ঘরোয়া উপায়ে দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করার উপায় জানুন

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে যাদের দাঁতে আয়রনের কালো দাগ পড়ে গেছে। কয়েকদিন হল দাঁতের হলুদ দাগ পড়ে গেছে এবং সেটি মেজে তোলা যায় না। এরকম সমস্যায় ভুগে আমাদের মধ্যে অনেকেই। দাঁতের এরকম কালো দাগের কারণে বাইরে বের হলে আমাদের বিভিন্ন ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
ঘরোয়া উপায়ে দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করার উপায় জানুন
সবাই আমাদের দাঁতের দিকে নজর দিতে থাকে। তখন আমরা বেশি লজ্জাকর বিষয়ের মধ্যে পড়ে যাই। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় ঘরোয়া উপায়ে দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে।

ভূমিকা

আপনি কি ঘরোয়া উপায়ে আয়রনের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো কি করে ঘরে বসেই ঘরোয়া উপায় আপনি আপনার দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করতে পারবেন। শুধু দাঁতের আয়রনের কালো দাগ নয় বরং অনেকের মুখে দুর্গন্ধ হয় তখন বাইরে বের হলে আমরা বিভিন্ন সমস্যাতে ভুগে থাকি।

ঘরোয়া উপায়ে দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করার উপায় জানুন

প্রত্যেক মানুষেরই দাঁত একটি সৌন্দর্যের প্রতি। সবাই চায় তার দাঁত যেন ঝকঝকে সাদা এবং সুন্দর হয়। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকের কিছু কিছু বদ অভ্যাসের জন্য আমাদের দাঁতের বিভিন্ন রকম কালো দাগ এবং আয়রন পড়ে যায়। কিন্তু কোন চিন্তা নেই। আপনি চাইলে ঘরে বসে কয়েকটি উপাদান দিয়ে আপনার দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করতে পারেন খুব সহজেই। প্রিয় বন্ধুরা চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেই কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করা যায়ঃ

টুথপেস্ট এর সাথে ব্রেকিং সোডা ব্যবহার

আমরা প্রত্যেকেই প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করার সময় টুথপেস্ট ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এই টুথপেস্ট এর সাথে যদি আপনি সামান্য ব্রেকিং সোডা মিশিয়ে নিতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনার দাঁতের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। ব্রেকিং সোডা শুরু খাবারের নয় বরং আপনার দাঁত পরিষ্কার করতো এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নিয়মিত এভাবে দাঁত মাজলে দাঁত চকচকে হতে খুব বেশিদিন সময় লাগবে না। সেই সঙ্গে আপনার দাঁতের দাগ ও দূর হয়ে যাবে। ব্রেকিং সোডা দিয়ে প্রতিদিন দুইবেলা ব্রাশ করতে পারলে আপনি আরো ভালো উপকার পাবেন।

লেবু আর ব্রেকিং সোডা

দাঁতের যত্নে দাঁতের কালো দাগ দূর করতে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে লেবু এবং বেকিং সোডা। সেজন্য সমপরিমাণের লেবুর রস এবং ব্রেকিং সোডা একসাথে ভালো করে মিক্স করে নিতে হবে। এরপর সেই মিশ্রণ দিয়ে ভালোভাবে দাঁত পরিষ্কার করতে হবে। এতে করে দাঁতের দাগ দূর হবে এবং সেই সঙ্গে আরও ঝকঝকে হবে। পাশাপাশি আপনার দাঁতের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকবে। এজন্য দাঁত পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে লেবু এবং ব্রেকিং সোডা ব্যবহার করুন।

লবণ এবং তেল

লবণ শুধুমাত্র খাবারের স্বাদ ঠিক রাখে না বরং এটি আমাদের আরও বিভিন্ন কাজে লাগে। গলা ব্যথা হলে অবশ্যই আপনি লবন পানির করে গড়গড়া করেন! এমনকি লবণ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করলেও দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং দাঁত পরিষ্কার হয়। লবণ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস অনেক পুরনো।
তবে লবণ দিয়ে তার সাথে সামান্য একটু সরিষার তেল মিশিয়ে নিলে আরো বেশি ভালো উপকার পাওয়া যায়। তাই লবণের পাশাপাশি সামান্য পরিমাণে সরিষার তেল নিয়ে কাজ পরিষ্কার করতে পারেন এতে করে দাঁতের দাগ একদম দূর হয়ে যায়।

