সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে
সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে তা হয়তো আমাদের অনেকের জানা নেই। মানুষের শরীরে প্রায় 70 শতাংশ রয়েছে পানি।তাই শরীর সুস্থ ও সতেজ রাখতে দরকার প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানি। কমবেশি সবাই আমরা খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানি। কিন্তু খালি পেটে কুসুম গরম পানি পান করার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকের কোন ধারণা নেই।
প্রত্যেক সকালে নিয়ম করে কুসুম গরম পানি খেলে আমাদের শরীরের বেশ কয়েকটি উপকার হয়। এমনকি পানি খেলেও আমরা বেশ কয়েকটি রোগের হাত থেকে মুক্তি পেতে পারি। এজন্য আমাদের খালি পেটে কুসুম গরম পানি খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত। প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে।
ভূমিকা
সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে সেটি জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্তই থাকুন। আপনি যদি সঠিক সময়ে পানি পান করতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের জন্য অমৃত সমান হয়ে উঠতে পারে। এছাড়াও বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, দিনে এক থেকে দুই ক্লাস গোসল গরম পানি পান করা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকার। এছাড়াও পানি পানি আরো পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক উপকারিতাও। চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেই সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে সে সম্পর্কে।
সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে
প্রতিদিন সকালে খালি খালি পেটে এক থেকে দুই গ্লাস এবং দিনের যেকোনো খাবারের ৩০ মিনিট আগে বা পরে এক গ্লাস হালকা গরম পানি পান করা উচিত। নিয়মিত সকালে খালি পেটে হালকা কুসুম গরম পানি পান করলে যেসব প্রকার পাওয়া যায় সেগুলো হলোঃ
- আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত খালি পেটে হালকা কুসুম গরম পানি খেতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকের তারুণ্যতা ধরে রাখতে পারবেন অনেকদিন। এছাড়াও ত্বকে জমে থাকা তেল ধুলাবালি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় খুব সহজেই।
- আমাদের শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানোর জন্য আমাদের নিয়মিত শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করতে হয়। ব্যায়াম করার পাশাপাশি আপনি প্রতিদিন সকালবেলা নিয়ম করে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস হালকা গরম পানি পান করবেন। টেস্ট বাড়ানোর জন্য আপনি হালকা গরম পানির মধ্যে মিক্স করে নিতে পারেন। এক সপ্তাহের মধ্যে দেখবেন মেদ কমে গেছে ঝটপট।
- এছাড়া মেয়েদের পিরিয়ডের সময় মেনস্ট্রুয়াল ক্রাম্পের প্রকোপ কমাতে গরম পানির কোন বিকল্প হয় না। এই সময় গরম পানি পান করা শুরু করলে বা গরম পানি পান করার অভ্যাস করলে আমাদের অ্যাবডোমিনাল মাসলের কার্যক্ষমতা বেড়ে যেতে শুরু করে। এজন্য আমাদের পেট ব্যথা খুবই অল্প সময়ে কমে যায়।
- এছাড়াও যারা ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানি খেতে পারেন। কেন সকালে নিয়মিত হালকা গরম পানি খেলে আমাদের মুখে ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় খুব সহজে। এটারও গরম পানি আমাদের স্কিন সেলের ক্ষত ছাড়িয়ে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে আমাদের ত্বক হয়ে ওঠে টানটান।
- কোন দিকে চুল পড়া ও খুশকি সমস্যা থেকে মুক্তি দিতেই সাহায্য করে হালকা ভীষণ গরম পানি। সারা দিনে যদি আমরা হালকা কুসুম গরম পানি পান করি তাহলে আমাদের মাথার ত্বকের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা ফিরে আসে খুব সহজে। ফলে খুশির প্রভাব কমে যায়। অন্যদিকে গরম পানি খাওয়া শুরু করলে আমাদের প্রতিটি হেয়ার সেলের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে এবং আমাদের চুল হয়ে ওঠে কোমল ও মসৃণ।
