মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে জানুন ১০০% সেরা উপায়
মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে এটা নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যে কোন ধারণা নেই। স্মার্ট ফোন ছাড়া একটা দিনও সময় কাটে না আমাদের। কিন্তু ফোন চালাতেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ঝামেলা। ইন্টারনেটের সমস্যা, মোবাইলের চার্জ হওয়ার সমস্যা ইত্যাদি।
অনেক সময় ফোনে বেশিক্ষণ চার্জ থাকে না। নতুন কেনা ফোনের ব্যাটারি যতক্ষণ চলে দুই বছর পুরনো ফোনের ব্যাটারি স্বাভাবিক ততক্ষণ চলে না। এক্ষেত্রে অনেকেই নতুন ব্যাটারি কিনে ফোনে লাগিয়ে নেয়। প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে।
ভূমিকা
মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে জানতে হলে আমার আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকুন। আধুনিক এই যুগে স্মার্টফোন হয়ে উঠেছে আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ছাড়া সময় কল্পনা করা কঠিন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা বিভিন্ন কাজে মোবাইল ব্যবহার করে থাকি। শুধু মোবাইল ব্যবহার করলেই হবে না দরকার মোবাইলে যথাযথ যত্ন নেওয়া।
মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে
অনেক সময় বিভিন্ন কারণে ব্যাটারির আয়ু কমে যাওয়ার জন্য মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ থাকে না। আধুনিক এই যুগে মোবাইল ফোনের দীর্ঘক্ষণ চার্জ থাকাটা খুবই জরুরী একটি বিষয়। বেশিক্ষণ চার্জ না থাকলে আমরা বিভিন্ন জায়গায় যে বিভিন্ন ধরনের বিপাকে পড়ে যাই। এমন কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো মেনে চললে মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখা যায়। চলুন তাহলে জেনে নেই মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবেঃ
- মোবাইলে ডিসপ্লের আলো যত সম্ভব কমিয়ে রাখতে হবে। যতটুকু কমিয়ে রাখা সম্ভব ঠিক ততটুকু কমিয়ে রাখতে হবে। যার ফলে বেটালে চার্জ সাশ্রয় হবে।
- দরকার না হলে নেটওয়ার্ক সংযোগ বন্ধ রাখতে হবে। এছাড়াও ফোনের সাথে ব্লুটুথ, ওয়াইফাই বা gps এর মত নেটওয়ার্ক কানেকশনগুলো বন্ধ রাখা দরকার। এর ফলে ব্যাটারির চার্জ দীর্ঘক্ষণ থাকবে।
- স্মার্টফোনকে সবসময় আপডেট রাখতে হবে। যখন তখন যেকোনো সফটওয়্যার আপডেট চাইতে পারে। সে ক্ষেত্রে তখনই যত দ্রুত সম্ভব আপডেট করে নিতে হবে কারণ আপডেট করলে ব্যাটারির আয়ু বেড়ে যায় আগের চেয়ে অনেক বেশি। তাই নতুন সফটওয়্যার আপডেট ব্যাটারি ব্যাকআপ এবং ভেতরের অপটিমাইজেশন উন্নত করে তোলে।
- আমাদের কাছে স্মার্টফোন রয়েছে। আই স্মার্ট ফোনে আমরা কমবেশি সবাইকে গেম খেলে থাকি। যার ফলে আমাদের ফোনে বেশিক্ষণ চার্জ থাকে না। কিন্তু মোবাইলে চার্জ বেশিক্ষণ ধরে রাখতে হলে গেম খেলা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- ব্যাটারির চার্জ অনেকক্ষণ ধরে রাখার জন্য ব্যাটারি সেভার অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন। কিছু অ্যাপ্লিকেশন ব্যাটারি সেবার মনে স্মার্ট ফোন সেটিং অপটিমাইজেশন করতে পারেন। এই অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার ব্যাটারি ব্যাকআপ পেতে পারে।
