পরীক্ষাভীতি দূর করতে কী করণীয় জানুন বিস্তারিত তথ্য

পরীক্ষাভীতি দূর করতে কী করণীয় সেটা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। পরীক্ষা আসলে কমবেশি সবার চিন্তা বেড়ে যায়। প্রশ্ন কমন পড়বে কিনা? ঠিকঠাক মতো খাতায় লিখে আসতে পারবো কিনা? এসব বিভিন্ন ধরনের চিন্তা ভাবনাতে কাবু হয়ে যাওয়ার অবস্থাকে বলা হয় পরীক্ষাভীতি।
পরীক্ষাভীতি দূর করতে কী করণীয় জানুন বিস্তারিত তথ্য
অনেক সময় ভালো প্রস্তুতির নেওয়ার পরেও পরীক্ষাভীতির জন্য আমরা ভালো পরীক্ষা দিয়ে আসতে পারি না। কিন্তু কিছু মাধ্যম রয়েছে যেগুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে আমরা পরীক্ষারভীতি দূর করতে পারি খুব সহজেই। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় পরীক্ষাভীতি দূর করতে কী করণীয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে।

ভূমিকা

পরীক্ষাভীতি দূর করতে কী করণীয় সেটা জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত থাকুন। পরীক্ষাভীতি সাধারণত একটি মানসিক অস্বস্তি যা অনেকের মধ্যে অতিরিক্ত উদ্বেগের সৃষ্টি করে। শিক্ষার্থীরা এই প্রক্রিয়াকে অনেক কঠিন ভেবে অনেক জটিল মনে করে ভয় পায়। পরীক্ষাতে যারা ভয় পায় তারা পরীক্ষা শুরুর আগেই মনের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরতা বা ভীষণ চাপ সৃষ্টি হয়। যার কারণে তারা অনেক কিছুই ভুলে যায়। তবে কিছু ট্রিক্স অবলম্বন করলে পরীক্ষাভীতি দূর করে ভালো পরীক্ষা দিয়ে আসা সম্ভব। চলুন তাহলে জেনে নেই পরীক্ষা থেকে দূর করতে কি করনীয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

পরীক্ষাভীতি দূর করতে কী করণীয় জানুন বিস্তারিত তথ্য

পরীক্ষা ভীতি দূর করার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হলো ভালোভাবে পরীক্ষার প্রিপারেশন নেওয়া। যদি পরীক্ষার আগে আমাদের প্রতিটি বিষয়ে খুব ভালো প্রিপারেশন থাকে তাহলে পরীক্ষাভীতি দূর করে পরীক্ষা দিয়ে আসে সম্ভব।

নিজের পড়ার ধরন সম্পর্কে ধারণা থাকা

সারা বছর একের পরে পরীক্ষার সময় ভিন্ন কৌশলের করার চেষ্টা করলে হতে পারে আপনার বিপত্তিকর একটি অবস্থা। আপনি কিভাবে পড়াশোনা করলে পড়াশোনা ভালো মনে রাখে সেটা আপনাকে জানতে হবে। এবং সে অনুযায়ী আপনার পরীক্ষার সময় পড়াশোনা করতে হবে। ভিন্ন কিছু চেষ্টা করতে চাইলে অন্য সময় করতে পারেন কিন্তু পরীক্ষার আগের দিন বা পরীক্ষার আগে না। এতে করে যেমন সময় নষ্ট হবে ঠিক তেমনি আপনার আত্মবিশ্বাস কমে যাবে।

