ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলুন
ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলুন খুব সহজেই। আজকাল কমবেশি প্রত্যেক মানুষের সব থেকে বড় শারীরিক সমস্যা হলো শারীরিক স্থূলতা। অর্থাৎ অতিরিক্ত ওজন। অনিয়মিত জীবনযাত্রা, বাইরের ফাস্টফুড, বিভিন্ন ধরনের তেল চর্বি জাতীয় খাবার ইত্যাদি কারণে ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন আজকাল সিংহভাগ মানুষ।অধিকাংশ মানুষ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ না নিয়ে নিজেদের মতো ডায়েট চার্ট তৈরি করে ফেলে এবং তার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় সঠিক পদ্ধতিতে খাবার খাওয়া হয়না এবং শরীরের ওজন কমার পরিবর্তে উলটো বেড়ে যায়। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলবেন কিভাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে।
ভূমিকা
ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলবেন কিভাবে জানতে হলে আমার আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকুন। সুন্দর ছিপছিপে মেদহীন ফিগার কে না চায়! কিন্তু সময়ের অভাবের জন্য তার বেশিরভাগ জন্য যারা সবসময় বাইরের খাবারের উপর ভরসা করে বা ফাস্টফুডের উপর ভরসা করে চলে তাদের কাছে সুন্দর ছিপছিপে মেদহীন ফিগার পাওয়া আসলে স্বপ্নের ব্যাপার।প্রিয় বন্ধুরা কিভাবে ঘরে বসে প্রতিদিন এক কেজি করে ওজন কমাবো আমি জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন।
ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলুন
তড়িঘড়ি করে ওজন কমাতে গিয়ে অনেকেই সঠিক পদ্ধতিতে ডায়েট করতে পারেন না। অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ডায়েট পরিবর্তন আনতে গিয়ে অনেকেই নিজেদের শরীরের মধ্যে চূড়ান্ত ক্ষতি করে ফেলে। যার কারণে এ মাসের পর মাস, হাজার চেষ্টা করার পরেও ওজন করাটাই ব্যস্ত হয়ে যায়। যদি আপনি আসলে ওজন কমাতে চান তাহলে আপনার প্রতিদিন এবং প্রতি সপ্তাহের একটি টার্গেট নিতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মধ্যে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ডায়েট করলে আমাদের শরীরের কোনরকম কোন ক্ষতি হবে না। বিভিন্ন ডায়েটিশিয়ানদের মতে, ওজন কমাতে চাইলে সর্বপ্রথম আপনাকে ক্যালোরের উপর নজরদারি করতে হবে। আপনি এই খাবার থেকে কত ক্যালরি পাচ্ছেন এবং কত ক্যালরি খরচ করেন সেদিকে আপনি খেয়াল রাখতে হবে।
সে অনুযায়ী আপনার ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। যদি আপনি সেই পরিমাণ ক্যালরি খরচ করতে না পারেন তাহলে আপনার শরীরের ওজন অনেক বেড়ে যাবে।ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন এক কেজি করে দ্রুত ওজন কমে ফেলুনঃ
খাদ্য অভ্যাসে পরিবর্তন
ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন এক কেজি করে দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে সর্বপ্রথম আপনাকে খাদ্য অভ্যাস এর পরিবর্তন আনতে হবে। আপনি সকালে একটি সিদ্ধ ডিমের সাদা অংশ খাবেন। এক বাটি জাম্বুরা জুস করে তার নরমালি পানিতে ধুয়ে খেতে পারেন। এরপর দুটি রুটি আর ভেজিটেবল সাথে রাখবেন। এরপর সকাল 11 টার দিকে আপনি এক কাপ চিনি ছাড়া গ্রিন টি খেতে পারেন।
দুপুর বেলায় রাখবেন ভাত ১ কাপ, অথবা দুটি রুটি। সাথে থাকবে এক বাটি মিক্স সবজি এবং এক কাপ ডাল। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে আসলে খেতে পারেন চিনি ছাড়া এক কাপ গ্রিন টি। সন্ধ্যা সাতটার দিকে খেতে পারেন ডাবের পানি এবং কিছু বাদাম। এবং রাতের খাবার আটটা থেকে সাড়ে আটটার মধ্যে সেরে ফেলা ভালো। রাতের খাবারের রাখবেন এক কাপ ভাত অথবা দুটি রুটি।
সাথে থাকবে অবশ্যই সবজি এবং সালাদ। আর সাথে রাখবেন আধা কাপ টক দই। এই হলো মোটামুটি ১৫০০ ক্যালোরির মধ্যে সারাদিনের একটি ডায়েট চার্ট।
সুষম খাবার গ্রহণ
