা মুহূর্ত আল্লাহর এবাদত বন্দেগীতে এবং জিকিরে নিয়োজিত থাকা উচিত।
 আল্লাহ তা'আলা বলেন," সুতরাং তারা যা চায়, সে বিষয়ে আপনি ধৈর্য ধারণ করেন এবং সূর্যোদয়ের আগে ও সূর্যাস্তের আগে তোমার প্রতিপালকের প্রশংসা পবিত্রতা এবং মহিমা ঘোষনা করুন।"

পবিত্র মাহে রমজান মাসের কয়েকটি আমল

পবিত্র মাহে রমজান মাসের কয়েকটি বিশেষ আমল রয়েছে যেগুলো বেশি বেশি করার তাগিদ এসেছে হাদিসে। চলুন তাহলে আমলগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ
  • রমজান মাসের অন্যতম এবং প্রধান গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল হল তারাবির সালাত আদায় করা। তারাবির নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করার সুন্নত। পারিবারিকভাবেও জামাতের সাথে তারাবির নামাজ আদায় করা যেতে পারে। তবে বিধি নিজেদের কারণে যদি সম্ভব না হয় তবে একাকী পড়া যাবে। কেননা অনেক সাহাবী একাকী তারাবির সালাত আদায় করেছে বলে জানা যায়।
  • তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা সারা বছরের আমল। শুধু পবিত্র রমজান মাসে নয় এটি যে কোন সময় আপনি পড়তে পারেন। তবে রমজান মাসে যেকোন সালাত আদায় করলে দ্বিগুণ সওয়াব পাওয়া যায় বলে হাদিসে উল্লেখ রয়েছে। নফল নামাজগুলোর মধ্যে তাহাজ্জুদ নামাজের প্রশংসায় বেশি করা হয়েছে কুরআনে। রমজান মাসে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা খুবই সহজ। সেহেরির আগে দুই দুই করে চার রাকাত নামাজ পড়ে নিলেই হয়ে যায়।
  • রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে দোয়ার প্রতিবেশী গুরুত্ব দিয়েছেন। রমজানের শেষ রাতে ও ইফতারের সময় দোয়া কবুল হয়। তাই এই সময় গুলোতে তিনি তার নিজের পরিবার পরিজন দেশ এবং সব মানুষের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার জন্য বেশি বেশি দোয়া করতে বলেছেন।
  • রমজানের একটি বিশেষ আমল হল তওবা করা। রমজানে রোজাদার বান্দা কি গুনাহ মুক্ত করে তওবা। তাই বেশি বেশি তওবা করা উচিত এই মাসে। এজন্য পবিত্র মাহে রমজান মাসে আমাদের বেশি বেশি তওবা করা উচিত।
  • আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম রমজানে বেশি বেশি দান খয়রাত করতে বলেছেন। এছাড়াও যাদের যথেষ্ট পরিমাণ ধন সম্পদ রয়েছে তাদের যাকাত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে হাদিসে। গরীব দুঃখীদের বেশি বেশি দান করতে বলা হয়েছে। এজন্য পবিত্র মাহে রমজান মাসে আমরা যতটুকু পারি নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী গরিব দুঃখীদের দান খয়রাত করব।
  • প্রতি রমজান মাসে রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এবং জিব্রাইল রা.পরস্পরকে কোরআন তেলাওয়াত করে শোনাতেন। পবিত্র রমজান মাসে বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত এবং কুরআনের অনুবাদ পড়ার জন্য তাগিদ দেওয়া হয়েছে মুসল্লিদের।
  • একজন রোজাদার ব্যক্তি রোজা রাখার মাধ্যমে ক্ষুধার্ত ব্যক্তিদের কষ্ট অনুধাবন করতে পারে। তাই সে প্রতিবেশী ও অসহায় মানুষদের খোঁজখবর রাখে। বিশেষত যারা কোন কাজকর্ম করতে পারে না এবং অসুস্থ ব্যক্তি তাদের প্রতি সবসময় খেয়াল রাখা দরকার।