আগে থেকে রিভিশন দেওয়া

একসঙ্গে সব টপিক করলে পরীক্ষার ভয় অনেক বেড়ে যায়। পরীক্ষার আগের রাতে নতুন প্রফেট যেমন করতে হয় না ঠিক তেমনি সব টপিক একসঙ্গে করলেও মনে রাখা যায় না। এজন্য সারা বছর পড়াশোনা করার পর যেসব টপিক গুরুত্বপূর্ণ মনে হবে যে কোন খাতায় নোট করে রাখুন এবং পরীক্ষার আগের গুলো ভালোভাবে রিভিশন দিয়ে নেন।
এছাড়াও কোন পরীক্ষার আগে কতদিন ছুটি রয়েছে সেটা হিসাব করে সে অনুযায়ী আস্তে ধীরে পড়ার বিষয়গুলো পুনরায় পড়তে থাকুন এবং নতুন কোনো গুরুত্বপূর্ণ টপিক মনে হলো সেগুলো যোগ করুন। একইভাবে পরীক্ষার দিন কোন বিষয়গুলো আবার দেখলে লেখার সময় মনে থাকবে সেগুলো নিজের নোট খাতায় লিখে রাখবেন। এতে করে চিন্তা করবে এবং পাশাপাশি পড়া মনে থাকবে।

পরিকল্পনা চার্ট তৈরি করুন

জীবনের প্রত্যেকটা কাজে আমাদের পরিকল্পনা করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ঠিক তেমনি পরীক্ষার আগে আমাদের একটি পরিকল্পনা চাট তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষাভীতি থেকে মুক্তি পেতে এটি না করলেই নয়। কারণ এটি একটি বাস্তব সমতল রুটিন যেমন পড়া মনোযোগ ধরে রাখে ঠিক তেমনি পরীক্ষার পড়া যথাসময়ে শেষ করতে সাহায্য করে থাকে।
এ ক্ষেত্রে এটি তৈরি করার সময় মনে রাখতে হবে পরিকল্পনা অনুসরণ করতে গিয়ে যেন কষ্ট হয়ে না যায়। পরিকল্পনা সব বিষয়ে সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়ার সুযোগ থাকতে হবে। এতে করে যেমন আত্মবিশ্বাস বাড়বে ঠিক তেমনি পরীক্ষার ভয় কমবে। এ জন্য পরীক্ষাভীতি দূর করতে পরীক্ষার আগে একটি পরিকল্পনার চার্ট তৈরি করে নিন।

কিছুক্ষণ পরপর বিরতি নেওয়া

পড়ার সময়সূচী ঠিক করার সময় বিরতির জন্য কিছু সময় বরাদ্দ রাখার জরুরী কেননা দীর্ঘ সময় পড়ার টেবিলে বসে থাকলে বা পড়াশোনার মধ্যে থাকলে আমাদের ক্লান্তি চলে আসে যারা স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতি ঘন্টায় বা নির্দিষ্ট সময় পর পর একটু বিরতি নিলে শরীর এবং মন দুটোই ভালো থাকবে যা পরীক্ষাভীতি দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
পড়ার মাঝে যেটুকু টাইম বিরতি নেবেন সেই টাইমের মধ্যে আপনি একটু হাঁটাহাঁটি করতে পারেন, মেডিটেশন করতে পারেন, গল্প করতে পারেন এমনকি চাইলে শখের কাজও করতে পারেন। এতে করে আপনার মন শান্ত থাকবে এবং মাথার দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যাবে।

কোন বিষয় বাদ না দেওয়া

পরীক্ষার সময়সূচি তৈরি করার সময় সব বিষয়গুলো সমানভাবে বন্টন করতে ভুলবেন না। অনেক সময় কিছু বিষয় না বুঝলে অনেকেই এড়িয়ে চলে যায় বা সেটা আর পড়ে না। সময় থাকলে এরকম করা যাবে না। দেখা যাবে ছোটখাটো বিষয় থেকে অনেক সময় প্রশ্ন করা হয় পরীক্ষায়। এর জন্য কোন বিষয় বাদ দেওয়া ঠিক নয়।
তবে কোনটি যদি বুঝতে অসুবিধা হয় সেক্ষেত্রে সেটা শিক্ষকের কাছে থাকে অবশ্যই বুঝে নিতে হবে। এক্ষেত্রে বিকল্প সময় হাতে রেখে এসব করার জন্য সময় বরাদ্দ করতে হবে। কিন্তু পরীক্ষার দিন পর্যন্ত কোন পড়া বাদ রাখা উচিত নয় এতে আমাদের মাথায় এক ধরনের চিন্তা এবং ভয় কাজ করে। যার কারণে আমরা পরীক্ষা ভীতি দূর করতে পারি না। এজন্য কোন বিষয়ে বাদ দেওয়া যাবে না।

