জন্ডিসে মানুষ মারা যায় কিনা-জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে জানুন
জন্ডিসে মানুষ মারা যায় কিনা-জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে জানা আমাদের অনেকের আগ্রহ রয়েছে। বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে এই জন্ডিস রোগ নিয়ে গুগলের সার্চ করে থাকে বা জানতে চাই। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় জন্ডিসে মানুষ মারা যায় কিনা-জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে। লিভারের এক ধরনের অসুখ হলো জন্ডিস।রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে। জন্ডিস হলে লিভারের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়।বিভিন্ন ডাক্তারের মতামত অনুযায়ী জানা গেছে, জন্ডিসের মত রোগ থেকে সেরে ওঠার সর্বপ্রথম এবং সবচেয়ে সহায়ক পদ্ধতি হলো প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা।যে রোগী যত বেশি পরিমাণে প্রতিদিন পানি পান করতে পারবে, সে তত তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যেতে পারবে।
ভূমিকা
জন্ডিসে মানুষ মারা যায় কিনা-জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন।জন্ডিস মানে হল যকৃতের প্রদাহ বা হেপাটাইটিস।এটি সাধারণত কোন রোগ নয় বরং রোগের লক্ষণ।কি হবে কি ধরনের সমস্যা দেখা যাবে তা নিয়ে অনেকের ভিতরে অনেক বিভ্রান্তি রয়েছে।যেগুলো আসলে কোন ভিত্তি নেই।জন্ডিস হলে এমন সব খাবার খাওয়া উচিত যাতে করে আমাদের যকৃত বা পিত্তথলির ওপর কোনরকম চাপ না পড়ে।অল্প করে একটু পর পর সঠিক পরিমাণে খাবার খেলে এবং পুরোপুরি বিশ্রামে থাকলে এমনিতেই এই রোগ সেরে যাবে।
জন্ডিসে মানুষ মারা যায় কিনা-জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে জানুন
জন্ডিসের মাত্রা যখন বেশি হয়ে যায় তখন হাত বা এমনকি পুরো শরীর হলুদ হয়ে যেতে পারে।তবে জন্ডিসের কারণে মৃত্যু হয় কিনা সেটা নির্ভর করে জন্ডিসের মাত্রা বা ভয়াবহতার উপর।পরিণত হয়েছে যে কারণেই এই রোগ হতে পারে তবে বিভিন্ন কারণে নবজাতক শিশুর জন্মের পরপর এই ধরনের অসুখ হয়ে থাকে।একজন জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকায় কি কি ধরনের খাবার রাখতে হয় বা কোন ধরনের খাবার খেলে তারা দ্রুত সুস্থ হয়ে যেতে পারে চলুন জেনে আসিঃ
তাজা শাকসবজি
তাজা শাক সবজির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন পাশাপাশি রয়েছে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফলিক এসিড সহ আরো বিভিন্ন ধরনের খনিজ করার।টাটকা শাকসবজিতে চর্বি বা ফ্যাট, সুগার এবং লবণের পরিমাণ কম রয়েছে।এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং পাচক এনজাইম যার জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকায় রাখা খুবই জরুরি।
এছাড়াও খাবার তালিকায় আরো রাখতে হবে মিষ্টি কুমড়া গাজর, টমেটো, ফুলকপি বাঁধাকপি, পালং শাক ইত্যাদি রঙিন শাকসবজি।এছাড়াও জন্ডিস রোগের প্রতিকার হিসেবে টমেটো খুব ভালো একটি সবজি।সারারাত টমেটো ভিজিয়ে রেখে সকালে স্বাদমতো লবণ এবং গোলমরিচ দিয়ে ভালো মতো টমেটো জুস বানিয়ে সেটি খেতে খেতে পারেন।
শস্যদানা
এতে প্রচুর পরিমাণে লিভারের পক্ষে উপকারী পুষ্টি রয়েছে।এছাড়াও এটি যেমন ভালো ফ্যাট তেমনই এতে রয়েছে ফাইবার, প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং মিনারেলস বা খনিজ পদার্থ।তাই যেকোনো খাবারের পাশাপাশি আপনি এটি খেতে পারবেন।মনে রাখবেন এই খাবারের মধ্যে থাকা বিভিন্ন পুষ্টিক গুনাগুন শুধু লিভারের নয় পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের উপকার করে থাকে।
বাদাম এবং শুটি জাতীয়
বেশিরভাগ বাদাম এবং সিম জাতীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই এবং ফেনোলিক এসিড এর মত এন্টিঅক্সিডেন্ট।এছাড়াও এই খাবার গুলোর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমানে ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। এছাড়াও গবেষণায় জানায় গেছে আখরোট এবং অন্যান্য বাদাম নিয়মিত খাওয়া হলে লিভারের কার্যকরিতা অনেক বেশি বেড়ে যায়।তাই আপনি এই খাবার প্রতিদিন অল্প অল্প করে খেতে পারেন। পরিণামে আপনি সুস্থ থাকতে পারবেন।
চা
