কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

আপনি কি কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হতে চান! তাদের মত উজ্জ্বল ঝকঝকে কাঁচের মতো ত্বক পেতে চান? তাহলে আপনি কোরিয়ানদের মতো রূপচর্চার রুটিন অনুসরণ করতে পারেন। প্রিয় পাঠক কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন আজকের আর্টিকেলে।
কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
আমাদের মধ্যে কমবেশি সবাই তাদের ত্বক কোরিয়ানদের মতো সুন্দর করতে চাই। রূপচর্চা নিয়ে কোরিয়ান এখন বিভিন্ন রকম টোটকা বা ঘরোয়া উপায় বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়। কোরিয়ানদের মতো সুন্দর সব পেতে কিভাবে যত্ন নিবেন সেটি জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকুন।

ভূমিকা

গোটা বিশ্বের সবচেয়ে নিখুত এবং সুন্দর ত্বকের অধিকারী কোরিয়ানরা হয়ে থাকে। অন্য সব জাতির তুলনায় এটি একটু বেশি সুশৃঙ্খল এবং সুনাম রয়েছে। বিশ্বের সব দেশের মানুষ যখন অনিয়মিত এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করতে অভ্যস্ত তখন কোরিয়ানদের লাইফ স্টাইল এবং তাদের জন্য সত্যিই অবাক করার মতো। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আপনারা জানতে পারবেন কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।

কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার উপায়

কোরিয়ানদের রূপচর্চার অবশ্যই জানলে আপনি হয়তো অবাক হয়ে যাবেন। কোন নামিদামি ট্রিটমেন্ট বা ক্রিম নয় বরং ঘরোয়া উপাদানের মাধ্যমে তাদের মতো উজ্জ্বল এবং কাছের মতন ঝকঝকে ত্বক পাওয়া সম্ভব। চলুন তাহলে জেনে কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায় কিভাবে কাজে লাগানো যায়।

গ্রিন টি

কোরিয়ানদের সৌন্দর্য পেছনে গ্রিন টি এর অবদান তো অনেক। এই চা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা স্কিনেও ব্যবহার করে থাকে। গ্রিন টি এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট যারা আমাদের ত্বক তরতাজা রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া গ্রিন টি খেলে আমাদের শরীরের আরও বিভিন্ন ধরনের উপকার হয়। আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমতে সাহায্য করে এবং শরীর ফিট রাখতে সাহায্য করে।

হলুদ

বাঙ্গালীদের মতো কোরিয়ানরা ও তাদের ফেসপ্যাক বা বিভিন্নভাবে মুখে হলুদ ব্যবহার করে থাকে। হলুদের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ইনফ্লেমেটরি উপাদান। আপনি যদি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন আপনার ফেসপ্যাক এর সাথে হলুদ ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ত্বক কোরিয়ানদের মত ঝকঝকে এবং উজ্জ্বল হয়ে যাবে।

ভিটামিন সি

ত্বক এবং শরীর ভালো রাখতে ভিটামিন সি এর অবদান বলে শেষ করার মত নয়।ত্বক ভালো রাখতে ভিটামিন সি এর গুরুত্ব অপরিসীম। ত্বকের বলিরেখা কমাতে এবং ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন সি। এজন্য করিয়ানদের মতো ফর্সা করতে চাইলে প্রতিদিনএর খাবার তালিকায় রাখতে হবে ভিটামিন সি জাতীয় বিভিন্ন ধরনের খাবার এবং ফলমূল।পাশাপাশি কোরিয়ানরা ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্টও নিয়ে থাকে।

অ্যালোভেরার ব্যবহার

এলোভেরা চমৎকার প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য দীর্ঘদিন ধরে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন উন্নতির জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের জন্য দারুন কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে অ্যালোভেরা। এটি আমাদের ত্বকের দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং পাশাপাশি ভেতর থেকে আদ্র রাখতেও সাহায্য করে থাকে।
একটি এলোভেরা পাতা নিয়ে এর অর্ধেকটা থেকে শাঁস বের করে নিন এবং এই শাঁস ভালোভাবে মুখে এক ঘণ্টার মতো ব্যবহার করতে থাকুন। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করার ফলে আপনি দেখতে পারবেন আপনার ত্বক কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হয়ে যাবে খুব সহজে।

