ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো জানুন

ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত। আমরা যারা মুসলিম তাদের সুন্নাহ শব্দটি খুবই পরিচিত একটি শব্দ। সুন্নাহ শব্দের আভিধানিক অর্থ সম্পর্কে মিসবাহুল মনির গ্রন্থকার বলেন, সুন্নাহ একটি আরবি শব্দ এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে পথ ও পদ্ধতি আদর্শ এবং রীতি-নীতি। রাসূল সাঃ এর আদর্শ তিনি যা যা পালন করতেন এবং যা যা করতেন সেগুলোই হলো সুন্নাহ।
ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো জানুন
প্রতিটি কাজ যেন মুসলমানরা সুন্নত অনুসারে করে সে বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। ঠিক তেমনি রাতে ঘুমানোর আগে এবং ঘুম থেকে উঠার পরে কিছু সুন্নাত কাজ রয়েছে যেগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিয়মিত করতেন। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় হলো ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো সম্পর্কে।

ভূমিকা

ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো জানতে হলে আমার আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত থাকুন। সুস্থ এবং সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য আল্লাহ তায়ালার একটি বিশেষ নেয়ামত হলো মানুষের ঘুম। মানুষকে ঘুমানোর ব্যবস্থা করে দিয়ে তিনি অনেক বড় অনুগ্রহ করেছেন। প্রশান্তি দায়ক এ ঘুম সম্পর্কে কুরআনুল কারীমের একাধিক আয়াতে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেছেন," তিনিই শিওর রহমতে তোমাদের জন্য রাত ও দিন করেছেন, যাতে তোমরা সারাদিন কাজ করার পর বিশ্রাম করতে পারো এবং তার অনুগ্রহ অন্বেষণ কর এবং যাতে তোমরা তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো।"

ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো জানুন

দিনে ক্লান্তি কাটিয়ে সুস্থ ভাবে জীবন যাপন এবং শরীর বর্ধন কাজের জন্য নিজেদের উপযোগী করে তুলতে ঘুমের কোন বিকল্প হয় না। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য ঘুম অনেক জরুরি একটি বিষয়। ঘুমের মাধ্যমে মুমিন বান্দা নিজেদের দেহ ও মনকে প্রশান্তি দিয়ে থাকে। এতে করে স্রষ্টার প্রতি আনুগত্য ও মনোবল আরো অনেক বেশি দৃঢ় হয়ে থাকে। প্রিয় বন্ধুরা চলুন তাহলে জেনে নেই ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্যঃ 

