পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ও অল্প পড়ে A+ পাওয়ার টোটকা জানুন
কম পড়াশোনা করে পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়ার টোটকা খুঁজছো? তাহলে তুমি সঠিক জায়গায় এসেছো।পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ও অল্প পড়ে A+ পাওয়ার কৌশল আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত। কোন শিক্ষার্থী যদি ভালো ফলাফল করতে চাই তাহলে তাদের অবশ্যই কৌশলে পড়াশোনা করতে হবে। কেননা ভালো শিক্ষার্থীর সবচেয়ে বেশি বড় বৈশিষ্ট্য হলো তারা সব সময় কৌশল করে পড়াশোনা করে। কারণ যদি সঠিকভাবে পড়াশোনা করা না হয় তাহলে ভালো ফলাফল করা সম্ভব নয়।বাংলাতে একটি কথা বলা হয়, গাধার মত খাটলে কাজ হবে না যদি তুমি সঠিক নিয়ম না জানা পড়াশোনার ক্ষেত্রে। তাই এই বিষয়টি আমাদের খেয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি সঠিক কৌশল না জেনে দিন দিন রাত ২৪ ঘন্টা পড়াশোনা করেন তাও সে ভালো ফলাফল করতে পারবেনা। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয়পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ও অল্প পড়ে A+ পাওয়ার টোটকা সম্পর্কে।
ভূমিকা
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ও অল্প পড়ে A+ পাওয়ার টোটকা জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। ছেড়ে পরীক্ষাতে ভালো রেজাল্ট করা বা অল্প করে এ প্লাস পাওয়া খুব একটি কঠিন বিষয় না যদি তুমি একটু চেষ্টা করো বা পরিশ্রম করো। এবং নিজে আমি কিছু উপদেশ দিব সেগুলো অনুসরণ করলেই তুমি কম পড়াশোনা করে পরীক্ষাতে এ প্লাস অর্জন করতে পারবে। সে পর্যন্ত আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকতে হবে।
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ও অল্প পড়ে A+ পাওয়ার টোটকা জানুন
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করা ও কম পড়াশোনা করে এ প্লাস পাওয়ার জন্য আমাদের কৌশলে পড়াশোনা করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যে আমরা কি করছি এবং সামনের দিন বা সামনে সপ্তাহে আমরা কোন বিষয়টি নিয়ে পড়াশোনা করব বা কোন টপিকটা পরবো সেটা নিয়ে আমাদের অগ্রিম প্ল্যান থাকতে হবে। চলুন তাহলে শুরু করি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ও অল্প পড়ে A+ পাওয়ার টোটকা সম্পর্কে বিস্তারিতঃ
গ্রুপ স্টাডি করতে হবে
আমি গ্রুপ স্টাডিকে পার্সোনালি খুব পছন্দ করি। আমাদের মধ্যে অনেক ছাত্রছাত্রীরা গ্রুপ স্টাডি পছন্দ করেনা। কিন্তু আমার মতে পড়াশোনা করার বা করা মনে রাখা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ উপায় হলো গ্রুপ স্টাডি করা। কারণ পড়াশোনার ক্ষেত্রে এটি একটি প্রতিযোগিতা মূলক পরিস্থিতি তৈরি করে। এতে করে একদিকে যেমন আমাদের পড়াশোনা ভালো হয় আবার পড়া মনে থাকে।
কিন্তু একা একা করলে একঘেয়েমি পরিস্থিতি তৈরি হয় এবং মাঝেমধ্যে আমরা অনেক বিরক্ত হয়ে যায়। তখন আমাদের মাথায় পড়াশোনা ঢুকে না বা আমরা করা মনে রাখতে পারি না। কিন্তু যখনই আমরা গ্রুপ স্টাডি করব তখন আমাদের পড়াশোনা বেশ মজার হবে। গ্রুপ স্টাডি বলতে সাধারণত একই ক্লাসমেট শিক্ষার্থীর সাথে পড়াশোনা করতে হবে।
