রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন

উকুনের সমস্যাতে আমরা কম বেশি অনেকেই হয়তোবা ভুগে থাকি। এজন্য আপনি কি রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। প্রিয় বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব রাতারাতির মাথার উপর চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে।
রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন
উকুন একটি ক্ষুদ্র পরজীবী। কিন্তু এর যন্ত্রণা ভয়ানক। বিশেষ করে বড় চুলে যখন উকুন বাসা বাঁধে তখন আমরা ভীষণ ভোগান্তির মধ্যে পড়ে যাই। এটি বেশ বিরক্তিকর একটি সমস্যা আমাদের কাছে।উকুনের কারনে যখন আমাদের মাথা চুলকায় তখন আমাদের বেশ বিরক্ত লাগে।

ভুমিকা

রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। সাধারণত পুরুষের তুলনায় মহিলাদের উকুনের সমস্যা দেখা যায় অনেক বেশি। উকুন থেকে পরিত্রাণ পেতে আমরা অনেকে বিভিন্ন রকম ঘরোয়া উপায় বা বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে থাকি। তবে বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে আপনি খুব সহজে রাতারাতি মাথার উপর চিরতরে দূর করতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নেই রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে।

রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন

মাথায় যখন একবার উকুন হয় তখন খুব সহজে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। বিশেষ করে অল্প বয়সে বা স্কুলে পড়াকালীন ছাত্র-ছাত্রীরা এ ধরনের সমস্যাতে বেশি ভুগে থাকে। এছাড়াও ট্রেনে বাসে নিয়মিত যাতায়াত করলে অন্য কারোর কাছ থেকে উকুন চলে আসতে পারে।
কারো সংস্পর্শে বা অপরিষ্কার চুলে উকুন হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। ভালোভাবে চুল পরিষ্কার করে রাখলে উকুন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। এজন্য আমাদের নিয়মিত চুল পরিষ্কার করা উচিত। চলুন তাহলে জেনে নেই রাতারাতি কিভাবে মাথার উপর দূর করবেন খুব সহজেঃ

নিমের পাতা ব্যবহার করে

নিমপাতা প্রাকৃতিক উপায়ে রোগ চিকিৎসা এবং হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাতে খুব উপকারী এবং কার্যকরী একটি উপাদান। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় এটি বেশ ব্যবহার করা হয়। বহু গুণ এই নিম পাতার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, এন্টিভাইরাস এবং এন্টিফাঙ্গাল উপাদান এবং সাথে রয়েছে রক্ত বিশুদ্ধকরণ উপাদান। আপনার মাথার উকুন চিরতরের দূর করতে নিম পাতা ব্যবহার করতে পারেন। নিম পাতা ভালোভাবে বেটে চুলের মাসে লাগিয়ে রাখলে উকুন চলে যাবে খুব সহজে।

রসুনের ব্যবহার করবেন

ভালোভাবে কয়েকবার বসুন ছাড়িয়ে নিন। তারপর সেটি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ব্লেন্ড করে নিন বা বেটে নিন। তার সঙ্গে দুই চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। তারপর সবগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিন। তারপর সেই পেস্ট মাথার ত্বকে ভালোভাবে ঘসে ঘসে লাগিয়ে রাখুন।চুলের গোঁড়ার কোন অংশ যেন বাদ না যায়।এভাবে ৩০ মিনিট চুলে এটি লাগিয়ে রাখুন।এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে চুল ভালভাবে ধুয়ে নিন।এভাবে সপ্তাহে ৩/৪ দিন করলে আপনার মাথার উকুন রাতারাতি দূর হয়ে যাবে।

পেঁয়াজের রস

আমাদের মাথার উকুন তাড়াতে পেঁয়াজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। পেঁয়াজের রস বের করে দিয়েছে সেটি মাথার গোড়ায় লাগে ভালোভাবে মাসাজ করতে হবে। কিছুক্ষন চুল ঢেকে রেখে তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপর ভালোভাবে চিরুনি দিয়ে চুল আচড়ে নিলেই দেখা যাবে উকুন পড়ে গেছে। এজন্য রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার কার্যকরী উপায় হল পেঁয়াজের রস।

লেবুর রস

লেবু একটি প্রাকৃতিক জীবাণুন নাশক উপাদান যা আমাদের মাথার উকুন দূর করতে পারে খুব সহজে। লেবুর রস ভালোভাবে চেপে বের করে নিয়ে তা সরাসরি মাথায় লাগাতে হবে। এক্ষেত্রে মাথার মাসে লাগিয়ে ভালোভাবে মাসাজ করতে হবে। সাহায্যে ভালো করে চুল আছে নিন তাইলে দেখতে পাবেন নিচে অনেক উপর পড়ে গেছে বা চিরুনির সাথে অনেক উকুন উঠে চলে এসেছে। খুব সহজেই আপনি চাইলে এভাবে উকুন দূর করতে পারেন।