আলু

আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতে এই সবজি থাকে। প্রতিদিনের রান্নাতে কোনো না কোনো সবজির সাথে আলু ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি যেমন পুষ্টিকর একটি সবজি ঠিক তেমনি এটি বেশ উপকারী আমাদের জন্য। কিন্তু এখানেই শেষ নয় আলু আরো বিভিন্ন কাজে লাগে।
বিশেষ করে রূপচর্চার কাজে এটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আবার দাঁতের দাঁত দূর করে দাগ ঝকঝকে করতে এটি বেশ কার্যকর। আলুতে এক ধরনের প্রাকৃতিক বিচিং থাকে যা তাদের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।

ব্রেকিং সোডা এবং হাইড্রোজেন পার অক্সাইড

হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড এবং ব্রেকিং সোডার মিশ্রণে দাঁতের দাগ দূর করা যায় খুব সহজেই। ব্রেকিং সোডা এবং হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মিশিয়ে পেস্ট এর মত তৈরি করে সেটি দাঁতের উপর ১০ মিনিটের জন্য লাগিয়ে রাখতে হবে। কোন সমস্যা না থাকলে ১০ মিনিটের জায়গায় 20 মিনিট পর্যন্ত লাগিয়ে রাখা যেতে পারে।
এরপর মিশ্রিত পেস্ট অপসারণ করে রেগুলার টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে হবে। এছাড়া হাইড্রোজেন পার অক্সাইড পানির সাথে মিশিয়ে আপনি ফুলকুচি করতে পারেন। প্রতিদিন অথবা ২-৩ দিন পরপর এক দিন। এভাবে কয়েকদিন দাঁত পরিষ্কার করলে দেখতে পাবেন আপনার দাঁতের জেদি কালো দাগ দূর হয়ে গেছে এবার দাঁত ঝকঝকে পরিষ্কার হয়ে গেছে।

এলোভেরা এবং গ্লিসারিন

এই পেস্ট তৈরি করতে প্রথমে আধা কাপ ব্রেকিং সোডা, তারপর এক চামচ এলোভেরা জেল এবং চার টেবিল চামচ ভেজিটেবিল গ্লিসারিন এবং এক চামচ লেমন এসেন্সিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিন। এরপর সেই মিশ্রণ দিয়ে ভালোভাবে দাঁত পরিষ্কার করুন। মুহূর্তের মধ্যে আপনার দাঁত সাদা এবং ঝকঝকে হয়ে যাবে।

কমলার খোসা

কমবেশি আমরা প্রত্যেকেই কমলা ফল পছন্দ করে থাকি। কমলার খোসার ভেতর দিয়ে দাঁত ঘষা হচ্ছে দাঁত সাদা করার একটি নিরাপদ প্রাকৃতিক উপাদান। কমলার খোসা সাদা অংশ বা অ্যালবোডোটে লিমনিন থাকে যা একটি ন্যাচারাল সলভেন্ট ক্লিনার এবং প্রকৃতপক্ষে তা অনেক বাণিজ্যিক দাঁত সাদা কারক প্রোডাক্টে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কমলার মাংসের অংশের মধ্যে এর খোঁচা এসিডিক নয় তাই তাদের এনামেল ড্যামেজ করার কোন ঝুঁকি নেই বলে এটি ব্যবহার করা নিরাপদ।

তিলের বীজ

এক মুঠ তিলের বীজ নিয়ে কয়েক মিনিট চিবিয়ে তারপর ফেলে দিন। এরপর দাঁতের ফাঁকের মধ্যে আটকে থাকা বীজ বের করতে পেস্ট ছাড়া খালি ব্রাশে ব্রাশ করুন। এটা হচ্ছে খুব সহজে দাঁতের দাগ দূর করার দীর্ঘ মেয়াদী একটি টিপস। তবে এটি আপনি নিয়মিত ব্যবহার করলে বা এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে খুব সহজেই আপনার দাঁতের দাগ ধীরে ধীরে দূর হয়ে যাবে।

ভিটামিন টুথ মাস্ক

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল এবং সবজি ভর্তার নাম হচ্ছে ভিটামিন টুথ মাস্ক। এটি তৈরি করে দাঁতে লাগালে দাগ ঝলমলে পরিষ্কার হয়ে যাবে। এই মাস্কটি তৈরি করতে টমেটো, স্ট্রবেরি এবং কমলা ভালোভাবে বেটে দাঁতের উপর পাঁচ থেকে ছয় মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে শুধু আপনার দাঁত পরিষ্কার নয় বরং মুখের ক্ষতিকর জীবাণুগুলো দূর হয়ে যাবে।

