রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের জেনে থাকা উচিত। কেন হুট করে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আগে বা বিয়ে বাড়িতে অনুষ্ঠানের আগে অনেক সময় মুখে ব্রণ বের হওয়া সমস্যা দেখা যায়। এমন সমস্যা কমবেশি সবারই দেখা যায়। কিন্তু সমস্যা হল কিভাবে রাতারাতি এই ব্রনের সমস্যা দূর করা যায়।আপনি চাইলে বিশেষ কিছু করো অপ্রতিকারে সাহায্য নিতে পারেন। যার মাধ্যমে আপনার মুখের যেকোন ব্রণ বা লালচে ভাব, ফোলা ভাব ইত্যাদি কমিয়ে দিতে পারে। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
ভূমিকা
রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আমার আর্টিকেলের সাথেই থাকুন। কমবেশি সব বয়সের মানুষেরা ব্রণের সমস্যাতে ভোগে থাকে। আবার শুধুমাত্র মুখে নয় শরীরের যে কোন জায়গায় হতে পারে ব্রন। বেশিরভাগ মানুষই অনেক চেষ্টা করেও এর থেকে মুক্তি পায় না তখন তারা বিভিন্ন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে থাকে এবং ওষুধ খেয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন কারণে বাড়তে পারে আমাদের মুখে ব্রণের সমস্যা।
রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
তবে কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনার মুখে ব্রণ যাতারাতে নিরসন করা যায়। তবে বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা কারো কারো এই ধরনের ঘরোয়া উপায় কাজে আসে আবার কারো কারো কোন কাজে আসে না। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আমাদের ফেসের ওপর। আমাদের এক একজনের ফেস এক এক রকমের হয়ে থাকে। চলো তাহলে দেরি না করে জেনে নেই রাতারাতি মুখে ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতঃ
লবঙ্গ
মুখের ব্রণের সমস্যা রাতারাতি রেহাই পেতে হলে আপনাকে লবঙ্গ ব্যবহার করতে হবে। লবঙ্গ ব্যবহার করলে আপনি আপনার মুখে ব্রণের সমস্যা রাতারাতি দূর করতে পারবেন এবং ব্রণের ব্যথা ও ফোলা ভাব দূর করতে পারবেন। কারণ লবঙ্গের মধ্যে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা আমাদের ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
হালকা গরম পানির মধ্যে লবঙ্গের গুড়া মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। তারপর শুধু ব্রনের জায়গায় লাগাতে হবে। প্রথমদিকে জ্বালাভাব অনুভব হতে পারে। এই পেস্ট ঘুমানোর আগে ব্রণের ওপর লাগিয়ে রাখতে হবে এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে ধুয়ে ফেলতে হবে। দেখবেন রাতারাতি আপনার মুখে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
হলুদ
ব্রণ এবং ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে হলুদ বেশ কার্যকরী একটি উপাদান। কারণ হলুদের মধ্যে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুনাগুন যা আমাদের মুখের ব্রণের সমস্যা নিমিষেই দূর করে দিতে সক্ষম। এছাড়াও আপনি নিয়মিত মুখে হলুদ ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাবেন।
এছাড়াও রাতারাতি মুখে ব্রনের সমস্যা দূর করার জন্য এক চিমটি হলুদ গুঁড়া নিয়ে সেটা কাঁচা দুধের মিশিয়ে মুখের ব্রনের ওপর লাগিয়ে রাখুন। 1520 মিনিট পর সাধারণ পানি দিয়ে মুখ দেখবে খুব সহজে আপনার মুখে ব্রণ রাতারাতি দূর হয়ে গেছে।
অ্যালোভেরা জেল
চুলের যত্নে এবং রূপচর্চায় এলোভেরা জেলের কোন বিকল্প নেই। আপনি যদি নিয়মিত মুখে এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার মুখে ব্রণ ধারে কাছেও আসবেনা। এক রাতের মধ্যে এলোভেরা দিয়ে আপনি আপনার মুখে ব্রণ দূর করতে পারবেন খুব সহজেই।
আপনার মুখের যে জায়গাতে ব্রণ উঠেছে সেই জায়গায় কাজে টাটকা তাজা অ্যালোভেরা লাগিয়ে রাখুন। তারপর সেটি ৩০ থেকে ৪০ মিনিট রেখে অপেক্ষা করুন। এছাড়াও আপনি ভালো ফলাফল চাইলে সারারাত রাখতে পারেন। এতে করে পরের দিন আপনি দেখতে পাবেন আপনার ব্রণের ব্যথা, লালচে ভাব এবং ফোলা ভাব কমে গেছে।
বরফ