ওজন কমানোর অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে আপনাকে সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। বেশি বেশি করে ফলমূল, শাকসবজি ইত্যাদি খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। চর্বি বা চর্বি জাতীয় খাবার পুরোপুরি খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিন। বাইরের তেলে ভাজা খাবার এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার কম খাওয়ার চেষ্টা করুন বা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। দুই বেলা খাবারের মাঝে যদি ক্ষুধা লেগে যায় তাহলে ফলের দুধ অথবা গ্রিন টি কিংবা পপকর্ন জাতীয় খাবার খেতে পারেন। তবে সব সময় চেষ্টা করবেন টাটকা শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়ার।
দুশ্চিন্তা পরিহার করুন
জেনে অবাক হতে পারেন যে এটি একটি দুশ্চিন্তার কারণে মানুষের অতিরিক্ত বেশি খিদে পায়। ফলে মোটা হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। তাই নিজেকে ফিট এবং সুস্থ রাখতে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করার থেকে বিরত থাকতে হবে। সব সময় টেনশন ফ্রি এবং হাসি খুশি থাকতে হবে। এতে করে আমাদের অতিরিক্ত খিদে পাবে না এবং আমরা অতিরিক্ত খাওয়া দাওয়া করব না যার কারণে আমরা ফিট থাকতে পারবো।
বিশ্রাম নেওয়া
আমাদের অনেকের সারারাত জেগে থেকে সকালে ঘুমানো। আপনি যদি আপনার শরীরকে ফিট এবং সুস্থ রাখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ঠিকঠাক মতো রাতে ঘুমাতে হবে। যখনই আমরা সারারাত জেগে কাজ করবো বা কোন ডিভাইস চালাবো তখনই আমাদের হয়তো রাতে ক্ষুধা লেগে যাবে। তখন আমাদের হয়তো বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড জাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছা করবে।
যার ফলে তখন আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাবে। এছাড়াও একজন মানুষের 24 ঘন্টায় প্রায় ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন। এর বেশি ঘুমালে আমাদের ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং অতিরিক্ত ঘুম আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আবার এর থেকে কম ঘুমালেও আমাদের শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। কম ঘুমও আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এজন্য নিয়ম করে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যেতে হবে এবং ভোর বেলা তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করতে হবে।
ব্যায়াম করা
ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ব্যায়াম করা। এটি আমাদের শরীরকে যেমন ফিট রাখে ঠিক তেমনি আমাদের শরীরের ওজোন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন আপনার কম করে হলেও এক থেকে দেড় ঘন্টা ব্যায়াম করা উচিত।
এই সময়টুকুর মধ্যে আপনি হাঁটতে পারেন, দৌড়াতে পারেন সাঁতার কাটতে পারেন কিন্তু সাইকেল চালাতে পারেন। ব্যায়াম করার জন্য যে শুধুমাত্র জিমে যেতে হয় এরকম কোন কথা নেই। ঘরের দৈনন্দিন কাজের মধ্যে নিজের ব্যায়াম করতে পারবেন। তবে ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করুন
আমাদের মধ্যে অনেকের হয়তো মাঝরাতে খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ক্ষতিকর। ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক থেকে দেড় ঘন্টা আগে রাতের খাওয়া শেষ করে নিতে হবে। চেষ্টা করুন রাত আটটার মধ্যে খাওয়া শেষ করার। কেননা খাবার শেষ করার পরেই যদি আপনি সাথে সাথে শুয়ে পড়েন তাহলে আপনার ওজন দ্রুত বেড়ে যাবে এবং রাতে ঘুমানোর আগে খিদে রাখলে ফলের জুস অথবা দুধ খেতে পারেন।
খাওয়ার আগে পানি পান করুন
দিনে তিনবেলা খাবার খাওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে 1 থেকে 2 প্লাস পানি পান করতে পারেন। এতে করে আমাদের যেমন হজমে সহায়তা হবে ঠিক তেমনি আমাদের পেটে খিদের পরিমাণটাও অনেক কমে যাবে। ফলে কম খাবারের মধ্যে আমাদের পেট ভরে যাবে। যার কারণে আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও পরিমান মত এক ঘন্টা পর পর পানি পান করুন এতে করে আমাদের শরীরের ভেতরের ক্ষতিকর পদার্থগুলো বের হয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