জন্ডিসের সময় চা পান করলে দ্রুত সরে উঠতে সাহায্য করে।কেননা চায়ের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উচ্চ মাত্রার এনটিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের লিভারের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং হজমে সহায়তা করে।যার কারণে জন্ডিস থেকে ছেড়ে উঠতে সহায়তা হয়।মনে রাখবে এই পরামর্শ গুলোর রোগের তীব্রতা এবং শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে কিন্তু পরিবর্তন হয়।এজন্য সবকিছু বুঝে খাবারের তালিকা নির্ধারণ করা উচিত।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার
এন্টি অক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার খাওয়া হলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ হয়।লেবু কিংবা বাতাবি লেবুর রস জন্ডিস রোগির জন্য জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও জন্ডিস রোগীকে আখের রস খাওয়ানো যেতে পারে।আখের রস খেলে জন্ডিস রোগ দ্রুত সেরে যায়।এছাড়াও আদার রস দৈনিক খাওয়া যেতে পারে এতে করে যকৃতের বা লিভারের জন্য খুবই উপকার হবে।
প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার
খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন মাছ নতুন মাংস এবং পরিমাণ মতো ডাল রাখতে হবে না হলে রোগী অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পড়বে।অনেকে হয়তো মনে করে থাকে যে জন্ডিস রোগী মনে হয় মাছ-মাংস হোক বা অন্যান্য খাবার খেতে পারবে না। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ধারণ।জন্ডিস রোগীকে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে এতে করে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
পেঁপে
প্রথমেই জন্ডিস রোগীর জন্য যে খাবারটি আসে সেটি হল পেঁপে।আর এটি এমন একটা খাবার যার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ এবং উপকারী গুণ।যেটি আমাদের শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।পাশাপাশি এটি আমাদের জন্ডিসের হাত থেকে মুক্তি দেয়।
পানি খেতে হবে
জন্ডিস থেকে যদি আপনি আপনার লিভারকে রক্ষা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সারাদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। পানি পান করলে খাবার হজম হয়।পাশাপাশি পানি পান করলে আমাদের লিভারের মাধ্যমে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ অপসারিত হতে সাহায্য করে। তাই দিনে কমপক্ষে ২ লিটার পানি পান করা উচিত।
প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আপনারা জানলেন জন্ডিস থেকে মুক্তি পেতে বা জন্ডিস হলে যেসব খাবার খেতে হয় তার একটি তালিকা সম্পর্কে। আপনি যদি এই খাবারগুলো সঠিকভাবে খেতে পারেন তাহলে আমি বলব যে আপনার শরীরের অনেক উপকারে আসবে। কেননা এই ধরনের খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিক গুনাগুন। শুধু জন্ডিসের ক্ষেত্রে না আমাদের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ দূর করতে এই খাবারগুলো খাওয়া জরুরী।
আরও পড়ুনঃচিরতরে মেছতা দূর করার উপায়
জন্ডিস হলে কি কি সমস্যা দেখা দিতে পারে
আমরা যেকোনো রোগের চিকিৎসার জন্য প্রথমে রোগ নির্ণয় করে থাকি। সে জন্য জন্ডিস হলে কি কি সমস্যা দেখা যেতে পারে আমাদের শরীরে সেগুলো সম্পর্কে আমাদের জেনে থাকা জরুরী। কেননা আমরা যদি সমস্যা নির্ধারণ না করতে পারি বা বুঝতে না পারি তাহলে আমরা সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণ বা খাবারের প্রতি সজাগ হতে পারবো না। এজন্য আমাদের রোগের লক্ষণ সর্বপ্রথম জানা উচিত।
জন্ডিস রোগের কারণে লিভারের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায় আবার পিত্তথলির বিভিন্ন সমস্যা দেখা যেতে পারে। শরীরের ভেতরের কোন সমস্যাতে আমরা দেখতে পাই না যার কারণে আমাদের কিছু উপসর্গ দেখে এবং শারীরিক সমস্যা দেখে আমাদের রোগ নির্নয় করতে হবে বা সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ঠিক তেমনি জন্ডিস রোগের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে ধারণা থাকলে জন্ডিস নির্ণয় করা সম্ভব। প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা উপরের আলোচনাতে জানতে পেরেছি জন্ডিস রোগ হলে আমাদের খাবার তালিকায় কি কি খাবার রাখতে হবে সে সম্পর্কে। জন্ডিস রোগ সাধারণত দুই ভাবে হয়ে থাকে বা ছড়িয়ে থাকে।