- মোবাইলের ভাইব্রেট অপশন অন রাখলে অটোমেটিক অনেক চার্জ চলে যায়। এজন্য খুব বেশি দরকার না হলে ফোন ভাইব্রেট করবেন না।
- ফোনে চার্জ থাকে অবশ্যই বাকি এপ্লিকেশন বন্ধ করে রাখা উচিত কেননা এই অ্যাপসগুলো ডিভাইসের ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে। যার ফলে ফোনে চার্জ শেষ হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি।
- আমাদের অনেকের ফোনে একসাথে অনেকগুলো অ্যাপস ডাউনলোড করা থাকে। যে অ্যাপ ব্যবহার করছেন সেটি ছাড়াও আগে খোলা অ্যাপস গুলো আপনার ফোনে চার্জ খায়। এজন্য অ্যাপস ব্যবহার করার শেষ হয়ে গেলে ramপরিষ্কার করে নিবেন।
- দীর্ঘদিন ধরে একটি একনাগারা ব্যবহার করলে ফোনের ব্যাটারি দুর্বল হয়ে ফোনের চার্জ বেশি চলে যায়। এজন্য ফোন পুরাতন হয়ে গেলে ফোনের ব্যাটারি নতুন করে লাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
- আমাদের মোবাইলে প্রচুর অ্যাপস ইন্সটল করা থাকে। এর মধ্যে সবগুলো হয়তোবা আমাদের প্রয়োজন নেই কিন্তু তারপরেও ইন্সটল করা থাকে। বেশি হলে ডাউনলোড দেওয়া থাকলে আমাদের ফোন ধীরে কাজ করে এবং চার্জ খায় অনেক বেশি। এজন্য অ্যাপস আপনার স্মার্টফোনের রাখার দরকার নেই।
- ফোনের চার্জ সাশ্রয় সব থেকে ভালো উপায় হল ফোনের ডার্ক মুড অন করে রাখা। ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপ সহ আরো যেসব অ্যাপস এর মধ্যে তার মুড অন করার অপশন রয়েছে সেগুলোতে ডার্ক মোড অন করে রাখুন। এতে আপনার মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখতে পারবেন।
- অনেকেই ফোনে বাড়তি সচেতনতার জন্য বারবার ফোনে চার্জ থাকে। এতে উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি হয়। ফোনে একটি নির্দিষ্ট সময় চার্জ দিন এবং সবসময় তার চেয়ে থাকলে ফোনের ব্যাটারি ক্ষয় হতে থাকে এবং একসময় আপনার ফোনে বেশিক্ষণ চার্জ থাকে না।
- আমাদের মধ্যে অনেক স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারী আছেন যারা ফোনে ১০০ পার্সেন্ট চার্জ হয়ে যাওয়ার পরেও ফোন চার্জে লাগিয়ে রাখেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এটি আমাদের ফোনে চার্জ কমার অন্যতম একটি কারণ। এজন্য ফোনে ১০০ পার্সেন্ট চার্জ হয়ে গেলে আর চার্জ লাগিয়ে রাখবেন না।
- ফোনের চার্জ সাশ্রয়ের ক্ষেত্রে অনেক সময় আপনি ফোনের ফ্লাইট মোড অন করে রাখতে পারেন। এতে করে আপনার ব্যাটারি খরচ কম হয় এবং আপনার ফোনের চার্জ দীর্ঘক্ষণ থাকে।
- আবার অনেকেই আছেন যারা ফোন চার্জে দিয়ে ফোন ব্যবহার করেন। যেটা আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ। এতে আমাদের ফোনে চার্জ হতেও বেশি সময় লাগে পাশাপাশি ফোনও তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আর চার্জ করার পরে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখা যায় না।