ঘুমানোর জন্য সময় রাখা

পরীক্ষার ভয় কাটিয়ে ওঠার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ঠিকঠাকমতো ঘুমানো এবং শরীরকে বিশ্রাম দেওয়া। আর ঘুমের কারণে আপনার শরীর এবং মন উভয় ভালো থাকবে। ঠিকঠাক মতো ঘুম না হলে শরীর এবং মন দুটোই খারাপ থাকবে এবং আপনার মাঝে পরীক্ষাভীতি কাজ করবে আরও বেশি। একজন মানুষের প্রতিদিন ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুম দরকার।
অনেকে পরীক্ষা চলে আসলে দিনরাত সারাদিন এক করে পড়াশোনা করে এবং পড়ার মাঝে কোন বিরতি দেয় না। এটা একদমই করা উচিত নয়। পরীক্ষার সময় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভোরে ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করতে হবে। এতে করে আমাদের শরীর ও মন দুটোই শিথিল থাকবে।

অন্যের সঙ্গে তুলনা না করা

পরীক্ষার সময় বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলা এবং বন্ধুদের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করা খুবই সাধারণ একটি বিষয়। কিন্তু বন্ধুর প্রস্তুতি, অগ্রগতি এবং অধ্যায়নের পরিকল্পনা জানার পর আমাদের মাঝে এক ধরনের উদ্বেগ কাজ করে বা করতে পারে। এজন্য এটি যথাযথভাবে এড়িয়ে চলাই ভালো। এটি মোকাবেলা করতে চাইলে সহপাঠী বা আপনার বন্ধুদের সঙ্গে নিজের তুলনা কখনোই করবেন না।
কারণ প্রত্যেকের শেখার ধরন ভিন্ন রকম। এদিকে আপনার সহপাঠে বন্ধুর কথায় কান দিয়ে নিজের মনোযোগ নষ্ট করা যাবে না। হয়তো সে সব পড়া শেষ করে দিয়েছে এটা ভেবে নিজের হতাশ হওয়া যাবে না। এজন্য কখনোই আপনি আপনার সহপাঠী বা বন্ধুদের সঙ্গে তুলনা করবেন না। এতে করে আপনার পরীক্ষাভীতি আরো বেড়ে যেতে পারে।

ইতিবাচক মনোভাব রাখা

পরীক্ষার চিন্তা থেকে দূরে থাকতে আমাদের সবসময় ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করতে হবে। মানসিক চাপকে দূরে রাখতে আমি পারবো না এই কথাটি সম্পূর্ণই ভুলে যেতে হবে। নিজের ক্ষমতার উপর আস্থা রাখতে হবে এবং আপনি যখনই মনে করবেন যে আপনার পরীক্ষার ভালো রেজাল্ট করতে হবে বা আপনি পরীক্ষাতে ভালো করতে পারবেন কেবল তখনই আপনার দ্বারা সেটা করা সম্ভব।
আর যখন আপনি ভাববেন যে হয়তোবা পারবো না বা রেজাল্ট খারাপ হবে তখন আপনার আত্মবিশ্বাস কমে যাবে এবং আপনি ভালোভাবে পরীক্ষা দিতে পারবেন না। এজন্য আপনার মনের সব সময় ইতিবাচক চিন্তাভাবনা থাকতে হবে। মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে যেটি করতে আপনার ভালো লাগবে আপনি সেটা করতে পারেন।

পরীক্ষার আগে মডেল টেস্ট পরীক্ষা দেওয়া

পরীক্ষার আগে চেষ্টা করবেন বাসায় নিজেই প্রশ্ন তৈরি করে সেটার উপর পরীক্ষা দেওয়ার। বা অনেক সময় আমাদের গাইড বা বইয়ের পেছনে অনেক প্রশ্ন দেওয়া থাকে। সেগুলো থেকে নিজে নিজে ঘরে বসে পরীক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে করে আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং পরবর্তীতে আমাদের ফাইনাল পরীক্ষার সময় আমরা শান্ত থাকতে পারবো এবং তুলনামূলকভাবে প্রশ্নের উত্তর আরো ভালো করে লিখতে পারব। এজন্য পরীক্ষা ভীতি দূর করতে হলে বাসায় বসে আগে মডেল টেস্ট পরীক্ষা দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