- এছাড়াও যারা মানসিক অবস্থাতে ভুগছেন তারা হালকা গরম পানিতে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। দেখবেন এটাতে আপনার অনেক ভালো বোধ হবে। অন্যদিকে আপনার যদি গায়ে বা পায়ের ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আপনি গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। এক্ষেত্রে যদি আপনার ত্বকের সমস্যা থাকে তাহলে এর সাথে কয়েকটি নিম পাতার ভিজিয়ে রাখবেন। তারপর সেটা দিয়ে গোসল করে দেখবেন আপনার সকল সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
- যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন খালি পেটে একলা হালকা কুসুম গরম পানি পান করতে ভুলবেন না। কেননা এতে করে আমাদের হজম শক্তির বৃদ্ধি পায় এবং আমাদের খাবার দাবার খুব সহজে হজম হয়ে যায়। এজন্য নিয়মিত আমাদের হালকা কুসুম গরম পানি পান করা উচিত।
- এছাড়াও আমাদের শরীরে থাকা বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সক্ষম কুসুম গরম পানি। এক্ষেত্রে যদি আপনি নিয়মিত কুসুম গরম পানি পান করেন সেক্ষেত্রেই সম্ভব। কুসুম গরম পানি পান করলে আমাদের শরীরের রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণের সহায়তা হয়।
- যারা নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্য বা পেট ব্যথার সমস্যা বা গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত কুসুম গরম পানির পান করবেন। তাদের জন্য গরম পানি পান করার কোন বিকল্প নেই। সকালে খালি পেটে গরম পানি খাওয়ার অভ্যাস এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে খুব সহজেই।
- অন্যদিকে আমাদের মধ্যে যাদের মাইগ্রেন বা মাথাব্যথা সমস্যা রয়েছে তারা সকালে ঘুম থেকে উঠে গরম পানি পান করতে পারেন। এতে আমাদের শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং আমরা বিভিন্ন ধরনের মাথা ব্যথা বা শরীরের ব্যথা থেকে মুক্তি পাই।
- অন্যদিকে আমাদের যদি গলা ব্যথা বা গলার কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে তা থেকে মুক্তি দিতে সক্ষম গরম পানি। গরম পানির মধ্যে সামান্য পরিমাণ আদা কুচি দিয়ে ভালোভাবে গড়গড়া করলে খুব সহজে গলা ব্যথা দূর হয়ে যায়।
- আমাদের মধ্যে যারা দীর্ঘদিন ধরে বাতের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত খেতে পারেন গরম পানি। গরম পানির সঙ্গে শরীরে মিশে থাকা বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় উপাদান ঘামের সঙ্গে বেরিয়ে যাবে। হলে ব্যথা ধীরে ধীরে কমে আসবে।
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে কি সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। আশা করি আপনারা খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। চলুন এখন জেনে অন্য সকল বিষয় সম্পর্ক।
খাওয়ার মাঝে পানি খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়ে নাকি কমে
আমরা সাধারণত এক গ্লাস পানি নিয়ে ভাত খেতে বসি কিন্তু তারপরও আমাদের এক গ্লাস পানিতে ভাত খাওয়া পুরোপুরি শেষ হয় না। কিন্তু অনেকে বলেন, খাওয়ার মাঝে পানি খাওয়া গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিতে পারে। পানি তাহলে আমাদের কখন খাওয়া উচিত? খাওয়ার আগে নাকি খাওয়ার পরে? এটা নিয়ে অনেক মতভেদাভেদ রয়েছে। কিন্তু তারপরও কয়েকটি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া যেতে পারে।
যেমনঃ আমরা যখন কিছু খাই তখন খাওয়ার সময় আমাদের মুখে যে লালা বা এনজাইম থাকে সেগুলো আমাদের খাদ্য উপাদান গুলোকে ভেঙে পরিপাকে সাহায্য করে। আবার পাকস্থলীতে খাদ্য পরিপাক হওয়ার সময় খাদ্য পরিপাকের জন্য অনেক পাঠক রস নিঃসরিত হয়। সেগুলো আবার লিভারের পরিপাকে সাহায্য করে।
কিন্তু আমরা যখন খাওয়ার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পানি খাই তখন এগুলো ক্ষেত্রে বাধার সৃষ্টি হয়। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন খাওয়ার সময় পানি না খেতে। কারণ এতে পাচক রস এবং এনজাইমগুলোর কার্যকারিতা কমে যায় ও খাবার থেকে শরীর পুরোপুরি পুষ্টি নিতে পারেনা। আবার সকালের নাস্তা কিংবা দুপুরের খাবার ও রাতের খাবারের মত বড় বড় ভারি খাবার খাওয়ার আগে পানি না খাওয়াই ভাল।