- অনেকে একটি ফোনে সঙ্গে অন্য ফোনের বা অন্য কোন ব্র্যান্ডের ফোনের চার্জার ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এরকম ব্যবহারের ফলে আমাদের ফোন নষ্ট হয়ে যেতে পারে খুব তাড়াতাড়ি। মোবাইল প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলো প্রতিটি মডেলের জন্য আলাদা আলাদা যার যার তৈরি করেছেন। আর এই চার্জার গুলো নির্দিষ্ট ফোনের জন্যই ব্যবহার করা দরকার। অন্য কোন ফোনের চার্জার লাগিয়ে ফোন চার্জ দিলে সেই চার্জ বেশিক্ষণ টিকে না।
- প্রায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা ঘুমাতে যাওয়ার আগে ফোনটা চার্জে দিয়ে সারারাত ধরে রেখে দেই। তখন আমাদের মোবাইলে ফুল চার্জ হওয়ার পরেও চার্জারের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। এ ক্ষেত্রে আমাদের ফোনের ব্যাটারিগুলো ধীরে ধীরে নষ্ট করে থাকে। এজন্য সারারাত ধরে ফোন চার্জে দেওয়া ঠিক নয়।
স্মার্টফোনে দ্রুত চার্জ করার উপায়
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে। কিন্তু এখন আমাদের আরো একটি বিষয় জানা দরকার। আমাদের মধ্যে অনেকের ফোন খুব ধীরে চার্জ হয়। অনেক সময় লাগে চার ছুটে এবং দিনে দুই থেকে তিনবার চার্জ দেওয়ার দরকার হয়। আর যখন গুরুত্বপূর্ণ সময় ফোনে চার্জ শেষ হয়ে যায় তখন খুব বিরক্ত লাগে।
যদিও এখন বেশিরভাগ ফোনে ইউএসবি-সি পোর্ট দিয়ে ফোন চার্জ করতে তুলনামূলক কম সময় লাগছে কিন্তু তারপরেও কাজের মধ্যে ফোন চার্জে লাগিয়ে রাখার অভিজ্ঞতা খুব একটা ভালো না। তাই আমরা কয়েকটি কৌশল অবলম্বন করে আমাদের স্মার্টফোনে খুব কম সময়ে চার্জ করতে পারি। চলুন তাহলে জেনে নিই স্মার্টফোনে দ্রুত চার্জ করার কয়েকটি উপায় সম্পর্কেঃ
- আমাদের মোবাইলের ব্যাটারি চার্জ কমে যাওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো আমাদের নেটওয়ার্ক সিগনাল।আর ফোন চার্জ করার সময় দুর্বল সিগন্যালের ব্যাটারির শক্তি অপচয় হয়।এর সমাধান হলো যখন আপনি ফোন চার্জে দিবেন তখন আপনার ফোনটি ফ্লাইট মোডে রাখবেন।পরীক্ষা করে দেখা যায় যে, ফ্লাইট মোড অন করে রাখলে এটি সম্পূর্ণ চারটের জন্য প্রয়োজনীয় সময়ের পরিমাণ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারে।এজন্য আপনার ফোন দিয়ে চার্জে দেওয়ার আগে এরোপ্লেন মোডে রাখুন। এতে করে আপনার ফোন দ্রুত সময় চার্জ হয়ে যাবে।
- সহজ স্পষ্ট আরেকটি উপায় হল ফোন বন্ধ রাখা। কিন্তু আমরা অনেকেই এটি উপেক্ষা করে যাই। এক কথায় চার্জ করার সময় ফোন বন্ধ রাখলে আমাদের ফোনের ব্যাটারি খুব দ্রুত চার্জ হয়ে যাবে। এবং চার্জ হওয়ার সময় ব্যাটারি থেকে কোন প্রকার চার্জ ক্ষয় হবে না। এছাড়াও ফোন চার্জ করার সময় বন্ধ করে রাখার কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে।
- চার্জ করার সময় অবশ্যই ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা এই সময় ফোন ব্যবহার করলে চার্জিং এর গতি আরো ধীরে হয়ে যায়।বিশেষ করে গেমের মতো বাড়ে অ্যাপ ব্যবহার করলে ফোন গরম হয়ে যাবে এবং চার্জিং প্রক্রিয়া হবে ধীরে এবং ব্যাটারির ক্ষতি করবে বিভিন্নভাবে। ফোন গরম হয়ে গেলে ব্যাটারির ক্ষতি হতে পারে। এজন্য ফোন চার্জে থাকা অবস্থায় কখনোই ব্যবহার করা যাবে না।