পুষ্টি সম্মত খাবার গ্রহণ করা

আমরা সকলেই জানি খাবারের সাথে মস্তিষ্কের ক্রিয়া ক্ষমতা জড়িত রয়েছে। এজন্য চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে, পরীক্ষার সময় চর্বিবিহীন এবং আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। কেননা এসব খাবার গুলোর আমাদের মস্তিষ্কের কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। এজন্য পরীক্ষাভীতি দূর করতে ভালো করে আমাদের পড়াশুনা করা দরকার আর পড়াশোনা যদি করতে হয় তাহলে আমাদের পুষ্টি সম্মত খাবার গ্রহণ করা দরকার।

পড়া মুখস্ত করার পর না দেখে লেখার অভ্যাস করা

আমরা যদি কোন কিছুই মুখস্ত করি সেটা কখনোই আমাদের পুরোপুরি মনে থাকে না। কিন্তু তখন যদি আমরা পরীক্ষার খাতায় হুবহু লিখতে চাই তখন সেটা সম্ভব হয়ে ওঠে না। ফলে আমাদের পরীক্ষার নম্বর কমে যায়। যার কারণে আমাদের রেজাল্ট ভালো হয় না। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সময় কোন পরা মুখস্ত করার পর সেটা না লিখে কোন বিষয়গুলো আবার পড়া শুরু করি। এটা সম্পূর্ণ বাদ দেওয়া উচিত।

 কেননা পরীক্ষায় নির্ভুল লেখার জন্য আমাদের পড়া মুখস্ত করার পর সেটা খাতায় লিখার অভ্যাস করতে হবে। আর কোন কিছু করার পর সেটা খাতায় লিখলে খুব সহজে ভুল ধরা যায় এবং পরবর্তীতে হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। যার কারণে আমাদের পরীক্ষাভীতি দূর করতে হলে পড়া মুখস্ত করার পর না দেখে লেখার অভ্যাস করতে হবে।
এছাড়াও আমাদের পরীক্ষার দূর করার জন্য পরীক্ষার আগের দিন ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। যেমনঃ অ্যাডমিট কার্ড, বোর্ড, পেন্সিল, কলম, রাবার, স্কেল ইত্যাদি জিনিসপত্র ভালোভাবে গুছিয়ে রাখতে হবে। কারণ পরীক্ষার সময় যখন আমাদের খুব বেশি তাড়াতাড়ি হয় কোন কিছু গুছাতে বা রেডি হতে তখন আমরা মানসিকভাবে খুব উত্তেজনাতে পড়ে যাই। যার কারণে পরীক্ষার আগের দিন এসব ভালোভাবে গুছিয়ে রাখতে হবে যেন পরীক্ষার দিন কোন তাড়াহুড়ো না হয়।

অনেকেই পরীক্ষার আগের দিন রাত জেগে পড়াশোনা করে। কিন্তু পরীক্ষার আগের রাতে কখনোই এটি করা যাবে না। পরীক্ষার আগের রাতে নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে হবে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ আমাদের ঘুমাতে হবে। এতে করে পরীক্ষায় আমাদের মাথার ঠান্ডা থাকবে এবং আমরা ভালোভাবে লিখে আসতে পারবো। এমনকি ঠিকঠাক ভাবে ঘুমানোর কারণে আমরা মানসিকভাবে শান্ত থাকবো। আমাদের মনে পরীক্ষাভীতি থাকবে না।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম পরীক্ষাভীতি দূর করতে কী করণীয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও পরীক্ষা ভীতির কারণে আমাদের শারীরিক ও মানুষের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যেতে পারে। যেমনঃ বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরা ইত্যাদি। এজন্য উপরোক্ত অবলম্বন গুলোর চেষ্টা করে আমাদের পরীক্ষা ভীতি দূর করতে হবে।
তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।
আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url