রোজশিপ তেল

আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে এই কাঁচের মতো ত্বক পেতে চান তাহলে আপনি ব্যবহার করতে শুরু করে দিন রোজশিপ তেল।রোজশিপ হলো গোলাপের ফল। বিভিন্ন অসুখের চিকিৎসা এবং ত্বকের সমস্যার সমাধান করার জন্য এটি বহুকাল ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই তেলের মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩, ভিটামিন ই, ভিটামিন এ এবং আরও বিভিন্ন উপাদান যা আমাদের ত্বকের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এই তেল আমাদের প্রত্যেকের জন্য উপযোগী। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আপনার ত্বকে এই তেল তিনটার ফোটা লাগিয়ে রাখুন এবং সকালে ধুয়ে ফেলুন। এক সপ্তাহের মধ্যে আপনি পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

চিনির স্ক্রাব

সুগার স্ক্রাব হল এমন একটি সমাধান যা আপনার টকে এক্সফলিয়েট করার জন্য বিস্ময়কর ভাবে কাজ করে থাকে। এটি আমাদের ত্বকের ভেতরের মৃত কোষ দূর করে ত্বকের টানটান ভাব নিয়ে আসতে সাহায্য করে। এবং ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয় খুব সহজেই। ফলে আমাদের প্রাকৃতিকভাবে ভেতর থেকে চকচক করে। 
আপনি চাইলে সাদা এবং বাদামি চিনি আধা টেবিল চামচ করে নিন এবং এর সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে মিশ্রণটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন দুই থেকে তিন মিনিট। এরপর হালকা হাতে ম্যাসাজ করে গরম পানি দিয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে অন্তত একবার ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্যবহার করুন।

মধু

কোরিয়ানদের মতো গ্লাস পেতে চাইলে আপনার নিয়মিত ত্বকে মধু ব্যবহার করতে হবে। কারণ মধুতে রয়েছে এমন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উপকারী উপাদান যা হবে এবং আমাদের ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারি। খাঁটি মধু ব্যবহার করুন খাতে মধুর মধ্যে রয়েছে দুটি করে মানে আন্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বককে মসৃণ রাখতে সাহায্য করে। এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ দারুচিনির গুঁড়া মিসিয়ে নিন। এরপর একটি ঘন পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ থেকে ২০ মিনিট। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।

ফার্মেন্টেড রাইস ওয়াটার

ফার্মেন্টেড রাইস ওয়াটার কিংবা জলের পানি রোদের কারণে সৃষ্ট ত্বকের যেসব ক্ষতি হয় তা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে এবং কোলাজেন গঠনে সহায়তা করে থাকে। এবং পাশাপাশি ত্বক মসৃণ এবং বলিরেখা মুক্ত রাখতে পারে। কিছু যার ভালোভাবে ধুয়ে সিদ্ধ করেছে কে নিন এবং পানিটি ভালোভাবে সংরক্ষণ করুন। এরপর পানি ঠান্ডা হয়ে গেলে একটি স্প্রে বোতলে সংরক্ষণ করুন।
এরপর সকালে বা রাতে ফেসে স্প্রে হিসাবে এটি ব্যবহার করতে পারেন। আবার এটি আরেকভাবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। সারারাত কিছু জাল একটি পরিষ্কার-পাত্রের জল নিয়ে তার মধ্যে ভিজিয়ে রাখুন। সারারাত ভেজার পর সকালে এটি ভালোভাবে ছেঁকে নিয়ে ওই পানি স্প্রে বোতলে তুলে আপনি ইচ্ছামত আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।

ডাবল ক্লিনজিং

আপনার ডাবল ক্লিনজিং বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডাবল ক্লিনজিং বিষয়টি বছরের পর বছর ধরে ট্রেনিং এবং সকলের কাছে পরিচিত। কিন্তু ডাবল ক্লিনজিং বিষয়টি আসলে কি এটা নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন রয়েছে। আসলে আমাদের প্রত্যেকের উচিত ত্বকের ডাবল ক্লিনজিং করা। কেননা সারাদিন তোকে বিভিন্ন ধরনের ময়লা জমে এবং মেকআপ থাকে। এজন্য প্রথমে অয়েল বেসড স্ক্রিন পরিষ্কার করে নিতে হবে এরপর মুখে ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

টোনার

ডাবল ক্লিনজিং করার পরে মুখ পরিষ্কার রাখার পরবর্তী ধাপ হলো টোনার ব্যবহার করা। পরিষ্কার মুখে আমাদের সবসময় টোনার ব্যবহার করা উচিত এতে করে আমাদের ত্বক ভালো থাকে এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে। এজন্য আমাদের ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে হলে নিয়মিত টোনার ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও নিয়মিত টোনার ব্যবহার করার ফলে আমাদের ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় থাকে। এছাড়াও আমাদের ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে পারে টোনার। তবে টোনার মুখে দিয়ে বেশি জোরে ঘষাঘষি করা যাবে না। শুধু মুখে লাগিয়ে রেখে দিতে হবে।

