আপেলের বিচি খেলে কি হয়?
প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে নাকি ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না। এই ধরনের কথা হয়তো অনেকেই শুনেছেন। আপেল খুবই সুস্বাদু একটি ফল। আমাদের কাছে এই ফলটি অনেকের ভীষণ প্রিয়।কিন্তু এই আপেলের বীজ বা দানার মধ্যে রয়েছে এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ যার কারণে ছোট বড় সবারই প্রাণের ঝুঁকি রয়েছে। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় আপেলের বিচি খেলে কি হয় বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে।
ভূমিকা
আপেলের বিচি খেলে কি হয় জানতে হলে আমার আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকুন। আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে এবং ক্ষমতার বাড়ানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা বা কুষ্টিবিদরা বিশেষভাবে এই ফল খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও এই ফল খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং পানি।
আপেলের বিচি খেলে কি হয়
আপেল খাওয়ার সময় আমরা সকলেই এর মধ্যে থাকা বীজগুলো ফেলে দিয়ে থাকি। ছোটবেলায় হয়তো এরকম কথা অনেকেই শুনেছেন,বীজ খেলে পেটে গাছ হবে। তবে বড় হওয়ার পর বুঝতে পেরেছেন যে এইসব কথার কোন ভিত্তি নেই। আপেলের বীজ খেলে অনেকের মৃত্যু হতে পারে এই ধরনের কথা অনেকেই শুনে থাকেন। কিন্তু আসলে এটি পুরোপুরি সত্য নয়।
আপেলের বীজ পেটে গেলেও তেমন কোন নেতিবাচক প্রভাব পড়ে না বা আমাদের শরীরের উপর বা কোন বিষক্রিয়া ঘটে না। এই আপেলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আদম বা অ্যাডামের দুর্ঘটনা। জ্ঞান বৃক্ষের সেই ফল সেই বীজ খেয়ে আদম মানুষ হয়ে পড়েছিল এই দুঃখময় পৃথিবীতে। তবে না, আপেলের বীজকে বিষাক্ত মনে করার ক্ষেত্রে এই ঘটনার কোন প্রভাব আছে কিনা তা এখনো সুস্পষ্টভাবে জানা যায় না।
তবে এক গবেষণায় জানা গেছে আপেলের বীজের মধ্যে রয়েছে সামান্য মাত্রায় সায়ানাইড।তবে আপেলের সাথে আপেলের বীজ খেয়ে ফেললে এই বীজ পরিপাকনালি হয়ে মলদ্বার দিয়ে গোটা বের হয়ে আসে। যার কারণে ভয়ের কোন কারণ থাকে না। তবে এই বীজের মধ্যে কঠিন আবরণ ভেদ করে সায়ানাইড বাইরে বেরিয়ে আসতে না পারার কারণে বিষক্রিয়া ঘটেনা।
তবে দু একটি বীজে ভুল করে চিবিয়ে খেয়ে ফেললেও ভয়ের তেমন কিছু নেই। আরো এক গবেষণায় জানা গেছে, প্রতি কিলোগ্রাম শরীরের ওজনের ক্ষেত্রে এক গ্রাম সায়ানাইড ক্ষতিকর। প্রতিটি আপেলের দানায় ঘরে প্রায় 0.49 মিলিগ্রাম সায়ানোজেনিক যৌগ রয়েছে। আর একটি আপেলে ৮ থেকে ১০ টির মতো বীজ থাকে অর্থাৎ একটি গোটা আপেলে মোট সায়ানাইড এর পরিমাণ দাড়ায় ৩.৯২ মিলিগ্রাম। সেই হিসেবে কোন ৬৫ কেজি ওজনের ব্যক্তি কমপক্ষে 132 টি চিবিয়ে খেতে পারলে সেটা হবে তার মৃত্যুর কারণ।
কেননা সায়ানাইড আমাদের হার্ট এবং মস্তিষ্ককে অচল করে দেয়। সময় চলে যাওয়া এমনকি মৃত্যুর ঘটনা ঘটতে পারে। তবে যদি বেঁচে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির হার্ট এবং মস্তিষ্ক কোন না কোন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এছাড়া সায়ানাইড শরীরে ঢোকার পরে হার্ট এটাক বা খিচুনি অবস্থা দেখা দিতে পারে।
এছাড়াও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া মাথা ধরা, বমি হওয়া, পেট ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।তার জন্য কমপক্ষে ১৮ থেকে ২০ টি আপেল দরকার হবে। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে হিসাবটা একটু আলাদা। কোন শিশুর যদি একসাথে চার-পাঁচটা আপেলের দানা চিবিয়ে খেয়ে ফেলে তাহলে তার শরীরে বিষক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
শিশুদের ওজন কম থাকার কারণে সাইনাইডের বিষে তাদের তাৎক্ষণিক মৃত্যু হতে পারে। তাই অবশ্যই দানা ছাড়িয়ে শিশুকে আপেল খেতে দেওয়া উচিত। তাই আমাদেরও সাবধানে আপেল পরিষ্কার করে বীজ ফেলে দিয়ে সতর্কতার সাথে খাওয়া উচিত। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি আপনারা খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন আপেলের বেশি খেলে কি হয় সে সম্পর্কে।
আপেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন
প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম আপেলের বিচি খেলে কি হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। তবে আপেল বিভিন্ন পুষ্টি গুনাগুনে ভরপুর। আপেলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন জিংক ইত্যাদি। যেগুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকার করে থাকে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক আপেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কেঃ
- এই ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে সহ আরো বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান যা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। উপাদান আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে এবং বিভিন্ন রোগ হওয়ার থেকে মুক্তি দেয়। আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির এই সকালের নাস্তায় আপেল রাখতে পারেন।
- আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে লাল আপেলের থেকে সবুজ আপেলের পুষ্টি গুনাগুন অনেক বেশি। কারণ সবুজ আপনের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার যা আমাদের অন্তর ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ হ্রাস করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
- সবুজ আপেল ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে। এক গবেষণায় জানা গেছে, আপেল খেলে অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের সম্ভাবনা 23% কমে যায়। ক্যান্সারে থাকা উপাদান গুলোর মধ্যে লিভার এবং স্তন ও কোলন ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করতে পারে। এজন্য বলা যায় ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে আপেল বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।
- আপেল খাওয়ার ফলে পিত্তথলিতে পাথর জমার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। পিত্তথলিতে পাথর জমা হওয়ার অন্যতম কারণ হলো খারাপ কোলেস্টেরল। আপেলে থাকা বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং প্রোটিন ও ফাইবার শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। তাই পিত্তথলিতে পাথর জমার জটিলতা কমানোর জন্য চিকিৎসকরা আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে।
- আপেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আজ থাকার কারণে এটি আমাদের হজমে সাহায্য করে থাকে ভীষণভাবে। ১০০ গ্রাম আপেলের মধ্যে রয়েছে দুই দশমিক চার গ্রাম আশ যা হজমের জন্য বেশ উপকারী। এজন্য আপনার হজম প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে এবং কষ্টকাঠিন্য দূর করতে নিয়মিত আপেল খেতে পারেন।
- আপেলের মধ্যে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের হাড়ের গঠন মজবুত করতে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ফলের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক ইত্যাদি যা আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে ভীষণ উপকারী।
- এছাড়াও এই ফল আমাদের টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। পাশাপাশি পেকটিন নামক এক ধরনের প্রোবায়োটিক উপাদানের উপস্থিতির কারণে এটি আমাদের শরীরে তন্ত্রের সুস্বাস্থ নিশ্চিত করে।
- আপেল আমাদের দাঁতের হলদেটে ভাব দূর করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। আপেল চিবিয়ে খাওয়ার সময় সেটি দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাদ্য কণা এবং দাঁতের উপরের হলদেটে আস্তরণ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
- আপনি নিয়মিত কি পরিমাণ অপেক্ষা করে আপনার হাঁপানের সমস্যা কমে যাবে।প্রায় ৬৮ হাজার নারীকে নিয়ে করা গবেষণায় জানা যায়, যারা দিনে একটি করে আপেল খায় তারা অন্যদের তুলনায় অনেক কম হাঁপানি সমস্যাতে ভোগে।
- এছাড়াও আপেল আমাদের হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে। জেনেছি যে আপেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা আমাদের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও আপেলের খোসার মধ্যে রয়েছে ফেনলিক নামক এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের রক্তনালি থেকে কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে যার কারণে হার্টের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে।
- লিভার সুস্থ রাখার জন্য আমরা কত কিছুই না খেয়ে থাকি। তার মধ্যে আপেল হলো অন্যতম। আমাদের লিভারকে ১০০% সুস্থ রাখতে পারে আপেল। এটি খুব সহজেই লিভারের জমে থাকা ক্ষতিকারক উপাদানকে বেরিয়ে আনতে সাহায্য করে। এখনো আপনার লিভারকে সুস্থ রাখতে খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন একটি করে আপেল রাখুন।