পড়া শেষে প্র্যাকটিস করা
অনেকের পড়া মনে রাখতে পারে না। বা কোন কিছু মুখস্ত করলে সেটা ভুলে যাই খুব তাড়াতাড়ি। আবার আমাদের মধ্যে অনেকের অভ্যাস আছে যারা ঠিকঠাক পড়াশোনা করে কিন্তু প্র্যাকটিস করে না। দুই একবার কোন বিষয়ে পড়ে মুখস্থ হয়ে গেছে বলে সেটা রেখে দেই এবং অন্য বিষয়ে চলে যায়। এতে করে শুধু আমাদের সময় নষ্ট হয় পড়াশোনা হয় না।পড়া মনে রাখার অন্যতম একটি উপায় হল পড়া প্র্যাকটিস করা।
অর্থাৎ না দেখে আপনি কত দূর মুখস্ত করতে পেরেছেন এবার সেটা কতটুকু আপনার ব্রেনের সংরক্ষণ হয়েছে সেটা যাচাই করতে খাতায় লেখালেখি করে প্র্যাকটিস করতে হবে এবং প্রত্যেকবার প্র্যাকটিস শেষে আপনার বইয়ের সাথে মিলাইতে হবে। তাহলে সেদিন দীর্ঘদিন আপনার ব্রেনের সংরক্ষণ থাকবে। এবং সেটি বারবার রিভিশন দেওয়ায় প্রয়োজন নেই বরং এটি আপনার ব্রেনে পার্মানেন্ট সংরক্ষণ হয়ে থাকবে। এইজন্য প্রত্যেকবার যে কোন পড়া পড়ার পরে সেটি প্র্যাকটিস হিসেবে খাতায় লিখতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনার পুরোপুরি মুখস্ত হবে।
ভুল থেকে শিক্ষা অর্জন
আমরা অনেকেই এক দুইবার ভুল করলে সেটা হার মেনে নেই। কখনো আবার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি না। এটা এক প্রকার বদ অভ্যাস বলা চলে কেননা ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা আমাদের প্রত্যেকের উচিত। ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে পরবর্তীতে সেটা যেন আর না হয় অর্থাৎ যে ভুল যেন আর না হয় সে চেষ্টা থাকতে হবে। কিন্তু আমরা যদি আগেই হার মেনে নেই তাহলে তো আমরা জীবনের এক কখনো আগাতে পারবো না। আমরা কেউ আসলে পুরোপুরি পারফেক্ট না।
প্রথম প্রথম প্রত্যেক কাজে আমাদের হয়ত ভুল হয়। সে ভুল থেকে শিখা অর্জন করতে পারলেই জীবনে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। এজন্য আমাদের প্রত্যেক রেজাল্টে আমাদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। কোন রেজাল্ট খারাপ হলে অযথা ভেঙে পড়া যাবে না। কেননা যদি আমরা ভেঙে পরি তাহলে আমাদের পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ হারিয়ে যাবে। এজন্য সবসময় আমাদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সামনে আগাইতে হবে।
বোর্ড প্রশ্ন রিভিশন
অল্প পড়াশোনা করে ভালো রেজাল্ট করার এবং পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী একটি টেকনিক হল বোর্ড প্রশ্ন পড়া। প্রিয় বন্ধুরা তোমরা যদি কম পড়াশোনা করে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতে চাও তোমাকে প্রচুর পরিমাণ বোর্ড প্রশ্ন প্র্যাকটিস করতে হবে। তাহলে আমি শতভাগ গ্যারান্টি দিচ্ছি যে তোমরা পরীক্ষাতে ভালো রেজাল্ট করতে পারবে।