অতিরিক্ত খাবার খাওয়া পরিহার করুন
আমাদের খিদে অনুযায়ী যেটুকু খাবারের প্রয়োজন ঠিক ততটুকু পরিমাণ খাবার খাওয়া উচিত। দেহের তুলনায় অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ফেলে আমাদের ওজন বেড়ে যাবে খুব কম সময়ের মধ্যে। তাই ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিনের এক কেজি করে দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে আমাদের অতিরিক্ত খাবার খাওয়া পরিহার করতে হবে এবং পরিমিত পরিমানে গ্রহণ করতে হবে।
চিনি পরিহার করুন
আপনি যদি প্রতিদিন এক কেজি করে ওজন কমাতে চান তাহলে আপনার খাদ্য তালিকা থেকে চিনি বাদ দিতে হবে। কারণ মাত্র এক চা চামচ চিনিতে রয়েছে ১৬ শতাংশ ক্যালোরি যা আপনার ওজন সম্পূর্ণ বাড়িয়ে দিতে সক্ষম। তাই চা এবং দুধের সাথে চিনি খাওয়া পরিহার করুন। তাহলে আপনার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
গ্রিন টি
গ্রিন টি খুবই উপকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা আমাদের শরীরের ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন চার কাপ করে গ্রিন টি এক সপ্তাহ খেলে আমাদের শরীরের ৪০০ গ্রাম ক্যালরি ক্ষয় করা সম্ভব।এটি আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।এইজন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় গ্রিন টি রাখুন অবশ্যই।
প্রতিদিন ব্রেকফাস্ট করুন
বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রেকফাস্ট বাদ দিলে বা স্বাস্থ্যকর খাবার না খেলে আমাদের পাতন ক্রিয়া সঠিকভাবে হয় না। যার ফলে শরীরের ওজন কমার পরিবর্তে উল্টো বেড়ে যায়। এজন্য নিয়মিত ব্রেকফাস্ট করার পরিকল্পনা করতে হবে। ডায়েটের প্রথম দিন শুরু করুন এক গ্লাস পানি দিয়ে তাহলে আপনার শরীর থাকবে এবং আপনার শরীর কম ক্যালরি গ্রহণ করবে।এরপর ব্রেকফাস্ট করুন।
ব্রেকফাস্টে আপনি রাখতে পারেন সিয়াবিজ, ওটস ইত্যাদি। এছাড়াও রাখতে পারেন কাঁচা ছোলা। এগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি যোগায় এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এগুলো খেলে আমাদের শরীরে মেদ জমবে না। বেসন কিংবা ডালের সঙ্গে সিদ্ধ সবজি দিয়ে ব্রেকফাস্ট করে নিতে পারেন।
ডাল যেমন আমাদের শরীরের পুষ্টি যোগায় ঠিক তেমনি আমাদের পাচন ক্রিয়াতেও সাহায্য করে থাকে। এজন্য এগুলো খিদা লাগে না। এছাড়াও খেতে পারেন ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর খাবার। এর মধ্যে রয়েছে কাঠবাদাম, সূর্যমুখীর বীজ,তিসি।এগুলো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে ব্রেকফাস্ট করতে পারেন।
লেবু এবং মধু মিশ্রিত পানি
আপনার শরীরের ওজন প্রতিদিন এক কেজি কমাতে চাইলে আপনি বেছে নিতে পারেন লেবু এবং মধু। এর জন্য এক গ্লাস গরম পানিতে লেবু এবং এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। কখনো এই পানীয়টি খালি পেটে পান করবেন না। এতে করে আপনার পেটে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সকালে নাস্তা করার পর এটি পান করতে পারেন। চাইলে গ্রিন টি এর সঙ্গে মিশিয়ে নিয়মিত গ্রহণ করা যায়।
কোমল পানীয় পরিহার করুন
আমাদের মধ্যে অনেকেই কোমল পানীয় বেশ পছন্দের। কিন্তু এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং ক্যালরি যা আমাদের বেড়ে যাওয়ার অন্যতম একটি কারণ। এছাড়াও কোমল পানীয় আমাদের লিভারের উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে যার কারণে অভ্যাস থাকলে বাদ দিতে হবে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।আরও জানলাম কি কি অভ্যাস আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর এবং কোন খাবার খেলে আমাদের শরীরের ওজন বাড়বে সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url