ফেস সিরাম

কোরিয়ানদের স্কিন কেয়ার রুটিনে ফেস সিরামের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এছাড়াও আপনার স্কিন কেয়ার রুটিনের অবশ্যই ফেস সিরাম থাকা জরুরী। এতে করে খেয়াল রাখবেন যেন ভিটামিন ই এবং হায়ালুরনিক এসিড সমৃদ্ধ ফেস সিরাম হয়ে থাকে। কোরিয়ান বিউটি স্কিন রুটিনে এটি আবশ্যক। এছাড়াও শ্রীরাম ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকে এবং ত্বক টানটান হয়ে থাকে। এছাড়াও তোকে সব যাবতীয় সমস্যা সমাধান হয়ে যায়।

ময়শ্চারাইজার

কোরিয়ানরা কখনো করতে ভুলে না। তারা সব সময় স্কিন কেয়ার রুটিনে ময়েশ্চারাইজার রেখে থাকে। হালকা একটি মশ্চারাইজার বেছে নিন আপনার ত্বক অনুযায়ী। এটি আপনার স্কিন কেয়ার রুটিনে প্রতিদিন রাখুন। এতে করে আপনার ত্বক মশ্চারাইজ থাকবে এবং নরম থাকবে।

সানস্ক্রিন

আমাদের মধ্যে অনেকেই ভাবে সানস্ক্রিম হয়তোবা ব্যবহার করার দরকার নেই। কিন্তু সানস্ক্রিন আমাদের ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী। এতে থাকা ক্ষতিকারক ইউভি রশি থেকে আমাদের ত্বকের রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং সূর্যের ক্ষতির প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে সানস্ক্রিন। এজন্য বাইরে বের হলে আমাদের হাতে পায়ে এবং মুখে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি।

প্রচুর পানি পান করুন

কোরিয়ান মেয়েরা প্রচুর পরিমাণে পানি পান করে বলে এদের ত্বকে কোন সমস্যা দেখা যায় না এবং ত্বক সুন্দর থাকে।এইজন্য আমাদের নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করতে হবে।যার ফলে আমাদের ত্বক থাকবে প্রাণবন্ত এবং উজ্জ্বল।দিনে অন্তত ৪ লিটার পানি পান করার অভ্যাস করে তুলতে হবে আমাদের।তাহলেই আপনি কোরিয়ানদের মতো সুন্দর ত্বকের অধিকারী হতে পারবেন।

আই ক্রিম

সাধারণত আমাদের চোখের চারপাশের ত্বক সুক্ষ এবং পাতলা হয়ে থাকে। এজন্য মাঝেমধ্যে আমাদের চোখের চারপাশে বলিরেখা দেখা যায়। এজন্য আমাদের চোখের চারপাশের আইক্রিম ব্যবহার করা জরুরী এবং আই ক্রিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে রিং ফিঙ্গার ব্যবহার করাই ভালো। এতে আমাদের চোখের চারপাশে বলিরেখা দেখা যাবে না।

স্বাস্থ্যকর খাবার

আমাদের ত্বক এবং চুল ভালো রাখতে পাশাপাশি শরীর সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবারের কোন বিকল্প হতে পারে না। পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করতে হবে এবং শাকসবজি জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে পাশাপাশি রঙিন ফলমূল খেতে হবে। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া আমাদের জরুরী। কেননা ভিটামিন সি আমাদের ত্বক এবং চুল সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।

বিভিন্ন ধরনের ফেসপ্যাক

আপনি আপনার ত্বকে সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিন বিভিন্ন ধরনের ব্যবহার করতে পারেন। টমেটো এবং মধুর ফেসপ্যাক রোদে পোড়া ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি আমাদের ত্বকের রোদে পোড়া ভাব বা রোদে পোড়ার দাগ তুলে ফেলতে সাহায্য করে। এছাড়াও টক দই এবং পাকা টমেটো, বেসন ইত্যাদি উপাদান গুলো আমাদের ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী। এগুলো আমরা ফেসপ্যাক হিসেবে হিসেবে ত্বকে ব্যবহার করতে পারি।
প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার এটাই সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। আপনারা চাইলেই ঘরে বসে এভাবেই আপনাদের ত্বক ফর্সা এবং সুন্দর করে নিতে পারেন।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম কোরিয়ানদের মতো ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন সকল তথ্য। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা জেনেছি ত্বক সুন্দর রাখতে এ পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খাওয়ার জরুরী এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরী সেই সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।
তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।
আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url