ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় জানুন

ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় খুঁজছেন?তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় নিয়ে।
ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় জানুন
শরীরের অতিরিক্ত নিয়ে আমরা কম বেশি সকলে অনেক চিন্তার মধ্যে থাকি। অতিরিক্ত ওজন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর ঠিক তেমনি দেখতেও বেশ খারাপ লাগে। আজকে আপনাদের সাথে কিছু টিপস শেয়ার করব যেগুলোর মাধ্যমে আপনিব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমাতে পারবেন।

ভূমিকা

ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় সম্পর্কে জানতে হলে আমার পোস্টের শেষ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে পড়তে থাকুন। আমরা চাইলে ওজন একদিনের মধ্যে কখনোই কমাতে পারবো না। ওজন কমানোর জন্য অবশ্যই আমাদের পরিশ্রম করতে হবে। দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অসুস্থ হওয়ার কিছু খাবার আমাদের শরীরের ওজন অতিরিক্ত বাড়িয়ে দিচ্ছে।
এই অবস্থায় আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সর্বপ্রথম আমাদের খাবার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তবে ব্যায়াম করে কি ওজন কমানোর সম্ভব? অবশ্যই সম্ভব। প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলে আপনারা জানতে পারবেন ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় সম্পর্কে। চলুন তাহলে দেরি না করে আমরা জেনে আসি ওজন কমানোর কয়েকটি উপায় গুলো সম্পর্কেঃ

ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায়

ব্যায়াম না করে দ্রুত গতিতে আপনার ওজন কমাতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। অনেকেই হয়তোবা মনে করে থাকেন যে ব্যায়াম না করে ওজন কমানো সম্ভব নয়। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। যদি বলি ব্যায়াম না করে শুধুমাত্র খাবার খেয়ে আপনি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারবেন তাহলে কেমন হয় বন্ধুরা? শুনে খুব অবাক হচ্ছেন তাই না।
হ্যাঁ বন্ধুরা ব্যায়াম না করে আপনি খাবার খেয়ে আপনার নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারবেন খুব সহজেই। অ্যাপোলো হসপিটালের ডায়েটিশিয়ান তামান্না চৌধুরী জানান, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে একটু একটু করে ওজন কমালে তা বেশি কাজে আসে।
কিন্তু একবারে ওজন কমাতে চাইলে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিয়ে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরে শুরু না করে অল্প অল্প করে খাদ্য এবং জীবন যাপনের পরিবর্তন নিয়ে আসুন। কিন্তু আপনি কি জানেন কোন কোন খাবার খেলে আপনার শরীর পর্যন্ত কমে যাবে? না জানলে আমার আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন আশা করি সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ডায়েটে জিরা পানি রাখবেন

মসলার জগতে সুগন্ধিযুক্ত জিরা প্রাচীনকাল থেকে রান্নার স্বাদ এবং ঘ্রান বাড়াতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।জিরার বিজে থাইমল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কিছু তেল রয়েছে। এসব উপাদান লালা গ্রন্থিকে উদ্দীপ্ত করে এবং হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। এছাড়াও দুর্বল পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। বদহজমের মত সমস্যা থাকলে জীরার পানি হতে পারে আপনার জন্য ভীষণ উপকারী।
কলার সঙ্গে জিরার গুঁড়া মিশ্রণ করে খেলেও আপনার শরীরের ওজন কমে যাবে। দুই চা চামচ জিরা সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে সেই পানি একটু গরম করে চা হিসেবে পান করুন। ভেজানো জিরার পানি যা হিসেবে পান করলে আপনার শরীরের চর্বিগুলো কেটে যাবে এবং আপনার ওজন কমে যাবে খুব সহজেই।
এই পদ্ধতিটি কাজ না করলে দ্বিতীয় পদ্ধতি হিসেবে আপনি আরেকটি উপায় বেছে নিতে পারেন। খাবারের জিরার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারেন এবং এক চা চামচ জিরা গুঁড়ার সঙ্গে একটু দই মিশিয়ে নিতে পারেন। এই উপায়টি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। তিন গ্রাম জিরা গুঁড়ার সঙ্গে কয়েকফোঁটা পানি এবং মধু মিশিয়ে নিন। 
নিয়মিত এটি পান করুন। এছাড়াও এটি বিভিন্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে আপনি খেতে পারেন। এতে আপনার শরীরের ওজন কমে যাবে খুব সহজেই। উপরের কোন পদ্ধতি যদি আপনার কাজে না আসে তবে এই পদ্ধতিটি আপনি অবলম্বন করতে পারেন। সেটি হল, আমরা সকলেই জানি রসুন এবং লেবু উভয় আমাদের শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
গাজর এবং অন্যান্য কয়েকটি সবজি সিদ্ধ করে নিন। রসুন তার মধ্যে খুঁজে খুঁজে কেটে দিন এবং সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এরপর এর মধ্যে জিরার গুড়া মিশিয়ে দিন। এরপর প্রতিরাতে খাবারটি খান। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে আপনি অন্তত ১৫ দিনের মধ্যে আপনার পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