ঘুমাতে যাওয়ার আগের সুন্নাত কাজগুলোঃ

  • ঘুমাতে যাওয়ার শুরুতেই সুন্নাহ হল তার বিছানা ঝেড়ে নেওয়া। রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম বলেন, তোমাদের মধ্যে যদি কোন ব্যক্তি বিছানায় ঘুমাতে যায় তখন সে যেন তার বিছানাটা ভালোভাবে ঝেড়ে নেই। কেননা সে জানেনা যে বিছানার ওপর তার অনুপস্থিতিতে কোন পীড়াদায়ক কিছু আছে কিনা।
  • হযরত জাবিন ইবনু আব্দুল্লাহ রাদিআল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, যখন সন্ধ্যা হয় তখন তোমাদের সন্তানকে ঘরে আটকে রাখো কেননা এই সময় শয়তানরা ছড়িয়ে পড়ে। তবে রাতের কিছু অংশ অতিক্রম করলে তখন তাদের ছেড়ে দিতে পারো আর ঘরের দরজা বন্ধ করে দিতে পারো। কেননা শয়তান বন্ধ দরজা খুলতে পারে না। আর তোমরা আল্লাহর নাম নিয়ে তোমাদের দরজা বন্ধ করবে এবং আল্লাহর নাম নিয়ে তোমাদের ঘরে থাকা পাত্র গুলোকে ঢেকে রাখবে। আর ঘুমাতে যাওয়ার আগে অবশ্যই ঘরের প্রদীপ গুলো নিভিয়ে দিবে। এজন্য রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দরজা বন্ধ করে দেওয়া এবং ঘরের আসবাবপত্র ঢেকে রাখা সুন্নাহ।
  • রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ওযু করে ঘুমাতে যাওয়া হলো সুন্নাত। হযরত আয়েশা রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহু বর্ণনা করেন, নবী করীম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন জানাবাতের (অপবিত্রতা) অবস্থায় ঘুমাতে ইচ্ছা করতেন তখন তিনি লজ্জাস্থান দুইয়ের নামাজের ওজন মত করে ওযু করে নিয়ে তারপর ঘুমাতেন।
  • ঘুমানোর সময় অবশ্যই সতর অবস্থায় ঘুমানো সুন্নত। হযরত বায়িজ ইবনে হাকিম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি তার বাবা ও দাদার সূত্রে বর্ণনা করেন, আমি প্রশ্ন করলাম-হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের লজ্জাস্থান ঘুমানোর সময় কতটুকু ঢেকে রাখবো এবং কতটুকু খোলা রাখতে পারব? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন-তোমার স্ত্রী ও দাসী ছাড়া সবার দৃষ্টি থেকে তোমার লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে। তিনি আবার প্রশ্ন করলেন, যদি পুরুষেরা একত্রে অবস্থানরত করে তখন? তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, যতদূর সম্ভব কেউ যেন আভরণীয় স্থান দেখতে না পারে তুমি ততটুকু ঢেকে রাখতে পারো।
  • উপূর হয়ে না শোয়া সুন্নাত। হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে উপুড় করে শুয়ে থাকতে দেখে বললেন, আল্লাহ তাআলা এরকম শুয়ে থাকা পছন্দ করেন না। এজন্য ঘুমাতে যাওয়ার বা ঘুমানোর সময় আরেকটি সুন্নত হল উপুড় হয়ে না শোয়া। কেননা আল্লাহতালা এরকম শুয়ে থাকা পছন্দ করেন না।
  • একজন মুসলিম হিসেবে ঘুমাতে যাওয়ার আগে বিছানায় শুয়ে ঘুমানোর দোয়া পড়ার সুন্নাত। ডান কাধ হয়ে ঘুমানো সুন্নাহ। ডান কাতে শুয়ে ঘুমানোর এই দোয়া পড়তে হয়-আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহ ইয়া। এর অর্থ হল-হে আল্লাহ আপনার নাম নিয়ে আমি ঘুমাচ্ছি এবং আপনার নাম নিয়েই যেন জাগ্রত হতে পারি।
  • ঘুমানোর আগে অবশ্যই বিভিন্ন তাসবীহ পাঠ করবেন এটা সুন্নাহ। যেমন সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ 33 বার, আল্লাহু আকবার ৩৪ বার। এই তাজবীহগুলো ঘুমানোর আগে নখে পাঠ করতে করতে ঘুমায় যাবেন। এতে করে আপনার কাজে হালাল রিজিক বেড়ে যাবে।
  • এছাড়াও সূরা ইখলাস তিনবার পাঠ করা সুন্নাহ। সূরা ইখলাস তিনবার পাঠ করলে এক কুরআন খতম করার সমান সওয়াব পাওয়া যায় এবং দশবার পাঠ করার ফলে তার জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি বানানো হয়। রাসুল সাঃ সব সময় ঘুমানোর আগে সূরা ইখলাস সর্বনিম্ন তিনবার পাঠ করতেন।
  • আরেকটি হাদিসে এসেছে ঘুমানোর আগে সূরা কাফিরুন একবার পড়লে শিরক থেকে বাঁচতে সাহায্য করে। রাসুল সাঃ বলেন," এই সূরাটিতেই শিরক থেকে বাঁচার শিক্ষার রয়েছে।" এছাড়া সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করা। আরো আপনি পাঠ করতে পারেন আয়াতুল কুরসি। রোজ রাতে আয়তুল কুরসি পড়ে ঘুমালে সকাল পর্যন্ত তার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন ফেরেশতা তাকে নিরাপত্তা দেই বা পাহারা দেয়। আর ভোর পর্যন্ত তাকে কোন শয়তান ভর করতে পারে না।
  • অন্য একটি হাদিসে এসেছে সূরা মূলক তেলাওয়াত করা গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নাত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সূরা মুলক এবং সূরা বাকারার শেষের আয়াত পাঠানা করে কখনো ঘুমাতেন না। এজন্য এটি আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নাহ। যদি কারো এই দুটি সূরা মুখস্ত না থাকে তাহলে সে ব্যক্তি ঘুমাতে যাওয়ার আগে কুরআনে এই দুটি সূরা পড়ে নিবে।
  • ঘুমের মধ্যে যদি কেউ খারাপ স্বপ্ন দেখে তাহলে সে যেন বাম পাশে ঘুরে তিনবার থুথু ফেলে এবং শয়তানের অনিষ্টতা থেকে আল্লাহর কাছে তিনবার আশ্রয় প্রার্থনা করে। আর সে যেন অবশ্যই ডানকাতে হয়ে ঘুমায়। হযরত আবু কাতাদাহ রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত, আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি যে, সুন্দর স্বপ্ন আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে আসে এবং দুঃস্বপ্ন শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। এজন্য খারাপ স্বপ্ন দেখলেই সেই মুমিন ব্যক্তি অবশ্যই আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম তিনবার পড়বে। তার সাথে সাথে সূরা ফালাক এবং সূরা নাস পড়বে।
প্রিয় বন্ধুরা উপরের আলোচনা থেকে আপনারা হয়তো ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন ঘুমাতে যাওয়ার আগের সুন্নাত কাজগুলো সম্পর্কে। ঘুমের মধ্যে বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে সুন্নত কাজগুলো মেনে চললে রাতের নিরাপত্তা ও ঘুমে প্রশান্তি আসবে। যার বাস্তব উদাহরণ নবীজির সাহাবী হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রাঃ। তিনি বলেন আমি রাতে ঘুমাতে যাই এবং জাগ্রত হওয়ার পরে নামাজ আদায় করি।