একটি হল পানি এবং খাদ্যের মাধ্যমে অপরটি হল রক্তের মাধ্যমে। তবে ধারণা করা হয় প্রাথমিক অবস্থায় কারো কারো ক্ষেত্রে জন্ডিস রোগের লক্ষণগুলো সম্পূর্ণরূপে দেখা যায় না। তবে কিছু কিছু লক্ষণ গুলো প্রকাশের মাধ্যমে জন্ডিস পরিলক্ষিত হয় যেগুলো দেখে আমাদের সরাসরি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সাধারণত লক্ষণ হল চোখের সাদা অংশ হলুদ ভাব হয়ে যাবে এবং প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যাবে।
অনেকের ত্বকে জ্বালাপোড়া অথবা চুলকানি দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি ত্বকের রং হলুদ বর্ণ ধারণ করবে। শৈশবকালের জন্ডিসের একটি সাধারণ লক্ষণ হলো দাঁত সবুজ অথবা হলুদ হয়ে যাওয়া। তবে যদি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্ডিস হয়ে থাকে তাহলে তাদের দাঁত সবুজ বা হলুদ হয় না শুধুমাত্র চোখের অংশ বা ত্বক হলুদ হয়ে যায়। খাবারের অরুচি আসে এবং বমি বমি ভাব হতে পারে।
শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং কাজে মনোযোগ হারিয়ে যায়। কারো কারো ক্ষেত্রে পেট খারাপ হতে পারে বা পেট ব্যথা হতে পারে। মলের রং পরিবর্তন হয়ে যায় বা মেটে কালারের হতে পারে। মাঝে মাঝে জ্বর এবং মাথাব্যথা হতে পারে। এই লক্ষণগুলো যদি আপনার মাঝে প্রকাশ পায় তাহলে বুঝতে হবে আপনি জন্ডিস রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। আর লক্ষণ বুঝতে পারার সাথে সাথে অবশ্যই রোগীর খাদ্য তালিকা পাল্টিয়ে ফেলতে হবে এবং খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
জন্ডিস হলে যেসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে
জন্ডিস হলে যেমন খাবারের তালিকা পরিবর্তন করে আরও বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার যোগ করতে হয় ঠিক তেমনি জন্ডিস হলে কিছু কিছু খাবার আমাদের এড়িয়ে চলতে হবে। তা না হলে আমরা পরবর্তীতে আরো ভীষণ রকম বিপদে পড়তে পারি। সেগুলো হলঃ
অ্যালকোহল বা কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার
জন্ডিস রোগের জন্য অ্যালকোহল পুরোপুরি নিষেধ। এটা দীর্ঘস্থায়ী প্রবাহ, হেপাটিক কর্মহীনতা বা বিভিন্ন ধরনের জটিলতা আমাদের শরীরে তৈরি করতে পারে। এজন্য সোডা, বেকড পণ্য, সাদা রুটি এবং চিনির পরিমাণ বেশি এ জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। স্থুলতা এবং ডায়াবেটিস রোগ দুটি অতিরিক্ত চিনি খেলে হতে পারে এজন্য শুধুমাত্র জন্ডিসের জন্য নয় বরং অন্যান্য রোগ থেকে রক্ষা পেত আমাদের এই ধরনের খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত।
প্যাকেটজাত বা টিনজাত খাবার
প্যাকেট বা তিন জাত খাবারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে টিজারভেটিভস দেওয়া থাকে। বিশেষ করে মাংস এবং তিন চার সবজি এর অন্তর্ভুক্ত। এবং সালফেট এর মত লবণ সাধারণত প্রিজারভেটিক্স এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ফলে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে এবং যার কারণে আমরা আরও বেশি অসুস্থ হয়ে যেতে পারি।
ট্রান্স ফ্যাট লাল মাংস
বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড, ভাজা খাবার এবং চর্বিযুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সেচুরেটেড এবং ফ্যাট। এছাড়া রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট দুগ্ধজাত খাবারের মধ্যে। গরু এবং খাসির মাংস হলো প্রাণিজ চর্বি এবং এসিড সমৃদ্ধ। যার কারণে এগুলো হজম করা কঠিন। আর হজম করতে এগিয়ে লিভারের অতিরিক্ত শক্তি খরচ করতে হয়। যার কারনে জন্ডিস হলে আমাদের ট্রান্স ফ্যাট লাল মাংসজাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
পাঠকের শেষকথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম জন্ডিসে মানুষ মারা যায় কিনা-জন্ডিস রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও জন্ডিস হলে ক্রিম দুধ বা দই কিংবা পনির খাওয়া ঠিক নয়। কেননা এর মধ্যে রয়েছে স্যাচুরেটেড ফ্যাট অনেক বেশি পরিমাণে যা আমাদের লিভার বা যকৃতের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর।
তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।
দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url