যে উপায়ে আপেল খাবেন
প্রতিদিন একটি করে আপেল খাওয়া এর অভ্যাসটি হয়তো অনেকের পছন্দ নয়। তাই আপনি যদি নিয়মিত আপেল খাওয়ার পন করে থাকেন তাহলে আপনাদের জন্য পুষ্টিবিদরা কিছু নিয়ম অনুসরণ করে খেতে বলেছেন। এসব নিয়ম অনুসরণ করে খেতে পারলে আপনার আপেল খেতে একঘেয়ে লাগবেনা এবং আপেলের সব ধরনের পুষ্টি গুনাগুন বজায় থাকবে।
সকালে খাবারের সঙ্গে ওটস, দই কিংবা সালাতের মতো করে ছোট ছোট করে কেটে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে পুষ্টিবিদরা। এছাড়া আপেল দিয়ে তৈরি বিভিন্ন মজাদার রেসিপি তৈরি করে খেতে পারেন। যেমনঃ দারুচিনি দিয়ে আপেল বেক করে খুব মজাদার মিষ্টান্ন তৈরি করা যেতে পারে। এটি করার জন্য প্রথমেই আপেল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে একটি ট্রেতে রেখে তার ওপর দারুচিনি গুড়া ছিটিয়ে দিতে হবে।
ইলেকট্রিক ওভেনে ৪০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের কমপক্ষে 20 মিনিট রেখে বেক করতে হবে ভালোভাবে। এর মধ্যে ১০ মিনিট পরে ট্রে বের করে উল্টে দিতে হবে। এছাড়াও আপনি স্যান্ডউইচ এর সঙ্গে আপেল মিশিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও সুষম খাদ্য তালিকায় আপেল যোগ করতে চাইলে কোন আমি সমৃদ্ধ খাদ্য সঙ্গে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন পুষ্টিবিদরা। যেমন বাদাম কিংবা মাখন অথবা দই ইত্যাদির সঙ্গে আপেল খেতে পারেন।
আপেল খাওয়ার সঠিক সময়
প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম আপেল খাওয়ার বিভিন্ন উপায় এবং এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। কিন্তু অনেকেই এই আপেল খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে জানেনা। আপেল এমন একটি কল যেটা সারা বছর বাজারে পাওয়া যায়। প্রতিদিন কম বেশি অনেকেই আপেল খেতে পছন্দ করে। সব ধরনের ফলের মধ্যে এই ফলের জনক গুরুত্ব অন্যরকম।
কোন অসুস্থ রোগী দেখতে যাচ্ছেন বা কারোর বাসায় বেড়াতে যাচ্ছেন তখনই উপহার হিসেবে আপেল কিনে থাকেন অনেকে। প্রতিদিন আপেল খেলে রোগ মুক্তি পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু আপেল কখন খেতে হবে সেটা অবশ্যই আমাদের প্রত্যেকের জানতে হবে। অনেকেই হয়তো এই বিষয়টা গুরুত্ব দেয় না। যখন ইচ্ছা হচ্ছে তখনই আপেল খেয়ে নিচ্ছে।
কিন্তু সঠিক সময়ে আপনি ছেলে তা আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারে আসবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞরা এটাও জানিয়েছেন যে, আপেল অবশ্যই সকালের দিকে খেতে হবে। সকালের নাস্তায় টেবিলে আপেল রাখার অভ্যাস করুন। এটি আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। অন্যদিকে অনেকের ধারণা দুপুরে ভাত খাওয়ার পর ভরা পেটে আপেল খাওয়া ভালো।
কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। রাতের বেলাও আপেল খাওয়া ঠিক নয়। অন্যদিকে আপেলের সঙ্গে দুধ একসাথে না মিশিয়ে খাওয়াই ভালো। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, দুধ এবং আবেগ একসঙ্গে খেলে সেটা আমাদের পেটে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য দুধ খাওয়ার কিছুক্ষণ পরে আপেল খেতে হবে।
এছাড়াও পুষ্টিবিদরা আরো জানান,সকালে আপেল খাওয়ার উপযুক্ত সময়। অনেকে আপেলের খোসা ছাড়িয়ে খায়। কিন্তু এটা মোটেও উচিত নয় কেননা আপেলেখোসাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ এবং পেকটিন সমৃদ্ধ। অনেকের অপর্যাপ্ত ঘুম এবং বিভিন্ন কারণে হজমের সমস্যা দেখা যায়। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে আপেল খাওয়া সবচেয়ে ভালো।
পাঠকের শেষকথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম আপেলের বিচি খেলে কি হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আরো জানলাম আপেল কিভাবে খাওয়া যায় এবং আপেল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে কি ধরনের উপকার দেখা যায় এবং কোন সময় আপেল খাওয়া সবচেয়ে ভালো ও উপকারী সে সম্পর্কে।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।
আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন।তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।
আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url