আমাদের মুখে ব্রণ উঠলে যেমন ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয় ঠিক তেমনি বিভিন্ন ধরনের প্রদাহ তৈরি করে। ফুলে যায়, ব্যথা হয় এবং চারপাশে চুলকানি ভাব হয়। তখন এইসব সমস্যা আমাদের জন্য বেশ অস্বস্তিকর হয়ে যায়। এইসব সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ব্রণের ওপর বরফ লাগাতে পারেন। এক্ষেত্রে খুব তাড়াতাড়ি ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে এবং পাশাপাশি আমাদের ত্বকের বিভিন্ন প্রদাহ থেকে আমাদের দূরে রাখবে।
টুথপেস্ট
আপনি হয়তো টুথপেস্ট এর কথা শুনে অবাক হয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু রাতারাতি মুখের ব্রন দূর করতে হলে আপনি আপনার ব্রনের উপর টুথপেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। আপনি কি জানেন, টুথপেস্ট ব্যবহারে একদিনের মধ্যে আপনার ব্রণ শুকিয়ে যাবে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনার মুখের ব্রণের উপর প্রলেপ করে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে উঠে দেখবেন আপনার মুখে ব্রণ অনেকটা শুকিয়ে গেছে বা নেই বললেই চলে।
আরও পড়ুনঃচিরতরে মেছতা দূর করার উপায়
নিম ও তুলসী পাতা
আপনি হয়তো অবাক করছেন ব্রণের ওপর নিম তুলসী পাতা ব্যবহারের কথা শুনে। কিন্তু আপনারা হয়তো অনেকেই নেই এবং তুলসী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন। কেননা নিম এবং তুলসী পাতা এই দুই উপাদানের মধ্যে রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টি ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য। যার কারণে নিম এবং তুলসী পাতা বেটে আপনি আপনার মুখে ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন। এটি সারারাত রেখে সকালে উঠে মুখ দিয়ে হলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপকারিতা।
মধু এবং দারুচিনি
আপনি নিশ্চয় করছেন মধু এবং দারুচিনি কথা শুনে। হয়তো ভাবছেন মধু এবং দারুচিনি দিয়ে কিভাবে রাতারাতি মুখে ব্রণ দূর করা সম্ভব! কিন্তু হ্যাঁ আপনি সঠিক শুনছেন। মধু এবং দারুচিনির দিয়ে রাতারাতি আপনার মুখে ব্রণ দূর করা সম্ভব। দুই টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ দারুচিনি গুঁড়া মিশিয়ে ভালোভাবে পেস্ট তৈরি করে নিন।তারপর সেই পেস্টটি আপনার মুখের ব্রনের ওপর লাগিয়ে রাখুন।সারারাত রেখে সকালে ভালভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ওটস
ত্বকের তেল ভাব ভাব দূর করতে ওটস খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। এটি আমাদের ত্বকের অতিরিক্ত তেল চুষে নিতে সাহায্য করে পাশাপাশি ব্রণ বা ফুসকুড়ি নিরাময়ের ভীষণভাবে সাহায্য করে থাকে। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যাদের ত্বক অনেক বেশি তৈলাক্ত হওয়ার কারণে মুখে বিভিন্ন ধরনের ব্রণের সমস্যা দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি ওটস ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যবহার করার ফলে আপনার মুখে ব্রণ ফুসকুড়ি সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তবে ভুলে যাবেন না,ওটস কিন্তু ভালোভাবে মধুর সাথে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে।
লেবুর রস
লেবুর রস মাখিয়ে রাতারাতি ব্রণ দূর করা সম্ভব। সেজন্য একটি তুলার বল নেন এবং একটা বাটিতে ভালোভাবে লেবুর রস বের করে নিন। তারপর সেই তুলা দিয়ে লেবুর রস একটু করে নিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্রণের ওপর তুলা কিছুক্ষণ রেখে দিন। সকালে সাধারণ তাপমাত্রার পানি দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিলে আপনি দেখতে পাবেন আপনার মুখের ব্রন অনেকটা কমে গেছে।
ডিম
মুখের ব্রণ তাড়াতাড়ি কমাতে কার্যকরী একটি উপাদান হলো ডিম। ডিমের সাদা অংশের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো এসিড এবং বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন যা আমাদের ব্রণের জীবাণুকে ধ্বংস করে তাড়াতাড়ি ব্রন কমাতে সাহায্য করে।
ডিম ভেঙে নিয়ে ডিমের সাদা অংশ ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। তারপর আঙ্গুলের সাহায্যে আপনার ব্রণের ওপর ডিমের ফেটানো অংশ হালকা করে লাগিয়ে রাখুন। তার থেকে পাঁচ মিনিট রাখার পরে ভালো পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এভাবে দিনের মধ্যে কয়েকবার করলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মুখে কত তাড়াতাড়ি সেরে গেছে।