  • আল্লাহ তাআলা আমাদের মুসলিমদের জন্য পবিত্র রমজান মাস যে উপহার দিয়েছেন তার জন্য আল্লাহর কাছে সব সময় শুকরিয়া আদায় করা দরকার। পাশাপাশি আমরা যে আল্লাহ তাআলার এত নেয়ামত ভোগ করছি তার জন্য এই মাসে আমাদের বেশি বেশি শুকরিয়া আদায় করা এবং আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা দরকার।
  • এই মাসে আমাদের মিথ্যা পাপ বর্জন করার নির্দেশ দেন আল্লাহ্‌ তায়ালা। কেননা পবিত্র রমজান মাস আত্মশুদ্ধির মাস। এই মাসে এসব বড় বড় শয়তানরা আটকে থাকে। তাই এই মাসে আমাদের বড় বড় পাপ এবং মিথ্যা কথা বলা এবং কারোর প্রতি জুলুম করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • রমজান মাস নিজেকে গঠনের একটি মাস। এই মাসে এমন ভাবে প্রশিক্ষণ নিতে হবে যেন বাকি মাসগুলোতে এভাবেই নিজেকে পরিচালিত করা যায়। কাজেই এই সময় আমাদের চরিত্র সুন্দর করার অনুশীলন করতে হবে। রাসূল সা.বলেন, তোমাদের মধ্যে যদি কেউ রোজা রাখে, সে যেন অশ্লীল কথা এবং সরল থেকে বিরত থাকে। আর তার সাথে যদি কেউ মারামারি এবং গালাগালি করতে আসে সে যেন বলে, আমি রোজাদার ব্যক্তি।"
  • ইতিকাফ অর্থ অবস্থান করা। অর্থাৎ মানুষের থেকে পৃথক হয়ে সালাত, সিয়াম, কুরআন তেলাওয়াত , ইস্তেগফার দোয়া এবং অন্যান্য ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সান্নিধ্যে একাকী কিছু সময় কাটানো। এই ইবাদতের এত মর্যাদা যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম প্রতি রমজানের শেষ ১০ দিনে নিজে এবং তার সাহাবীগণদের এতেকাফ করাতেন। আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত, রমজানের শেষ ১০ দিন তিনি ইতিকাফ করতেন। কিন্তু জীবনের শেষ রমজানের সময় তিনি রমজানের শেষ ২০ দিন ইতেকাফ করেছিলেন।
  • রমজান মাস হচ্ছে দিনের দাওয়াতের সর্বোত্তম একটি মাস। এ মাসে অন্যান্য ব্যক্তিদের আল্লাহর দ্বীনের পথে নিয়ে আসার জন্য আলোচনা করা এবং কোরআন হাদিসের দারস প্রদান,বই বিতরণ,কোরআন বিতরণ ইত্যাদি কাজগুলো বেশি বেশি করে করা উচিত। হাদিসে এসেছে,"ভালো কাজের পথপ্রদর্শনকারী এ কাজ সম্পাদনকারীর অনুরূপ সওয়াব পাবে।"
  • পবিত্র রমজান মাসে একটি উমরা করলে একটি হজ্ব আদায়ের সমান সওয়াব পাওয়া যায়। আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত," রমজান মাসে ওমরা করা আমার সাথে হজ আদায় করার সমতুল্য।" তাই যাদের সামর্থ্য রয়েছে তারা এ মাসে একটি ওমরা করতে পারেন।
  • পবিত্র মাহে রমজান মাসে অন্যকে ইফতার করানো একটি বিরাট সওয়াবের কাজ। প্রতিদিন কমপক্ষে একজনকে ইফতার করানোর চেষ্টা করবেন। কেননা হাদিসে এসেছে যে ব্যক্তি কোন রোজাদারকে ইফতার করাবে সে তার সমপরিমাণ সওয়াব লাভ করবে।
  • সিয়াম পালন করার সাথে সাথে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। কুরআনে বলা হয়েছে," নিশ্চয়ই সালাত মুমিনদের ওপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরজ করা হয়েছে।" এ বিষয়ে আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন, আমি বললাম,হে আল্লাহর নবী! কোন আমল জান্নাতের অতি নিকটবর্তী? তিনি বললেন,"সময় মতো নামাজ আদায় করা।"

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম পবিত্র মাহে রমজান মাসের আমল ও দোয়া কবুল হওয়ার সময় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই আমল গুলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url