লবণ এবং ভিনেগার এর পেস্ট

এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ পরিমাণ লবণ এবং ভিনেগার নিয়ে নিতে হবে। তারপর লবণ এবং ভিনেগার মিলে ভালোভাবে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এবার এক শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে মাথা ঢেকে রাখতে হবে। কমপক্ষে ২ ঘণ্টা এভাবে রেখে দিতে হবে। দুই ঘন্টা পর ভালোভাবে চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে এবং সাথে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। তাহলে দেখতে পাবেন খুব তাড়াতাড়ি আপনার মাথার উপর দূর হয়ে গেছে এবং সেটা চিরতরে দূর হয়ে গেছে।

ট্রি ট্রি অয়েল

এই তেলের সাহায্যে আমরা আমাদের চুলের উকুন দূর করতে পারি খুব সহজেই। উকুন তাড়ানোর জন্য এই তেল বেশ কার্যকরী। এই তেলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং এন্ড টি মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা আমাদের চুলের উকুন এবং অন্যান্য সকল ব্যাকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এই তেল ব্যবহার করার ফলে আমাদের মাথায় উকুনের ডিম নষ্ট হয়ে যায়।
ভালোভাবে আপনার মাথার ত্বকে কয়েক ফোটা তেল নিয়ে মাসাজ করতে থাকুন এবং প্রত্যেক জায়গায় যেন ভালো করে তেল পৌছায় সেভাবে মাসাজ করুন। তারপর আপনার চুল বেঁধে রাখুন অন্তত দুই থেকে তিন ঘন্টা পর্যন্ত। এরপর শ্যাম্পু করে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। প্রতি সপ্তাহে এভাবে আপনি একবার ব্যবহার করতে পারেন।

মেয়োনিজ

উকুনের উপদ্রবে যারা অতিষ্ট হয়ে গেছেন তাদের জন্য ঘরোয়া উপাদানের মধ্যে এটি খুবই সহজলভ্য একটি উপাদান যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে উকুনের হাত থেকে মুক্তি পেতে পারেন। মাথার উপর থেকে মুক্তি পেতে মেয়োনিজ একটি কার্যকারী উপাদান। যা সাধারণত আমরা বার্গার বা বারবিকিউ অথবা স্যান্ডউইথ ইত্যাদি খাদ্যের স্বাদ আরো বাড়াতে ব্যবহার করে থাকি।
এটি যে কোন কনফেকশনারির দোকানে গেলেই পাওয়া যাবে। বিশেষজ্ঞরা বলেন চুলের ত্বকে ভালোভাবে মেয়োনিজ মেখে তারপর ক্যাপ দিয়ে ঢেকে সারারাত রেখে দিলে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে সব উকুন মারা যায়। সারা রাত রেখে দেওয়ার পর সকালে উঠে ভাল ভাবে চিরুনি করুন। তারপর আপনার চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।

অলিভ অয়েল দিয়ে উকুন দূর করুন

১০০ মিলিলিটার অলিভ অয়েল এর সাথে পাঁচ থেকে দশ গ্রাম তামাক পাতা ফুটিয়ে ঠান্ডা করে নিয়ে এর সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ ফোটা নিমের তেল এবং এক চিমটি লবঙ্গ গুড়া মিশিয়ে ভালোভাবেই একটি তেল তৈরি করে নিন। এই তেলটি প্রতি রাতে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন। এরপর সকালে উঠে যে কোন উকুন নাশক শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে চুল ধুয়ে ফেলুন। এভাবে একটা না ১৫ দিন করলে আপনার মাথা থেকে উকুন দূর হয়ে যাবে খুব সহজে।

ন্যাপথালিন গুড়া

উকুন তাড়ানোর জন্য ন্যাপথালিন গুড়া খুবই কার্যকর একটি উপাদান। ন্যাপথলিন গুড়া করে নিয়ে নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন মোটামুটি ৩০ থেকে ১ ঘন্টার মত। তারপর আপনার চুলে ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ভেজা চুল চিরুনি করতে হবে। এরপর আপনি দেখতে পাবেন চিরুনির সাথে অনেক উকুন নেমে এসেছে। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে রাতারাতি আপনার মাথার উকুন চিরতরে দূর হয়ে যাবে।

ব্রেকিং সোডা

সামান্য ব্রেকিং সোডা নিয়ে তার সঙ্গে তিনগুণ কন্ডিশনার নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর কন্ডিশনারটি আসলে ভালোভাবে লাগিয়ে চিকন চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াতে হবে। এতে করে চিরুনির সাথে বড় ছোট উকুন সহ উকুনের ডিমও বের হয়ে আসবে। ভালো ফল পেতে এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করুন। দেখবেন কয়েকদিনের মধ্যেই আপনার মাথার উপর চিরতরে দূর হয়ে গেছে।