অ্যাসপিরিন গুড়া
ব্যথা কমাতে অ্যাসপিরিন আমাদের হয়তো অনেকের পরিচিত একটি উপাদান। এটির মধ্যে এক ধরনের অ্যাসিড থাকে যার কারণে ব্রণের ব্যথা এবং লালচে ভাব দ্রুত কমে যায়। একটাঅ্যাসপিরিন ট্যাবলেট গুঁড়ো করে নিয়ে তাতে হালকা পরিমাণে পানির মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিন। তারপর সে পেস্ট ভালোভাবে ব্রণের জায়গায় লাগিয়ে রাখুন। সারারাত রেখে সকালে উঠে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। দেখবেন রাতারাতি আপনার মুখের ব্রণ দূর হয়ে গেছে।
ট্রি ট্রি ওয়েল
যেকোনো ত্বকের সমস্যা বন্ধ করতে পারে ট্রি ট্রি অয়েল। ত্বকের ব্রনের সমস্যা দূর করতে এই উপাদানটি বেশ কার্যকল বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই তেলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা আমাদের ব্রণের সংক্রমণ হাত থেকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়াও ব্রণের ব্যথা কমাতে এবং চুলকানি দূর করতে পারে। এছাড়াও আমাদের ত্বক নরম রাখতে এই তেল খুব উপকারী।
শসার রস
শসার রস আমাদের মুখের তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে আপনার মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে শসার রস মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন অথবা শসা ফ্রিজের রেখে আইস বানিয়ে সেটা মুখে ব্যবহার। এতে করে আপনার মুখে ব্রণের সমস্যা দেখা যাবে না পাশাপাশি আপনার ত্বকের অন্য কোন সমস্যা থাকলে সেটাও দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও মুখে যদি সমস্যা থাকে সেগুলো দূর হয়ে যাবে।
গোলাপ জল এবং চন্দন ও লেবুর রস
প্রথমে চন্দন কাঠের গুড়ার সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে ভালোভাবে পেস্ট তৈরি করে নিন। এরপর সেখানে দুই থেকে তিন ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। যাদের ত্বকে গোলাপজল এডজাস্ট হয় না তারা গোলাপ জলের পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারেন। এই মিশ্রণ আপনার ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং আপনি এটি সপ্তাহে দুই তিন দিন ব্যবহার করলে এর রেজাল্ট আপনি নিজেই দেখতে পারবেন।
পেঁপে এবং চালের গুড়া
ব্রণ হবার আরেকটি অন্যতম কারণ হলো অপরিষ্কার ত্বক। এজন্য আমাদের ত্বক সবসময় পরিষ্কার এবং নরম রাখার চেষ্টা করতে হবে। এক্ষেত্রে পেঁপে আমাদের ত্বক নরম রাখতে বেশ কার্যকর। আপনি যদি আপনার মুখের ব্রন দূর করতে চান তাহলে পাকা পেঁপে ভালোভাবে চটকে নিয়ে তার মধ্যে কয়েকটা মধু মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন।
এতে করে আপনার ব্রনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। আর আপনি যদি আপনার ত্বক স্ক্রাবিং করতে চান তাহলে পাকা পেঁপের সাথে চালের গুড়া ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে তার মধ্যে গোলাপজল অথবা মধুর মিশিয়ে নিয়ে আপনার ত্বকে ভালোভাবে স্ক্রাব করতে থাকুন। এতে করে আপনার ত্বক পরিষ্কার থাকবে এবং নরম থাকবে।
নিমের তেল
নিন এমন একটি ব্যাকটেরিয়া রোধি এক ভেষজ উপাদান যা আমাদের শুধু মুখে ব্রণ না পাশাপাশি আমাদের ত্বককে করবে ঝকঝকে এবং নরম।নিম আমাদের ত্বকের দাগ, ব্রণের সমস্যা এবং ছত্রাক সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে। ব্রণ কমাতে স্পট ট্রিটমেন্ট হিসেবে আপনি নিমের তেল ব্যবহার করতে পারেন এবং তার পরিবর্তে আপনি পাবেন দাগবিহীন পরিষ্কার ত্বক।নিমের তেল ব্যবহার করলে আপনার মুখে ব্রণ ছড়াবে না এবং ব্রন আস্তে আস্তে কমে যাবে।
পাঠকের শেষকথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম রাতারাতি মুখের ব্রণ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। তাহলে আর দেরি কেন আপনারা সকলেই এই টিপস গুলো ফলো করার চেষ্টা করবেন।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল করতে এবং বিভিন্ন সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url