গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে?জানুন এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়

গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে? এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় আমাদের অনেকের জানা নেই। শুধু শীতকালীন সময়ে নয় আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে বছরের যে কোন সময়ে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বংশগত কারণে হাঁপানির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে?জানুন এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়
তবে আজকাল অতিরিক্ত দূষণের কারণেও আমাদের অনেকের মধ্যে এই হাঁপানির সমস্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। তবে এটি একটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য রোগ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ঘরোয়া হয়ে এবং সতর্কতার সাথে চলাফেরা করলেই এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে?এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে।

ভূমিকা

গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে? এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। গরমে যেসব অসুখের ঝুঁকি বেড়ে যায় তার মধ্যে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট অন্যতম। শ্বাসনালী প্রদাহ এবং সংক্রমণ জনিত বিভিন্ন সমস্যার কারণে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হয় এবং পাশাপাশি শ্বাসনালির মধ্যে জমে থাকে মিউকাস।
গরমকালে বাতাসের আদ্রতার পরিমাণ অনেক বেশি থাকে এবং বাতাস তুলনামূলক ভারী হয়। যার কারণে আমাদের শ্বাস নিতে সমস্যা হওয়াটা আসলে স্বাভাবিক বিষয়। বিশেষ করে যাদের হাঁপানি সমস্যা আছে তাদের এই সময়ে আরো বেশি সতর্ক থাকতে হবে।

গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে? এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়

