তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন

তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের মধ্যে অনেকেরই হয়তো খুব কম ধরনের রয়েছে বা ভুলভাল ধারণা রয়েছে।টক পছন্দ করে না এমন মানুষের সংখ্যা হয়তো পৃথিবীতে খুবই কম। টক দেখলে বা টকের কথা শুনলেই অনেকের জিভে জল চলে আসে। বিশেষ করে তরুণীদের খাবারের তালিকার ওপরের দিকে পাওয়া যায় এটি।
তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন
তেতুল এমন একটি ফল যা বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াজাত করে খাওয়া যায়। রান্না কিংবা আচারে এটি বেশ মজাদার এবং জনপ্রিয়। তবে মাত্রাতিরিক্ত খেয়ে ফেললে ভালোর থেকে খারাপ বেশি হয় বলে জানা যায়। প্রাচীনকাল থেকে তেতুল তার ওষুধে গুণাগুণের জন্য বেশ পরিচিত। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

ভূমিকা

তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত থাকুন। আমাদের মধ্যে অনেকের রয়েছে যারা তেঁতুল খাওয়া অনেক ভালো মনে করে আবার অনেকে মনে করে তেঁতুল খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। এজন্য আমি আপনাদের সামনে আজকে তুলে ধরব তেতুলের উপকারিতা এবং অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য। চলুন তাহলে শুরু করা যাক তেতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।

তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন

আমাদের মধ্যে অনেক মুরুব্বী বা বয়স্ক লোক আছে যারা ছোট বাচ্চাদের তেঁতুল খেতে নিষেধ করে থাকে। কিন্তু আপনি যদি তেতুলের উপকারিতা সম্পর্কে জানেন তাহলে আপনার মধ্যে থেকে এই ভুল ধারণাটি হয়তো ভেঙে যাবে। চলুন তাহলে জেনে নেই তেতুল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কেঃ

ওজন কমাতে সাহায্য করে

কোন মানুষ যদি নিজের ওজন কমাতে চায় তাহলে নিঃসন্দেহে সে পাকা তেতুল বেছে নিতে পারে। পাকা তেতুল আমাদের শরীরের চর্বি গলাতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে। যার ফলে একজন ব্যক্তি যদি নিজের শরীরের চর্বি কমাতে চাই এবং নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাই তাহলে প্রতিদিন নিয়ম করে কিছু পরিমাণ পাকা তেতুল খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এতে করে আপনার শরীরের দ্রুত ওজন কমে যাবে এবং মেদ কমে যাবে।

চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে

আপনি হয়তো জেনে অবাক হবেন যে, তেতুল আমাদের চোখের জন্য অনেক বেশি উপকারী। অনেকের মধ্যে চোখের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। কারো কারো সমস্যা দেখা দেয় চোখের পানি শুকিয়ে যাওয়ার। এই সমস্যা দূর করতে তেতুল অনেক বেশি কার্যকরী একটি উপাদান। তেঁতুল এমন একটি যৌগিক উপাদান যা আমাদের চোখের পানি শুকিয়ে যাওয়া রোধ করতে পারে। এজন্য চোখ ভালো রাখতে তেঁতুল খেতে পারেন।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা বেশিরভাগ হজমের সমস্যাতে ভুগে থাকে। আবার অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যাতে ভুগে থাকে। এই ধরনের সমস্যা সমাধানে আপনি বেছে নিতে পারেন তেতুল। তেতুলের মধ্যে রয়েছে ম্যালিক এসিড এবং পটাশিয়াম যা আমাদের হজম সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এজন্য হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে ও গ্যাসের সমস্যা দূর করতে বেছে নিতে পারেন তেতুল।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আমাদের শরীরে সকল ধরনের রোগের সাথে যুদ্ধ করে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। আর সেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি কমে যায় এবং শরীরে কোন প্রকার শক্তি পাইনা। আর তেঁতুল আমাদেরও প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। আপনি যদি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চান তাহলে মাঝেমধ্যে তেঁতুলকে বেছে নিতে পারেন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে

ডায়াবেটিস নাই বা ডায়াবেটিস রোগে ভোগে না এরকম জনসংখ্যা পৃথিবীতে খুবই কম। আজকাল প্রায় মানুষেরই ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে। ডায়াবেটিস নিয়ে আমরা অনেক বেশি চিন্তিত থাকি। মাঝেমধ্যে আমাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা অনেক বেড়ে যায় আবার হঠাৎ করে ডায়াবেটিস খুবই কমে যায়। হয়তো অনেক সময় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারিনা।
যদি এমনটা হয় তাহলে আপনি তেতুলের বীজ খেতে পারেন। তেতুলের বীজের মধ্যে এমন এক ধরনের এন্জয় রয়েছে যা আমাদের রক্তের সুগারের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে আপনি খুব সহজে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারেন। এছাড়াও তেতুলের মধ্যে থাকা এসকরবিক এসিড খাবার থেকে আয়রন সংগ্রহ করে শরীরের বিভিন্ন কোষে তা পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। ফলে আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা অনেক বেশি বেড়ে যায়।

হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে

হার্ট আমাদের শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। অনেকেই হার্টের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগে থাকেন। আপনি যদি আপনার হার্টকে ভালো রাখতে চান এবং সুস্থ রাখতে চান এবং হার্টের সকল ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে নিয়মিত তেতুল খান। কারণ তেতুলের মধ্যে থাকা পটাশিয়াম আমাদের রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে যার ফলে আমাদের হার্ট অনেক বেশি সুস্থ থাকে।

কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে

আমাদের মধ্যে অনেক ব্যাক্তি কোলেস্টেরল নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকে। কোলেস্টেরল কমানোর জন্য তারা বিভিন্নভাবে নিজেদের মতো ডায়েট চার্ট তৈরি করে থাকে। মনে মনে ভাবে কিভাবে কোলেস্টেরল কমবে। আপনি হয়তো জেনে অবাক হবেন যে আমাদের শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে থাকে তেঁতুল। এজন্য আপনি যদি আপনার শরীরের কোলেস্টেরল খুব দ্রুত সময় কমাতে চান তাহলে তেতুল খেতে পারেন।

সর্দি কাশি কমাতে সাহায্য করে

একজন ব্যক্তির সর্দি কাশি তখনই বেশি হয় যখন তার শরীরে ইমিউনিটির অভাব থাকে। সর্দি কাশি কমাতে চাইলে শরীরের ইমিউনিটি শক্তি বাড়াতে হবে। আর তেতুল আমাদের ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও তেঁতুল খেলে আমাদের সর্দি কাশি ভালো হয়ে যায় খুব কম সময়ের মধ্যে এবং ভেতর থেকেই ভালো হয়ে যায়। এজন্য সর্দি কাশি কমাতে আপনি তেঁতুল খেতে পারেন। স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করতে তেতুল খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

চুলের যত্নে সাহায্য করে

আপনি হয়তো জেনে অবাক হবেন যে আমাদের চুলের জন্য পাকা তেতুল অনেক বেশি উপকারী। তেতুলের রস নিয়মিত চুলের গোড়ায় লাগাতে পারে তাহলে চুলের গোড়া মজবুত হবে এবং চুলের ফলিকল বৃদ্ধি পাবে। অনেক বেশি শক্তিশালী এবং সিল্কি হবে ও চুল পড়া কমে যাবে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে

তেতুলের মধ্যে এমন এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের ক্যান্সারের দুটি কমাতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি তেতুলের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের ক্যান্সার কোষগুলোকে নির্মূল করতে সাহায্য করে। যার কারণে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়। এজন্য আপনি যদি আপনার শরীরে ক্যান্সার যদি কমাতে চান তাহলে তেতুল খেতে পারেন।

ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে

প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন উপজাতিরা ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে তেতুলের ব্যবহার করে আসছে। বিশেষ করে আফ্রিকান উপজাতিরা ম্যালেরিয়া রোগ থেকে মুক্তি পেতে এবং ম্যালেরিয়া দূর করার জন্য তেতুল খেয়ে থাকে। তাই বলা যায় ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে তেতুলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

ভেষজ গুণ

প্রাচীনকাল থেকে তেতুল বিভিন্ন রকম ভেষজ ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। বুকের ভেতর ধরফর করা, হাত-পা জ্বালাপোড়া করা অথবা মাথা ঘুরানো সকল সমস্যার সমাধানের ক্ষেত্রেও তেতুলের ভূমিকা অনেক বেশি। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিষাক্ততা কাটানোর জন্য অনেক বেশি উপকারি। বিভিন্ন অংশে ব্যথা কমানোর জন্য তেতুল গরম করে ব্যথাস্থানে প্রলেপ লাগালে ব্যথা দ্রুত প্রশমিত হয়ে যায়। এমনকি নিয়মিত তেতুল খেতে পারলে হার্ট ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