বেশি করে পানি পান করলে ওজন কমে

ওজন কমানোর জন্য অন্যতম ট্রিকস হচ্ছে প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে পানি পান করা। অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করলে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি খরচ হয়ে যায়। এজন্য প্রতিদিন ২ লিটার পানি পান করলে ৯৬ ক্যালোরি শক্তি খরচ হয় কোনরকম পরিশ্রম ছাড়াই। এজন্য সকালে উঠে খালি পেটে পেটের আংশিক ভর্তি হবে এমন ভাবে পানি পান করতে হবে।
পানি পান করার ফলে আমাদের পেট ভরে যাবে এবং তাতে অটোমেটিক কম ক্যালরি শরীরে ঢুকবে। ১২ সপ্তাহব্যাপী একটি গবেষণায় দেখা গেছে, খাবারের এক থেকে দুই ঘন্টা আগে এক পা দুই লিটার পানি খেলে 44 ভাগ বেশি ওজন কমে এবং ওজন কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর এবং কম ক্যালরিযুক্ত খাবারের পাশাপাশি বেশি পরিমাণে পানি পান করা প্রয়োজন।
আমাদের মধ্যে হয়তোবা অনেকের ধারণা এরকম যে খাবারের আগে পানি পান করতে নেই। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। খাবার খাওয়ার কমপক্ষে আধা ঘন্টা আগে পানি পান করতে হবে। এতে করে আমাদের হজমের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি সকালে খালি পেটে পানি পান করলে আস্তে আস্তে আপনার শরীরের ওজন কমে যাবে এবং এর পরিবর্তনটি আপনি নিজেই লক্ষ্য করতে পারবেন। এজন্য ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো বেশি বেশি করে পানি পান করা।

ওজন কমাতে ডাবের পানি

আপনি কি ওজন কমানোর বিভিন্ন রকম চেষ্টা করে ক্লান্ত? এবার কি হালকা ধরনের কোন উপায় করছেন যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার শরীরের ওজন কমাতে পারবেন! এক্ষেত্রে আপনার জন্য উপকারী হতে পারেন ডাবের পানি। সুস্বাদু এই প্রাকৃতিক পানি ও খেলে শুরু আপনি সতেস থাকতে পারবেন না বরং সেই সঙ্গে আপনার শরীরে বিভিন্ন রকম উপকার করে থাকবে।
পাশাপাশি আপনার শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করবে। ডাবের পানিতে খুবই অল্প ক্যালরি থাকে যার কারণে আমাদের পেটের জন্য বেশ হালকা এবং প্রশান্তিদায়ক পানীয় এটি। এই পানির মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং জৈব এনজাইম যার কারণে ডাবের পানি খেলে আমাদের হজম ভালো হয়। ডাবের পানি দীর্ঘক্ষণ সময় ধরে আমাদের পেট ভরিয়ে রাখতে সাহায্য করে।
এছাড়াও অন্যান্য ফলের রসের তুলনায় ডাবের পানিতে অনেক বেশি মিনারেলস উপস্থিত রয়েছে। বেশিরভাগ ফলের রসে অতিরিক্ত চিনি থাকে কিন্তু ডাবের পানিতে চিনির মাত্রা খুবই কম পরিমাণে থাকে। এই পানির মধ্যে থাকা ইলেকট্রোলাইটের মাত্রা আমাদের শরীরকে স্থিতিশীল রাখে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়াও এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, পটাশিয়াম এবং এনজাইম যা আমাদের শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে এবং অতিরিক্ত ক্যালোরির ঝরাতে সাহায্য করে। ডাবের পানির মধ্যে রয়েছে লরিক এসিড যা একেবারে অনেকখানি খেতে সাহায্য করে। এর মানে হল আপনি ডাবের পানি একবার খেতে শুরু করলে একবারে অনেকটা খেতে পারবেন। আপনার কখনোই অরুচি লাগবেনা।

এই পানির মধ্যে কোন ধরনের ফ্যাট নেই। পুষ্টিবিদের মতামতের খালি পেটে ডাবের পানি পান করতে পারলে সবচেয়ে উপকার হয়। এছাড়া আপনি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য দিনে তিনবার ডাবের পানি খেতে পারেন। ডাবের পানি খেলে আপনার শক্তি বাড়বে এবং এটি কিডনি এবং হার্টকে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে। প্রিয় পাঠক ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় গুলোর মধ্যে ডাবের পানি অন্যতম।