- ব্যাকগ্রাউন্ড পশ্চিম অ্যাপ ব্যবহার না করলে ডিভাইসের ব্যাটারি ব্যবহার করে। সরাসরি ব্যবহার করা হচ্ছে না এমন অ্যাপস গুলোর মাধ্যমে আমাদের স্মার্টফোনের ব্যাটারি চার্জ সাধারণ ধীরগতিতে হতে পারে। তাই ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসিংয়ে অ্যাপ্লিকেশন গুলো বন্ধ করলে ফোনের চার্জ খুব দ্রুত সময় হয়ে যাবে।
- আপনি যখন আপনার মোবাইলে ইউএসবি ক্যাবল প্লাগইন করেন তখন আপনি কোন ধরনের সংযোগ চান তা আপনার এন্ড্রয়েড আপনাকে নির্দিষ্ট করার অপশন দেই।আপনি যদি ল্যাপটপ বা অন্য কোন ডিভাইসের মাধ্যমে চার্জ করেন তাহলে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে চার্জিং ফিচারটি চালু আছে কিনা।
- আমরা অনেক সময় কম্পিউটার কিংবা গাড়িতে ইউএসবি পোর্ট ব্যবহার করে ফোন চার্জ করে থাকি।এভাবে চার্জ করলে আমাদের চার্জিং এর কর্মদক্ষতা অনেক কম হয় এবং চার্জের ক্ষতি ধীরে হয়।সাধারণত নন ওয়াল সকেট গুলোর ইউএসবি পোর্ট গুলো মাত্র০.৫ অ্যাম্পিয়ার পাওয়ার আউটপুট করতে পারে।অন্যদিকে ওয়াল সকেট সাধারণত আপনার ডিভাইসের ওপর নির্ভর করে এক অ্যাম্পিয়ার পর্যন্ত পাওয়ার আউটপুট করতে পারে।এজন্য সব সময় ওয়াল সকেটে চার্জ দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
- চলার পথে মাঝে মাঝে আমাদের ফোন চার্জ দিতে হয়।উদাহরণস্বরূপ আপনি যদি সারাদিন বাড়ির বাইরে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই একটি পাওয়ার ব্যাংক দরকার হবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাওয়ার ব্যাংক ওয়াল সকেট এর মত একই এম্পিয়ারেজ আউটপুট দেই।
- আমি নিশ্চিত যে আমাদের মধ্যে অনেকেই চাই ওয়ারলেস চার্জিং এর মাধ্যমে ফোন চার্জ করতে। কিন্তু এটা খুবই সুবিধা জনক হলেও এটি এড়ানো উচিত। কেননা তারে যে ধীরে চার্জ হয় তারবিহীন ব্যবস্থায়।বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা যায় এটি ৫০% পর্যন্ত ধীর গতিতে চার্জ হয়।
- বর্তমানে প্রায় সব ফোনের মধ্যে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের ব্যাটারি ঠান্ডা থাকলে দ্রুত ফোনে চার্জ হয়। 5 থেকে 45 ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা চার্জিং এর জন্য একদম উপযুক্ত।এজন্য ফোন বেশি গরম হয়ে গেলে তাড়াতাড়ি চার্জ হবে না। তাই ফোন চার্জে দিলে ফোনের ব্যাক পার্ট খুলে রেখে চার্জ দিলে খুব দ্রুত সময়ে ফোন চার্জ হয়ে যাবে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলামমোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখবেন যেভাবে সে সম্পর্কে সকল তথ্য।নতুন মোবাইল কিনার পর প্রথমেই ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা চার্জ দিন।আবার একটানা বেশিক্ষণ সময় ধরে মোবাইলে গেম বা ভিডিও দেখবেন না।এছারাও আজকের আর্টিকেল থেকে আরো জানলাম ্কিভাবে খুব দ্রুত সময়ে মোবাইল চার্জ করতে হয় সে সম্পর্কে। তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url