বিভিন্ন কারণে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি হতে পারে। মূলত সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, এলার্জি, হাঁপানি, গ্যাস ও বদ হজমের মতো সমস্যা, অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং টেনশনে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অভ্যন্তরের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে আমাদের শ্বাস কষ্ট বা হাঁপানির মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আবার কখনো কখনো অস্থায়ীভাবে শ্বাসকষ্ট সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় বেশি ভাগ নাকের মধ্যে ধুলাবালি ঢোকার কারণে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। তবে নিয়মিত শ্বাসকষ্টের সমস্যা বা অতিরিক্ত বেশি সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিজের কয়েকটি ঘরোয়া টিপস শেয়ার করা হলোঃ
  • যখন আমাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা হবে তখন সামনের দিকে ঢুকে বসার চেষ্টা করতে হবে। কেননা এভাবে সামনের দিকে ঢুকে বসলে আমাদের শরীর রিল্যাক্স হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস নিতেও সুবিধা হয়। আর এভাবে সামনের দিকে ঝুঁকে বসার কারণে আমাদের ফুসফুস এবং হার্টের ওপর এক ধরনের চাপ সৃষ্টি হয়। এইজন্য শ্বাস কষ্ট হলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। এটি করার ক্ষেত্রে কোন চেয়ারে বসে বা পা মেঝেতে সামনের দিকে সমানভাবে দিয়ে ঘাড় এবং কাঁধের পেশিগুলোকে রিল্যাক্স রাখতে হবে।
  • পেটের পেশীকে ব্যবহার করে গভীরভাবে শ্বাস প্রশ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। এতে করে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে খুব সহজে। কোন সমতলের জায়গায় শুয়ে পেটের উপর হাত রাখতে হবে এবং তারপর নাক দিয়ে গভীরভাবে নিঃশ্বাস নিতে হবে। এভাবে কিছুক্ষণ ধরে শ্বাস প্রশ্বাস নিলে খুব সহজে আমাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
  • স্টিম ইনহেলার নেওয়ার কারণে অনেক সময় আমাদের শ্বাসনালীতে ঘন শ্লেষ্মা জমতে পারে যেটি শ্বাসকার্যে বাধার সৃষ্টি হতে পারে। এজন্য গরম পানির ভাব নিলে আমাদের শ্বাসনালীতে জমে থাকা ঘন শ্লেষ্মাগুলো তরলে পরিণত হয়। আর এই সমস্যা আমাদের শাসনালীতে কোনরকম বাধা না থাকার কারণে আমরা শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি থেকে মুক্তি পাই।
  • এছাড়াও আমরা আরও একটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারি। সেটা হল, প্রথমে আমাদের ঘাড় এবং কাঁধের পিসিকে রিলেক্স রাখতে হবে। এরপর ধীরে ধীরে নাকের মাধ্যমে নিঃশ্বাস নিতে হবে দুই থেকে তিন সেকেন্ড ধরে। তারপর সেটি হালকা করে ঠোঁট খুলে শেষ দেওয়ার মত করে আস্তে আস্তে চাষ ছেড়ে দিতে হবে চার থেকে পাঁচ সেকেন্ড ধরে। কিছুক্ষণ ধরে এরকম করার পর দেখবেন আপনার অনেকটা স্বস্তি লাগবে।
  • এছাড়াও শ্বাসকষ্টের জন্য ব্ল্যাক কফি হতে পারে আপনার জন্য উপকারী। ব্ল্যাক কফিতে উপস্থিত রয়েছে ক্যাফেইন যা আমাদের শ্বাসকষ্ট কমাতে অনেক সাহায্য করে। কারণ ক্যাফেইন আমাদের শ্বাসনালীর পেশিগুলোকে রিলাক্স করতে সাহায্য করে।
  • আমাদের সবার বাসায় আদা রয়েছে। আদার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান যা আমাদের ফুফুসের প্রদাহ কমাতে বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে। আদা চা অথবা আদা হালকা গরম পানি দিয়ে সেটা খেলে শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক হয়ে যায়। এবং আমাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমে যায় খুব সহজেই।
  • হলুদের মধ্যে রয়েছে অনেক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা আমাদের শরীরকে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। দুধের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে পান করলে সেটা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা দূর করতে সহায়ক হয়। এছাড়াও হলুদের মধ্যেই রয়েছে কারকিউমিন এবং এই উপাদানটি থাকার কারণে আমাদের এলার্জির প্রতিক্রিয়া এবং হিস্টামিন নিঃসরণ বন্ধ করতেও বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • হাঁপানির সমস্যা নিরাময়ের ক্ষেত্রে ল্যাভেন্ডার তেল খুবই উপকারী একটি তেল। এক কাপ গরম পানির মধ্যে পাঁচ থেকে ছয় ফোটা লেভেন্ডার তেল দিয়ে ধীরে ধীরে ভাব নিতে থাকুন। এতে করে আপনার হাঁপানি সমস্যা থেকে দ্রুত উপকার পাবেন।
  • অন্যদিকে এক কাপ দুধের মধ্যে চার কোয়া রসুন দিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। কিছুক্ষণ পর ঠান্ডা করে ওই রসুন দুধের মিশ্রণটি খেয়ে নিন। ফুসফুসের যে কোনো রোগ নির্ময় এর ক্ষেত্রে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট। এ প্লাস পানির মধ্যে গোটা একটি লেবুর রস মিশিয়ে প্রতিদিন খেতে পারলে আমাদের হাঁপানির কষ্ট অনেকটা কমে যাবে।
  • আবার অন্যদিকে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক চামচ মধুর সঙ্গে সামান্য পরিমাণ দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে খেলে শ্বাসকষ্ট অনেকটা কমে যাবে। এছাড়াও সর্দি-কাশি ছাড়াতে এই মিশ্রণটি দারুন কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • এছাড়াও গ্রীষ্মকালীন সময়ে ধুলাবালীর দূষণের পরিমাণ অনেক কমে যায়। বাতাসে প্রচুর পরিমাণ ধূলিকণা ভেসে বেড়ায়। শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া অনেক সমস্যাজনক। দূষণের কারণে ফুসফুস অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয় যার কারণে মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যেতে পারে আমাদের। তাই জন্য আমাদের এ ধরনের আবহাওয়াতে সব সময় মাস্ক পড়ে বের হওয়া উচিত।
  • এছাড়া হাঁপানির অন্যতম সমস্যা হওয়ার কারণ হতে পারে এলার্জিজনিত সমস্যা। অত্যাধিক গরমের সময় বিভিন্ন ধরনের চুলকানি আমাদের শরীরে দেখা দিতে পারে। তাই দীর্ঘদিন ধরে যারা শ্বাসকষ্ট নিয়ে খুব ভোগান্তির মধ্যে রয়েছেন তারা এই ধরনের আবহাওয়াতে সতর্ক থাকুন। নিউ মেনে খাবার খাবেন এবং সুতির ঢিলা ঢালা পোশাক পড়ার চেষ্টা করবেন।
  • ব্যায়াম, ধ্যান বা যোগাসন হাঁপানি রোগের অন্যতম এক ধরনের ঔষধ। তাই সারা বছর নিয়মিত শরীরচর্চা করে ছেড়ে যেতে পারে আমাদের এ ধরনের সমস্যা। ভারি কোন কাজ করলেও শরীরটা বা হাঁপানি বেড়ে যেতে পারে এজন্য সবচেয়ে ভালো হয় চিকিৎসকের কাছ থেকে কি ধরনের ব্যায়াম করবেন সেটা জেনে নেওয়া।
  • এছাড়াও আমাদের মধ্যে যাদের অনেকের শরীরের ওজন বেশি তাদের শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি সমস্যা হতে পারে। এজন্য শরীরের অতিরিক্ত ওজন সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে। তাহলে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে খুব সহজেই।
  • অন্যদিকে আমাদের মধ্যে যাদের ধূমপান করার অভ্যাস রয়েছে তাদের একদম ধূমপান পরিহার করতে হবে। পরোক্ষ ধূমপানও শ্বাসকষ্টের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই নিজের ঘরে বা আশেপাশে অন্যদের থেকে যারা ধূমপান করে তাদের থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন।
  • ঘর গোছানো বা ঘর ছাড়া সময়ে ধুলাবালি থেকে বাইরে থাকার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও বেশি পশমওয়ালা পশুর সংস্পর্শে যাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত। আবার অন্যদিকে নতুন জামা কাপড় বা পুরাতন বই থেকে দূরে থাকবেন কেননা এগুলোর গন্ধ আমাদের শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • আবার রান্না করার সময় যে ধোয়া তৈরি হয় তাতে ঘরের ভেতরে এক ধরনের পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে। বিশেষ করে শহর অঞ্চলে বদ্ধ ঘরে রান্নার ধোঁয়া বের হতে পারেনা। তখন ঘরের ভেতর এক ধরনের গ্যাসের সৃষ্টি হয় বা গন্ধের সৃষ্টি হয় যা বিশেষ করে নারী ও শিশুদের আক্রান্ত করে থাকে। এজন্য রান্নার সময় সব সময় জানালা খুলে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
  • গাড়ির কালো ধোয়া, ফুলের রেনু ইত্যাদি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে। কারণ এগুলোতে শিশু ভোগ বা বড় সবারই এজমার টান উঠে যায়। তখন হাতের কাছে ইনহেলার না থাকলে পড়ে যেতে হয় বিপাকে। এজন্য এই ধরনের দূষিত অবস্থান থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে? এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য। আশা করি ঘরোয়া এই উপায় গুলো আপনাদের অনেক কাজে আসবে।