কারণ ভারী খাবার খাওয়ার আগে যখন আমরা পানি খাই তখন আমরা আর বেশি খেতে পারি না এবং একটু খেতে আমাদের পেট ভারী মনে হয় বেশি। আর কিছুক্ষণ পরে আবার ক্ষুধা লেগে যায়। এজন্য ভারী খাবার খাওয়ার আগে বেশি পানি না খাওয়াই ভালো। আবার খাবার খাওয়ার শুরুতে যদি আমরা পানি খাই তাহলে আমাদের মুখে যে লালা নিঃসরণ শুরু হয় সেটি ধুয়ে যায়। অন্য দিকে খাদ্য পরিপাকের জন্য আমাদের শরীরে যথেষ্ট পানি থাকা দরকার।
পিপাসার্ত অবস্থায় পেট ধরে যদি আমরা কিছু খাই তাহলে আমাদের লিভার ঠিকঠাক মতো কাজ করে না। এজন্য বিশেষজ্ঞরা সবসময় পরামর্শ দিয়ে থাকেন, খাওয়ার অন্তত আধা ঘন্টা আগে বা পরে এক গ্লাস করে পানি খেলে আমাদের খাবার পরিপাক হয় খুব সহজে। আবার অনেক ক্ষেত্রে অনেক বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন, পানি খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোন সময় বা হিসাব করে খাওয়ার দরকার নেই। যখনই পিপাসা লাগবে বা পানি খেতে মন চাইবে তখনই পানি খাবেন।
আবার বিশেষজ্ঞরা এমন কথাও বলে থাকেন যে, খাবারের পরপর বা খাওয়ার মাঝে অতিরিক্ত পানি খেয়ে ফেললে আমাদের হজমে দেখা হবে। খুব প্রয়োজন না হলে খাওয়ার মাঝে বেশি পানি না খাওয়াই উত্তম। তবে যদি খুব প্রয়োজন হয় তাহলে আজকের ধীরে ধমক দিয়ে অল্প অল্প করে খেতে পারেন। আর অবশ্যই খাবার খাওয়ার সময় ভালোভাবে খাবার গুলো চিবিয়ে চিবিয়ে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
সকালে গরম পানি পান করার মাঝে কয়েকটি ভুল
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে এবং খাওয়ার মাঝে পানি খেলে গ্যাস থেকে সমস্যা বেড়ে যায় কিনা সে সম্পর্কে অনেক তথ্য। আমরা হয়তো ইতিমধ্যে জেনে গেছি যে খালি পেটে কুসুম গরম পানি পান করার কতগুলো উপকারিতা রয়েছে।
খালি পেটে কুসুম গরম পানি পান করার অভ্যাস পানিতে থাকলেও এই পানি পান করার কিছু নিয়ম রয়েছে। সেগুলোতে ভুল করার কারণে অনেকেই শারীরিক উপকারিতা পাচ্ছেন না। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন দিনে এক থেকে দুই গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কুসুম গরম পানি পান করার ফলে আমাদের হজম ক্ষমতা বেড়ে যায় ওর শরীরের রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়।
তবে আমাদের মধ্যে অনেকেরই সকালে গরম পানি পান করার মাঝে কম বেশি ভুল ধারণা রয়েছে। আর তখনই ঘটে বিভিন্ন রকম বিপত্তি। এজন্য কুসুম গরম পানি পান করার সময় কিছু অভ্যাস এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন। যেমনঃ খুব বেশি গরম পানি পান করা উচিত না। সকালে স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য খুবই হালকা গরম পানি পান করার পরামর্শ দিয়ে তাদের ডাক্তাররা।
কেননা অত্যধিক করো পারে আমাদের মুখ গলা এবং পরিপাকতন্ত্রের কিছু উপকারী টিস্যুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলতে পারে। এজন্য আপনি হালকা গরম পানি পান করবেন। আপনি যে পানি পান করছেন তার উৎস কোথায় সেটা জানা আসলে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা কলের পানিতে থাকা ক্ষতিকারক জীবাণু থেকে বাঁচতে পরিষ্কার এবং ফিল্টার করে পানি খাওয়া উচিত। সেজন্য অবশ্যই পানি পান করার ক্ষেত্রে বিশুদ্ধতার কথা খেয়াল রাখুন।
অনেক সময় আমরা গরম পানি প্লাস্টিকের পাত্রে নিয়ে পান করে থাকি। কিন্তু আমরা যখন গরম পানি প্লাস্টিকের পাত্রে নেই তখন সেই পাত্র থেকে ক্ষতিকারক রাসায়নিক অর্থ বের হয়ে আসতে পারে। এজন্য গরম পানি সংরক্ষণ এবং পান করার ক্ষেত্রে কাচের বা স্টিলের পাত্র সব সময় বেছে নিতে হবে। কেননা এ ধরনের পাত্রে স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করেনা।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম সকালে হালকা কুসুম গরম পানি খেলে সেসব সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা জেনেছি খাবার খাওয়ার মাঝে পানি খেলে গ্যাস থেকে সমস্যা বাড়ে নাকি কমে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url