জেগে থাকা অবস্থায় যেভাবে নামাজের মাধ্যমে যাওয়ার মধ্যে বা ঘুমের মধ্যে আশা করি। কেননা এই সুন্নতগুলো আদায়ের মাধ্যমে ঘুমকে আমরা ইবাদতে পরিণত করতে পারি। আল্লাহতালা যেন আমাদের সেই তৌফিক দান করুন। সার্বিক ক্ষতি থেকে হেফাজত করুন। আমীন।

ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নত কাজগুলো হলোঃ

  • প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ঘুমাতে যাওয়ার আগে সুন্নত কাজগুলো। শুধু এটাতেই শেষ নয় ঘুম থেকে উঠার পরেও অবশ্যই অনেক সুন্নত কাজ রয়েছে যেগুলো আমাদের রাসুল সাঃ করতেন। ঘুম থেকে উঠার পর সর্বপ্রথম করণীয় হলো হাত দিয়ে চেহারা থেকে ঘুমের প্রভাব দূর করা।
  • অবশ্যই একদিন মুমিন হিসেবে ঘুম থেকে উঠে ঘুমের দোয়া পড়া সুন্নত। ঘুমের দোয়াটি হলো আলহামদুলিল্লাহ হিল্লাজি আহইয়ানা বাদামা আমাতানা ওয়া ইলাহিন নুসুর। এর অর্থ হল-সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি আমাদের মৃত বানানোর পর আবার জীবিত করে তুলেছেন আর তার দিকে পুনরুত্থান করেছেন। ঘুম থেকে উঠার পর অবশ্যই একজন মুমিন হিসেবে আমাদের দোয়া পড়া উচিত।
  • আল্লাহর কাছে দোয়া করা। উমাদা ইবনে সামেত রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে রবি করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু লাহুল মূলক ওয়ালা হুল হামদ ওয়াহু আলা কুল্লি সাইন কাদির, আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানাল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার এই দোয়া গুলো পাঠ করে আল্লাহ যেন তাকে মাফ করে দেয় এবং সে যদি সেই মুহূর্তে কোন দোয়া করে আল্লাহর সাথে সাথে তার দোয়া কবুল করে নেন।
  • তারপর সুন্দর করে ওযু করে নিয়ে সালাত আদায় করবে এবং আল্লাহ তা'আলা সেই মুহূর্তে তার সালাত কবুল করবেন। সালাত শেষ করে আকাশের দিকে তাকিয়ে সূরা আলে ইমরানের শেষ আয়াত পড়া সুন্নাহ।
  • তারপর মেসওয়াক করা। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব সময় ঘুম থেকে উঠে মেসওয়াক করতেন। কেউ যদি মেসওয়াক করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ না করে তাহলে সে ব্রাশ করে নেবে অথবা অন্য কোনোভাবে দাঁত ও মুখ পরিষ্কার করে নেবে।
  • তারপর অজু করে পবিত্রতা অর্জন করে নেওয়া আর যদি গোসল ফরজ হয় তাহলে গোসল করে পবিত্র হয়ে নেওয়া। সম্ভব হলে শেষ রাতে উঠে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা। কেননা এটি সুন্নাহ। আল্লাহ তায়ালা জান্নাতবাসীদের সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেন," তারা শেষ রাতে ক্ষমা প্রার্থনা করে"। জামাতের সঙ্গে ফজরের সালাত আদায় করা সুন্নাহ।
  • এরপর নিজের কাজে বা বিশ্রামে কিংবা সকালের নাস্তা ইত্যাদিতে মননিবেশ করা। আল্লাহ তায়ালা সবার দিন সুন্নাহ মোতাবেক শুরু করার তৌফিক দান করুক।

পাঠকের শেষকথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও ঘুম থেকে উঠার পরের সুন্নাত কাজগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও কোন কারণ ছাড়া আর রাত জাগা এবং সকলের ঘুম থেকে উঠা আমাদের শরীরের জন্য অনেক ভালো। এতে করে আমাদের শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকবে এবং আমরা সুস্থ থাকতে পারবো পাশাপাশি আমাদের পুরোটা দিনের সময় আমরা অনেক কাজে লাগাতে পারব।
এজন্য সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করা সুন্নাহ এবং তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া সুন্নত।তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।
দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url