হাঁপানি হানা দেয় কেন

প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম,গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে?এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। চলুন তাহলে জেনে নিয়ে হাঁপানি আমাদের শরীরে হানা দেয় কেন সে সম্পর্কে কিছু তথ্য।হাঁপানি বা অ্যাজমা হয় মূলত শ্বাসনালীর বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে।
দীর্ঘকালের প্রদাহের ফলে শ্বাসনালীর স্বাভাবিক ব্যাস কমে যায় এবং সংবেদনশীলতা বাড়ে। ফলে ফুসফুসের ভেতরে ঢোকা বায়ু ঢোকার এবং বের হওয়ার পথ ছোট হয়ে যায়। তখন শ্বাসনালির ভেতরে মিউকাসের ক্ষরণ বাড়তে পারে সেটা আরো বেশি তখন সংকুচিত হতে থাকে। ওই মুহূর্তে সঠিক চিকিৎসা না হলে শ্বাসনালী পুরোপুরি অবরুদ্ধ হয়ে কখনো কখনো মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
চিকিৎসকরা অনেক ক্ষেত্রে বলেন এজমা সাধারণত বংশগত কারণে হয়ে থাকে। আর আজকাল যে পরিমাণে ধুলোবালি এবং দূষণ বেড়ে যাচ্ছে তাতে হাঁপানি সমস্যা এখন ঘরে ঘরে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে আমাদের অনেকের হাঁপানির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। আবার অনেক সময় বেশি হাঁটা চলার কারণে, অত্যাধিক পরিশ্রমের কারণে এবং দেহের অতিরিক্ত মেদ বা চর্বির কারণে আমাদের হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এক্ষেত্রে বাইরে দূষণ থেকে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে বিশেষভাবে। এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে বিশেষ করে চর্বি জাতীয় খাবার বা এলার্জিজনিত বিভিন্ন খাবার থেকে এবং আমাদের শরীরে এলার্জি সৃষ্টি হতে পারে। এই এলার্জির সমস্যা থেকে আমাদের আসতে আসতে বেড়ে যায় হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম গরমে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কেন হচ্ছে?এটা থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা জেনেছি হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট হানা দেয় কেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url