গ্রিন টি খেয়ে ঘরে বসে ওজন কমান

যারা ওজন কমাতে চান চান তাদের জন্য গ্রিন টি খুবই উপকারী একটি পানীয়। শুধু ওজন কমাতেই নয় এটির অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা ও রয়েছে। গবেষণায় জানা গেছে গ্রিন টির মধ্যে ক্যাফেইন এবং ক্যাটচীনের নামক অত্যন্ত উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যার কারণে দেহের অতিরিক্ত মেদ ধরে ফেলতে সাহায্য করে। গ্রিন টি একদিনে প্রায় ৭০ কিলো ক্যালরি পর্যন্ত পোড়াতে সক্ষম।
নিয়মিত গ্রীনটি খাবার ফলে আমাদের শরীরের চর্বি কেটে যাবে এবং অতিরিক্ত ওজন কমতে থাকবে।শুধু তাই নয় ওজন কমানো ছাড়াও হার্টের সমস্যা ডায়াবেটিস টু তে ভোগা ব্যক্তিদের জন্য গ্রিন টি খুবই ভালো একটি পানীয়। জানলে অবাক হবেন নিয়মিত গ্রিন টি আমাদের শরীরের বিপাকের হার বাড়ায়। তাই জন্য শরীরের হাল ফেরাতে গ্রিন টি খেতে অবশ্যই ভুলবেন না।

ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফি

ইন্টারন্যাশনাল কফি ডে তে জানা গেছে কফির মূল উপাদান হলো ক্যাফেইন। আর এই ক্যাফেন উপাদানটি কিন্তু এনার্জি বুস্ট করার কাজে সিদ্ধহস্ত। তাই ড্রিংস হিসেবে কফিকে ডায়েট চাটে জায়গায় দেওয়াই যায়। অন্যদিকে ব্রেনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে দারুন কার্যকরী ব্ল্যাক কফি।তাই শরীরের ক্লান্তি কাটিয়ে একটা ব্ল্যাক কফিতে চুমুক দিয়েই দ্রুত কাজে মন বসানো যায়।
ব্ল্যাক কফিতে থাকা ক্যাফেইন শরীরের বিপাক ক্রিয়াকলাপ বাড়িয়ে দেই এবং দেহের শক্তি স্তর বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। গবেষণায় বলেছে এটি হজম ক্ষমতা ৩ থেকে ১১ শতাংশ বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। তবে দিনে দুই কাপের বেশি ব্ল্যাক কফি খাওয়া যাবে না। এতে করে শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে।

ওজন কমাতে খালি পেটে লেবু পানি

সকালে ঘুম থেকে উঠেই লেবু পানি আমাদের শরীরের পানি শূন্যতা দূর করে। কুসুম গরম পানি নেই তার মধ্যে ২ চামচ লেবুর রস সাথে একটু মধু আর হালকা একটু লবণ মিশিয়ে একটি পানিও তৈরি করে নিন। সকালে খালি পেটে পান করুন।এই পানিতে আপনার শরীরে বিপাক হার বাড়ায় যার কারণে আপনি সারাদিন যে খাবার এই খান না কেন সবই হজম হয়ে যায় খুব সহজেই।
এই পানীয়টি পান করার ফলে আপনার সারাদিন ক্ষুধা কম লাগবে এবং আপনি খাবার খাবেন কম। ফলে আপনার শরীরে ক্যালরি কম পরিমাণে প্রবেশ করবে এবং আপনার ওজন খুব তাড়াতাড়ি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। তাই সকালে লেবু পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
সকালের নাস্তা করার অন্তত ৩০ মিনিট আগে লেবু পানি পান করার অভ্যাস করুন।লেবুতে ভিটামিন সি থাকার কারণে আমাদের দাঁতের এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই এই পানি পান করার পরে ভালোভাবে কুলি করে মুখ পরিষ্কার করে নিন।
প্রিয় পাঠক আশা করছি ও গুরুত্ব আলোচনার মাধ্যমে আপনারা বুঝতে পেরেছেন ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় সম্পর্কে। আমাদের দৈনন্দিন সকল ব্যস্ততার মধ্যে অতিরিক্ত সময় বের করে ব্যায়াম করা আসলেই ঝামেলা। এজন্য আপনি চাইলেই উপরের খাবারগুলো নিয়মিত গ্রহণ করে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে পারেন। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় হালকা কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসার মাধ্যমে শরীরের ওজন কমাতে চেষ্টা করবেন।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ব্যায়াম না করেই ঘরে বসে ওজন কমানোর সেরা কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আরো জানলাম কি কি খেলে আমাদের শরীরের ওজন কমে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url