কর্পূর দিয়ে উকুন দূর করুন

যেকোনো একটি কনফেকশনারির দোকান থেকে আধা চামচ এর মত কর্পূর সংগ্রহ করে নিন। কর্পূরের মাঝে এমন কিছু যা যা লোক গন্ধ রয়েছে যা আপনার মাথার উকুন দূর করতে সাহায্য করবে। দানাদার এই কর্পূর গুলো আপনাকে ভালোভাবে গুড়া করে নিতে হবে। গুড়া করার পর আপনি যে কোন খাঁটি নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ভালোভাবে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে নিন।
এরপর আপনি গোসল করার সময় যে কোন উকুন নাশক শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করে নিন। এরপর সন্ধ্যার দিকে আবার সেই কর্পূর মেশানো তেল ব্যবহার করুন। এভাবে একটানা এক সপ্তাহ ধরে ব্যবহার করলে মাথার উকুন চিরতরে দূর হয়ে যাবে।

কি কি সাবধানতা মেনে চললে উকুন হবে না

আমাদের অনেকের মাথায় উকুন অনেক কারণে হতে পারে। আসলে অপরিচ্ছিন্নতাই উকুন হওয়ার প্রধান কারণ। ঠিকমতো চুল না আঁচড়ালে বা পরিষ্কার না করলে উকুন হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। আবার যদি ভেজাল চুল ভালোভাবে না শুকিয়ে বেঁধে রাখার অভ্যাস থাকে তাহলে উকুন হতে পারে।যার জন্য বেশ কিছু নিয়ম আমাদের আগে থেকেই মেনে চলা উচিত।
মাথায় একবার উকুন চলে আসলে সেটা পুরোপুরিভাবে দূর করা খুবই কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। এজন্য আগে থেকেই কিছু নিয়ম আমরা যদি মেনে চলি বা সতর্কতার সাথে চলাফেরা করি তাহলে কখনোই আমাদের মাথায় উকুন হবে না। এজন্য সর্বপ্রথম বিষয় হল অন্যের কাছে বা অপরিচিত কারো কাছে রাতে ঘুমাবে না। এতে করে উকুন মাথায় চলে আসতে পারে।
আবার অন্যের ব্যবহার করা গামছা বা তোয়ালে ব্যবহার করবেন না। অন্যের অপরিষ্কার অপরিচ্ছিন্ন চিরুনি দিয়ে নিবে চুল চিরুনি থেকে বিরত থাকুন। এছাড়াও আপনার নিজের চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করে রাখুন এবং নিয়মিত চুলে শ্যাম্পু করুন ও চুলের যত্ন নিন। এছাড়াও উকুনের সমস্যা মারাত্মক হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এছাড়াও আরও একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে সেটি হলো, নিয়মিত বা প্রতিদিন চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার না করা।
কেননা প্রতিদিন শ্যাম্পু ব্যবহার করলে উকুন দূর হয় না বরং উকুনের লাভ হয়। কেননা বারবার শ্যাম্পু করার ফলে মাথার ত্বকের তেল ধুয়ে চলে যায় যার কারণে উকুনের রক্ত চুষে নিতে আরও বেশি সুবিধা হয়। এছাড়া মাথা থেকে উকুনের ডিম দূর করলে যে কোন উকুনজনিত সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়। বরং বিছানা বালিশ এবং চিরুনি পরিষ্কার রাখতে হবে।
তবে আরেকটি বিষয় সাবধান থাকতে হবে, অনেকে উপন মেরে ফেলতে মাথায় বিভিন্ন ধরনের এরোসল বা কীটনাশক স্প্রে করে থাকে। এরকম খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে পাওয়া গেছে। এ সম্পর্কে ডাক্তাররা বলেন, এটি কখনোই করা উচিত নয়। কেননা কীটনাশক হলো এক ধরনের বিষ যা পোকামাকড় মারতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু এই কীটনাশক ত্বকের জন্য যেমন ক্ষতিকর ঠিক তেমনি বিষাক্ত ও শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য ক্ষতিকর বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররা

পাঠকের শেষকথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম রাতারাতি মাথার উকুন চিরতরে দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও ডাক্তার শরিফ বলেন, উকুন অতিরিক্ত বেশি হয়ে গেলে এবং মাথা চুলকানোর পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে সেখান থেকে মারাত্মক ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে। আর সেই ক্ষত থেকে তৈরি হতে পারে বিভিন্ন রোগ সংক্রমণ।
যার কারণে উকুন সারানোটা আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url