পরীক্ষাতে এ প্লাস পাওয়া খুবই কঠিন একটি বিষয় নয়। একটু পরিশ্রম করলে এবং মনোযোগ দিয়ে স্মার্টলি পড়াশুনা করলে পরীক্ষাই ভালো রেজাল্ট করা যায়। অনেক শিক্ষার্থী আছে যারা গাইড বেশি পরে এবং বোর্ড বই পড়ে না। এবং আমরা কখনো বোর্ড প্রশ্নের কথা ভেবে দেখি না। যার কারণে সারা জীবন এত পড়াশোনা করার পরেও আমরা পরীক্ষাতে ভালো রেজাল্ট করতে পারি না।
এখন থেকে যেটা করতে হবে সেটা হল সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে বোর্ড প্রশ্নগুলো। তুমি চাইলে সমস্ত বোর্ড প্রশ্ন গুলো আলাদা একটি প্রশ্ন ব্যাংক বা বই কিনে নিয়ে সেটি সলভ করতে পারো। পরীক্ষার পাঁচ ছয় মাস আগে প্রশ্ন ব্যাংক ভালোভাবে পড়াশোনা করলে ১০০% নিশ্চয়তার সাথে তুমি পরীক্ষাতে ভালো রেজাল্ট করতে পারবে। বোর্ড প্রশ্নের পাশাপাশি মূল বইয়ের পেছনে বা অনুশীলনের পরে নির্বাচনের প্রশ্নগুলো দেখা যায়। সেগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে।
বুঝে বুঝে পড়তে হবে
আমাদের মধ্যে অনেকেই শুধু মুখস্ত বিদ্যার পছন্দ করেন বা কোন কিছুতেই শুধু মুখস্ত করতে থাকে। কিন্তু মুখস্ত করার আগে চেষ্টা কর কেননা আমরা যখন একটি পড়া বুঝে শুনে তারপর মুখস্ত করবো সেটি আমাদের ব্রেনে বহুদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ থাকতে হবে সবসময় বুঝে মুখস্ত করার।
আর যখনই আমরা ঠিকঠাক মত না বুঝে মুখস্থ করব সেটা আমাদের ব্রেনের সংরক্ষণ থাকবে না এবং আমরা পড়া মনে রাখতে পারবো না। এজন্য কোন পড়া মুখস্ত করতে হলে সেটি আমাদের আগে বুঝতে হবে। হোক সেটি বাংলা বা ইংরেজি। জেনে বুঝে মুখস্ত করলে সেই দীর্ঘদিন যাবে আমাদের ব্রেনে সংরক্ষণ থাকবে এবং আমরা মনে রাখতে পারবো।
খাতায় নোট করতে হবে
প্রত্যেকবার পড়া শেষে আপনি কি করলেন এবং কোন কোন অংশগুলো আপনার পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেটি অবশ্যই মনে রাখবেন এবং সে বিষয়গুলো খাতায় নোট করে রাখবেন। এতে করে যে উপকারটি হবে সেটি হলো পরীক্ষার আগে আপনি শুধু সেই খাতায় চোখ খুললে অনেক কমন পেয়ে যাবেন পরীক্ষায়। ইম্পরট্যান্ট প্রশ্নগুলো আর কষ্ট করে বইয়ের মধ্যে খুজে বেড়াতে হবে না।
মডেল টেস্ট
অল্প করে পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল অর্জন করার অন্যতম একটি উপায় হলো বোর্ড প্রশ্নের পাশাপাশি মডেল টেস্ট প্র্যাকটিস করা। আমাদের মধ্যে অনেক ছাত্রছাত্রী আছে যারা মডেল টেস্ট প্রশ্ন বাদ দিয়ে অন্যান্য সব গাইড বই পড়তে থাকি। কিন্তু এটা আমাদের সবচেয়ে বড় একটি ভুল। বোর্ড প্রশ্নর পাশাপাশি মডেল টেস্ট এবং বোর্ড বইয়ের অনুসরণী প্রশ্ন আমাদের প্র্যাকটিস করতে হবে।
আপনি যদি শুধুমাত্র মডেল টেস্ট আর বোর্ড বই পড়েন তাহলে পরীক্ষাতে প্রায় 80 শতাংশ কমন পাবেন। আর বিশ শতাংশ কমন পাওয়ার জন্য বইয়ের অন্যান্য বিষয়গুলো পড়লে যথেষ্ট। সৃজনশীল প্রশ্ন প্র্যাকটিস করতে হবে।
রুটিন তৈরি করে পড়াশোনা করুন
আমাদের মধ্যে অনেকেই পড়াশোনা করে কোন রকম রুটিন ছাড়াই। কিন্তু আমরা যদি পরীক্ষাতে ভাড়া করা হয় অর্জন করতে চাই এবং সুশিক্ষিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে চাই সেক্ষেত্রে আমাদের ডেইলি রুটিন করে পড়াশোনা করার অভ্যাস করতে হবে। কেননা রুটিন অনুযায়ী পড়াশোনা করলে আমাদের পড়াশোনার দ্রুত শেষ হবে এবং সেখান থেকে আমরা একটু টাইম বাঁচিয়ে অন্য কাজে লাগাতে পারব। পড়াশোনার পাশাপাশি আমরা সারাদিন কি কি কাজ করি সেটারও রুটিন তৈরি করা উচিত।
