চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার কৌশলগুলো জেনে নিন

আজকাল গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা বিহীন লোক পাওয়া খুবই মুশকিল একটি বিষয়। আর এর যন্ত্রণা আসলে কতটুকু অস্বস্তি পর সেটা একমাত্র ভুক্তভোগীরাই বেশি অনুধাবন করতে পারে। একটু ভাজাপোড়া বা ভালো খাওয়া দাওয়া অথবা মসলাযুক্ত কোন খাবার খেলেই শুরু হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের অস্বস্তিকর সমস্যা। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সবাই হাত বাড়িয়ে দেয় ওষুধের দিকে।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার কৌশলগুলো জেনে নিন
সারাদেশে খোঁজ নিলে হয়তো আপনি বুঝতে পারবেন যে ছাড়া বাংলাদেশে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ যে পরিমাণে বিক্রি হয় অন্য সব রোগ নিলেও এ পরিমাণ ওষুধ বিক্রি হয় না। প্রিয় বন্ধুরা চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার কৌশলগুলো জেনে নিন আজকের আর্টিকেলে। অথচ ঔষধের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে খাবারের দিকে মনোযোগ দিয়ে কিছু নিয়ম কানুন মেনে চললে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আপনার ধারে কাছেও আসতে পারবেনা।

ভূমিকা

চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার কৌশলগুলো জানতে হলে আমার আর্টিকেল এর সাথেই থাকুন। আমরা সকলেই জানি পাকস্থলী গ্যাস্ট্রিক গ্লান্ডে যখন অতিরিক্ত পরিমাণে এসিড নিঃসরণ হয়ে যায় তখন পেটে এসিডিটি বা গ্যাসের সমস্যার সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন কারণে আমাদের পেটে গ্যাসের সৃষ্টি হতে পারে। গ্যাস হওয়ার কারণে পেট ফুলে যাওয়া পেটের মধ্যে জ্বালাপোড়া টক ঢেঁকো উঠায় এবং হেঁচকি ওঠার মতো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়।

চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার কৌশলগুলো

গ্যাসের সমস্যার জন্য আমরা দৌড়ে ফার্মেসি গিয়ে ঔষধ নিয়ে আসি। তবে ঔষধ না নিয়ে ঘরোয়া কিছু উপায়ে অবলম্বন করলে আপনি গ্যাসের সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি পেতে সক্ষম হতে পারেন। প্রিয় বন্ধুরা চলুন তাহলে জেনে আসি কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে চিরতরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করা যায় সে সম্পর্কেঃ
  • কলা আমাদের সকলেরই প্রিয় একটি ফল। বলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা এসিড রিফ্লাক্স এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন একটি করে কলা খেলে আপনার আর কোন গ্যাসের সমস্যা দেখা দিবে না। এজন্য নিয়মিত একটি করে কলা খাবে এতে করে আপনার চিরদিনের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • তুলসী পাতা অনেক উপকারী সেটা আমরা কমবেশি সকলেই জানি। তুলসী পাতা আমাদের পাকস্থলীতে শ্লেষ্মার মত পদার্থের উৎপাদন বাড়াতে উদ্দীপনা যোগাই। এই পাতার মধ্যে রয়েছে শীত তৈরি করার এবং বায়ু নাটক উপাদান যার গ্যাস্ট্রিক এসিডের কার্যকারিতা কমাতে ভীষণভাবে সাহায্য করে থাকে। এজন্য নিয়মিত পাঁচ-ছয়টা তুলসী পাতা চিবিয়ে খেতে পারলে চিরতরে আমাদের গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • রান্নার একটি উপকারী এবং গুরুত্বপূর্ণ মসলা হলো দারুচিনি। এটা হয়তোবা আমাদের অনেকের কাছে বিশ্রী গন্ধজনক লাগতে পারে। কিন্তু এর মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক এন্টাসিড যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় এবং সকল ক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। আধা চা চামচ দারুচিনি কুড়ো এক কাপ পানিতে মিশিয়ে সিদ্ধ করে এরপর ঠান্ডা করে পান করুন। প্রতিদিন এভাবে দারুচিনির জুস পান করলে চিরতরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • পুদিনা পাতা হয়তোবা আমাদের অনেকের কাছেই খুবই পছন্দের। আবার অনেকেই খুব একটা পছন্দ করেনা। তবে যে কোন জুসের সাথে এটি খেতে খুবই ভালো লাগে। এই পাতার মধ্যে একটি শীতলীকরন প্রভাব আছে যা এসিডের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে। কয়েকটি পুদিনা পাতা নিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে একটি পরিষ্কার পাত্রে পানি নিয়ে এর মধ্যে পুদিনা পাতাগুলো দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। পানি খুব ভালোভাবে ছেকে খেয়ে নিন।
  • মৌরিবিজ তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের পেটের এসিড কমিয়ে সস্তি দেয়। খাবার খাওয়ার পরে এই বীজ চিবিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বদহজম এবং পেট ফাঁপার মতো চিকিৎসায় এই মৌরি বিজ বেশ কার্যকর। সারারাত মৌরি বীজ পানির মধ্যে ভিজিয়ে রাখার পর সকালে উঠে খালি পেটে সেই পানি খেতে পারলে চিরতরে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • লবঙ্গ খুব উপকারী একটি মসলা। এটি আমাদের পাকস্থলীতে গ্যাস উৎপাদন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন দুটো লবঙ্গ চিবিয়ে খেতে পারলে চিরতরে গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি যদি লবঙ্গ খেতে না পারেন সে ক্ষেত্রে সারারাত পানির মধ্যে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করে নিন। এটাতেও উপকার মিলবে।
  • ডাবের পানি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি পানিয়। এটি যেমন আমাদের শরীরের প্রতিযোগিতায় ঠিক তেমনি আমাদের পাকস্থলীতে শ্লেষ্মা উৎপাদন করে। ফলে অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টি ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়াও নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে আমাদের দেহের পি এইচ লেভেল ক্ষারীয় হয়ে যায় যার কারণে আমাদের গ্যাস্টিকের সমস্যাগুলো করে দূর হয়ে যায়।
  • দুধ আমাদের শরীরের জন্য অতি পুষ্টিকর একটি উপাদান। দুধের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। আর ঠান্ডা দুধ খেলে আমাদের পাকস্থলী গ্যাস্ট্রিক এসিড স্থিতিশীল হয়ে আছে। এমনকি আমাদের পাকস্থলীতে এসিড তৈরি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। সুতরাং এসিডিটির সমস্যা হলে এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করলে আপনি উপকার পেতে পারেন।
  • অন্যদিকে এলাচ আমাদের হজম ক্ষমতা বাড়াতে এবং পাকস্থলী খিচুনি দূর করতে সহায়ক। এটি অতিরিক্ত এসিড নিঃসরণের কুপ্রভাব দূর করতে সাহাজ্জ সাহায্য করে।দুই চারটা এলাচ গুঁড়া করে পানিতে সিদ্ধ করে সেই পানি পান করতে পারলে চিরতরে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • এছাড়াও সব থেকে কার্যকরী উপাদান হলো পানি। আমরা সকলেই জানি পানির উপকারিতা সম্পর্কে।প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দুই গ্লাস পানি পান করবেন দেখবেন সারাদিন গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রনা সহ্য করতে হবে না। এছাড়াও পানি আমাদের হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এমনকি আমাদের পাপরথলী কে পরিষ্কার রাখতেও সাহায্য করে। এজন্য দিনের পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
  • গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রোধ করার অন্যতম একটি উপকারী উপাদান হল আলুর রস। আলুর এলকালাইন উপাদান গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার লক্ষণ গুলোর রোধ করতে পারে। একটি বা দুইটি আলো ভালোভাবে ধুয়ে গ্রেট করে নিয়ে সেখান থেকে আলুর রস বের করে নিন। এরপর আলুর রসের সঙ্গে হালকা গরম পানি মিশিয়ে খেয়ে নিন। এই পানিওটির দিনে তিনবার পার করুন। প্রতিবেলায় খাবার অন্তত ৩০ মিনিট পূর্বে এই পানিওটি খেয়ে নিবেন। এটি আপনার চিরতরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করবে।
  • আদার মধ্যে রয়েছে এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান যা আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জ্বালাপোড়া রোধ করতে সাহায্য করে। এজন্য যেটা তোরে গ্যাস্ট্রিক দূর করতে নিয়মিত আদা চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা আদা কুচি করে লবণ দিয়ে খেতে পারেন। সেটাও যদি না পারেন তাহলে আদার রস করে সেটা সঙ্গে মধু মিশিয়ে দুপুরে ও রাতে খাওয়ার আগে খেয়ে নিবেন। কোন দিকে আদা পুঁজি করে সেটি পানিতে দিয়ে ফুটিয়ে দিন। ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন এরপর সামান্য মধু দিয়ে চায়ের মতো করে খেয়ে নিন।
  • দই খুবই কার্যকরী একটি উপাদান এটি আমরা সকলেই জানি। দই এর মধ্যে রয়েছে ল্যাকটো ব্যাসিলাস, এসিডোফিলাস এবং আরও বিভিন্ন কার্যকরী ব্যাকটেরিয়া। এসব ব্যাকটেরিয়া আমাদের পেটে খাবার খুব দ্রুত হজম করে পাশাপাশি খারাপ ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। এজন্য সকালের নাস্তা তে দিনে যেকোনো সময়ে দই খাওয়ার চেষ্টা করবেন এতে করে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ছিল তাদের দূর হয়ে যাবে পাশাপাশি আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণে

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বলতে আমরা সাধারণ বুকে জ্বালাপোড়া পেট ব্যথা এবং বমি বমি ভাব এই ধরনের সমস্যাকে বুঝে থাকে। আবার অনেকের অতিরিক্ত গ্যাসের কারণে পিঠে ব্যথা হয়। এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আমাদের বিভিন্ন ভুলের কারণে হয়ে থাকে। চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার কৌশল জানার আগে আমাদের জানা দরকার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কেন হয় সে সম্পর্কে। তুলুন তাহলে জেনে নেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিতঃ
  • আমাদের অনেকের মধ্যে এক ধরনের বদ অভ্যাস রয়েছে যে সকালের খাবার না খেয়ে সেই খাবার অনেক বেলা করে একসাথে দেখে এবং খাবার খেয়ে নেয়া। এই ধরনের অনিয়মিত খাদ্য ভাজির কারণে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে থাকে। এবং আস্তে আস্তে গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে সেটি আলসারে পরিণত হয়।
  • গ্যাস্ট্রিকের আরো একটি অন্যতম কারণ হলো রাতের বেলা খাবারের পরিমাণ অধিক বেশি পরিমাণে খাওয়া। খাবার খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে, পেটের একভাগ পানি একভাগ ফাঁকা রেখে অন্যভাগে খাবার খেতে হবে। কিন্তু সেটা না করে আমরা রাতের বেলা অধিক পরিমাণে খাবার খেয়ে ফেলি এবং সাথে সাথে ঘুমানোর কারণে আমাদের খাবার দ্রুত হজম হতে পারে না ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়ে যায়।
  • গ্যাস্ট্রিক হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া। যেমন অতিরিক্ত পরিমাণে ঝালদাতেও খাবার খাওয়া বা অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খাওয়া। এছাড়াও অধিক পরিমাণে মসলাযুক্ত খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিক্যাল সমস্যা হতে পারে। এজন্য অতিরিক্ত তেল মশা জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিত।
  • আবার কোন বিষয় নিয়ে যদি আমরা অতিরিক্ত মানসিক চাপ কিংবা অতিরিক্ত টেনশন চিন্তাতে থাকি তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। এজন্য আমাদের অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং চিন্তা করা থেকে দূরে থাকতে হবে। এতে করে যেমন আমরা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকুন ঠিক তেমনি মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারবো।
  • আমাদের অনেকের মধ্যেই বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করার বা ধূমপান করার অভ্যাস থাকতে পারে। এগুলো আমাদের গ্যাস্ট্রিকের অন্যতম সমস্যার কারণ হতে পারে। এজন্য ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া উচিত নয় এমনকি ধূমপানের অভ্যাস থাকলে সেটাও আজকে থেকে বাদ দেওয়া উচিত। কেননা অতিরিক্ত ধূমপান করলে আমাদেরকে সমস্যা দেখা দেয়।
  • রাতে যদি ঠিকঠাক মতো ঘুম না হয় তাহলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার মধ্যে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অন্যতম। অনেকে প্রতি রাতে ঠিকঠাক মতো ঘুম হয় না এবং এই ঠিকঠাক মতো ঘুম না হওয়ার কারণে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তার পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আরো বেশি পরিমাণে দেখা যায়। এজন্য বলা যায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো ঘুম না হওয়া।
প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম চিরতরে গ্যাসের দূর করার বিভিন্ন কৌশল সম্পর্কে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কেন দেখা দেয় সে সম্পর্কে। এজন্য চেষ্টা করবেন সব সময় খাবার তালিকা খেয়াল রাখার। কোনটা খেলে গ্যাস হবে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। গ্যাস হবে এমন খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। এবং চিরতরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে চাইলে উপরোক্ত উপায়গুলো ফলো করতে পারেন।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার কৌশলগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা জেনেছি গ্যাস্টিকের সমস্যা কেন দেখা দেয় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।
তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।
আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url