তেতুলের অপকারী দিক

প্রত্যেকটি জিনিসের একটি পরিমাপ রয়েছে। পরিমাপ অনুযায়ী খেলে আমাদের শরীরের কোন সমস্যা দেখা যাবেনা।আর আমাদের শরীরের চাহিদার অতিরিক্ত বেশি খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যেতে পারে। অতিরিক্ত তেতুল খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমনঃ
  • অতিরিক্ত তেঁতুল খেলে রক্তচাপ হুট করে কমে যেতে পারে।
  • এলার্জি হতে পারে বিশেষ করে যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে। কিছু কিছু লোকজনের চুলকানি, গায়ে বিভিন্ন রকম ঘা ইত্যাদি সমস্যা দেখা যেতে পারে।
  • অতিরিক্ত বেশি তেতুল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের রক্তপাত বৃদ্ধি করে।
  • বেশি তেঁতুল খেলে ওজন দ্রুত কমে যায়।
  • তেতুলের মধ্যে তাড়াতাড়ি এসিড রয়েছে যা আমাদের দাঁত নষ্ট করে দিতে পারে।
  • কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলোর সাথে তেঁতুল সেবন করলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এজন্য ওষুধ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
  • গবেষণায় জানা গেছে, অতিরিক্ত পরিমাণে তেঁতুল খেয়ে ফেললে পিত্তথলিতে পাথর সৃষ্টি হতে পারে। যার ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমনঃপেট ব্যথা, বমি ইত্যাদি।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে তেঁতুল খেয়ে ফেললে আমাদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গিয়ে হাইপারগাইসমিয়া হতে পারে।

ওজন কমাতে কিভাবে তেতুল খাবেন

আমরা এতক্ষণ ধরে ওপরে জানলাম ওজন কমাতে তেতুল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। কিন্তু কিভাবে এবং কোন উপায়ে তেঁতুল খেলে আমাদের শরীরের ওজন কমবে সেটা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। আমরা চাই তেতুল খেয়ে ওজন কমাতে কিন্তু কোন উপায়ে খাব সেটা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা বা আমাদের অনেকের মাথায় এটা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন।
অনেকের মাথায় প্রশ্ন হয়েছে ওজন কমাতে কাঁচা তেঁতুল খাব নাকি পাকা তেতুল খাব? কখন তেতুল খাব সকালে নাকি বিকালে? শরবত বানিয়ে খাবো নাকি চিবিয়ে খাব? এ ধরনের প্রশ্ন আমাদের মনে অনেকেরই ঘুরপাক খায়। তবে আমি বলব আপনি যদি আপনার শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে চান তাহলে তেঁতুল দিয়ে কিছু তৈরি পানীয় খেতে পারেন।
যে সকল পানিও পান করার ফলে খুব দ্রুত আপনার শরীরের ওজন কমে যাবে। চলুন তাহলে জেনে নেই কিভাবে সেই পানিও গুলো পান করবেনঃ

তেঁতুল এবং পুদিনা পাতা

তেঁতুল দিয়ে তৈরি একটি কার্যকরী পানিও হচ্ছে তেতুল এবং পুদিনা পাতার পানীয়। আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে এই পানিওটি তৈরি করে নিতে পারেন। এই পানিও তৈরি করার জন্য আধা কাপ তেতিয়ে রস বের করে নেবেন তার মধ্যে এক চিমটি বিট লবণ হিসাবে এবং 10 থেকে 12 টা পুদিনা পাতা যোগ করবেন। প্রয়োজনে আধা চা চামচ গুড় মেশাবেন।
এবার সব কয়টি উপাদান একসাথে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিয়ে দুই গ্লাস পানি যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন তেতুল এবং পুদিনা পাতার জুস। এটি আপনি দিনের যেকোন সময় পান করতে পারেন।

তেতুল,জিরা ও তুলসী পাতা

আধা কাপ তেতুল ভালোভাবে চটকে নিন। এবার এর সাথে ১০ থেকে ১২ টি তুলসী পাতা দিয়ে আধা চা চামচ জিরা গুড়া এবং এক চিমটি লবণ দিয়ে তার সাথে হালকা একটু গুড় মিশিয়ে পানি দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন। তৈরি হয়ে গেল ওজন কমানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পানীয়। এই পানীয়টি আপনি দিনের যেকোনো সময় খেতে পারেন।
এতে করে আপনার ওজন খুব দ্রুত সময় কমে যাবে এবং আপনার ওজন কমানোর জন্য আপনাকে বেশি ডায়েট করতে হবে এবং ব্যায়াম করতে হবে।প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে এবং ওজন কমাতে তেতুল কিভাবে খাবেন সে সম্পর্কে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম তেঁতুল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আরো জানলাম ওজন কমাতে কিভাবে তেঁতুল খেতে হয় সে সম্পর্কে। তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url