এতে করে আমরা কম সময়ে অনেক কাজ করে ফেলতে পারব। এবং আমরা যখন রুটিন করে পড়াশোনা করব তখন আমাদের পড়াশোনার দ্রুত আগাবে। এক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো পরীক্ষাতে ভালো ফলাফল করতে চাইলে অবশ্যই আমাদের সকালে পড়াশোনা করার অভ্যাস করতে হবে। যখন আমরা সকালে ঘুম থেকে উঠে তখন আমাদের ব্রেন খুব শান্ত এবং সজাগ থাকে।
যার কারণে আমরা যখন ঘুম থেকে উঠে ভোরবেলা পড়তে বসি তখন আমাদের পড়া তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয় এবং সেটি আমাদের ব্রেনে অনেকদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ থাকে। যার কারণে আমরা পড়া ভুলে যাই না।
প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করা
আমাদের মধ্যে অনেকেই পড়ার জমিয়ে রাখে বা আলসেমি করে পড়াশোনা করে না। কিন্তু আমাদের যখন পড়া জমে যাবে তখন আমরা কখনোই পরীক্ষাতে ভালো রেজাল্ট করতে পারবো না। প্রতিদিনের পড়া আমাদের প্রতিদিন শেষ করতে হবে। কারণ আজকে যদি আমরা না পড়ে কালকের জন্য রেখে দেই তখন আমাদের পড়া কখনোই শেষ হবে না ঠিকঠাক মতো।
আর ভেবে দেখো যে আপনার পড়া আপনি আজকে শেষ করতে পারছেন না তাহলে কালকে কি করে শেষ করবেন কারণ দুই দিনে তো অনেক বেশি পড়া জমে যাবে। তখন সেটা কবার করা আপনার জন্য অনেক বেশি কষ্টদায়ক হয়ে যাবে। যার জন্য পরীক্ষাতেই ভালো রেজাল্ট করতে হলে আমরা প্রত্যেকদিনের পর প্রতিদিন শেষ করতে হবে।
ক্লাস লেকচার ফলো করা
ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিত হতে হবে এবং মনোযোগ দিয়ে ক্লাসের লেকচার। কেননা পরীক্ষায় কে আসবে না আসবে সেটা আমরা শিক্ষকের কাছে ধারণা পেয়ে থাকি। আসি খুব সবসময় এই ধারণা হোক আমাদের ক্লাসে দিয়ে থাকে। যার কারণে আমরা নিয়মিত ক্লাস করলে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারি। এছাড়াও কঠিন বিষয় গুলো ক্লাস এই শিক্ষকের কাছ থেকে বুঝে নিলে তা অনেকদিন পর্যন্ত মনে থাকে। এজন্য নিয়মিত আমাদের ক্লাস লেকচার ফলো করতে হবে এবং পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
হাতের লেখা সুন্দর করা
পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার অন্যতম একটি উপায় হলো হাতের লেখা সুন্দর করা। একটি প্রবাদে আছে,প্রথমে দর্শনধারী তারপর গুন বিচারি। অর্থাৎ প্রথমে দর্শন ভালো হতে হবে। পরীক্ষার খাতায় হাতের লেখা ভালো হলেও পরীক্ষকের একটি আলাদা আকর্ষণ তৈরি হয়। তখন সেই পরীক্ষা ভালোভাবে খাতাটি দেখে এবং সেই খাতার ওপর একটি ইতিবাচক মনোভাব তার তৈরি হয়। যার কারণে সব সময় চেষ্টা করতে হবে হাতের লেখা সুন্দর করার।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করার ও অল্প পড়ে A+ পাওয়ার টোটকা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই। দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url