আপেল সিডার ভিনেগার

আপেল সিডার ভিনেগারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা। আপেল সিডার ভিনেগারের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুনাগুন যা দাঁতের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও আমাদের মাড়ির বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে কুলি করতে পারেন।

কলার খোসা, তুলসী পাতা এবং পান পাতা

তুলসী পাতা দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী এটা আমরা সবাই জানি। বেশি করে তুলসী পাতা নিয়ে সেগুলো ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। সেগুলো পাতা শুকানোর পরে গুড়ো করে টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করলে দাঁতের জেদি দাগ দূর হয়ে যায়।
এছাড়াও বলার খোসা সাদা দিক দিয়ে নিয়মিত দাঁত ঘষলে দাঁতের হলদে ভাব কেটে যায় খুব তাড়াতাড়ি। অন্যদিকে পান পাতা সরিষার তেলের ভিজিয়ে গরম করে দাঁতে ঘষলে দাঁত পরিষ্কার হয়ে যায়। অন্যদিকে তেজপাতার পাউডারের মধ্যে কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের কালো দাগ দূর হয়ে যায়।
প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ঘরোয়া উপায় দাতের আয়রনের কালো দাগ দূর করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে।

দাঁত ব্রাশ করার সঠিক নিয়ম

পছন্দের খাবারের কথা শুনলে কার মুখে না জল আসে বলেন। দাওয়াতে কিংবা বন্ধুদের সাথে রেস্টুরেন্টে মজার খাবার খেতে হলে তার তো কোনো কথাই নেই। কিন্তু বিভিন্ন রকম ফাস্টবুট খাবার গুলোর জন্য আপনার দাঁতের কথাটা ক্ষতি হচ্ছে সেটা কি আপনি জানেন? কিন্তু এই খাবারগুলো খাবার পরে দাঁতের অতিরিক্ত যত্ন কি আপনি নিচ্ছেন?
মুক্তার মত দেখতে দাত যেমন সুন্দর হাসির রহস্য ঠিক তেমনি সুন্দর দাঁতের জন্য চাই দাঁতের ভালো স্বাস্থ্য। আপনি আপনার সুন্দর দাঁতের যত্ন যদি ঠিকভাবে নিতে না পারেন তাহলে আপনাকে দেখতে ভালো লাগবে না। এজন্য আপনার সর্বপ্রথম দাঁত ব্রাশ করার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জেনে থাকা জরুরী। দাঁতের যত্নে টুথব্রাশ মাড়ি থেকে ৪৫ থেকে অ্যাঙ্গেলে রাখতে হবে।
এবার হালকাভাবে ওপর নিচে পরিষ্কার করতে থাকুন। কখনও খুব বেশি চাপ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করবেন না। খুব হালকাভাবে চাপ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করে নিন। এভাবে দাঁতের সব কয়টি অংশ ভালোভাবে ব্রাশ করে নেই এবং ভেতরের অংশ পরিষ্কারের জন্য একই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। জিব্বা এবং মুখের তালুর পরিষ্কার করুন কারণ এখানে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া জমে থাকে যা আমাদের দাঁতের জন্য ক্ষতিকর। ঘুম থেকে উঠার পর এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্রাশ করে নিন।
এক্ষেত্রে আমাদের মধ্যে অনেকেই আবার প্রত্যেক বেলা খাওয়ার পরে দাঁত ব্রাশ করেন। কিন্তু এটি উপকারের পরিবর্তে ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। এজন্য সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এই দুইবার ব্রাশ করাই উত্তম। প্রতি তিন মাস পর পর নতুন ব্রাশ ব্যবহার করা উচিত। পর্যাপ্ত সময় নিয়ে দাঁত ব্রাশ করুন।
অনেকে বাথরুমে ব্রাশ রাখে যার কারণে এতে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার জমতে পারে যা আমাদের শরীরের জন্য এবং আমাদের দাঁতের জন্য ক্ষতিকর। এজন্য ব্রাশ করার পর ব্রাশ ভালোভাবে ধুয়ে শুকনো জায়গায় রাখতে হবে যাতে করে এতে কোন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার জমতে না পারে।

সুস্থ দাঁত পেতে চাইলে কি করবেন

দাঁতের মূল্য তারাই বোঝেন যারা দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যাতে ভুগছেন। নিয়মিত যত নেওয়ার পাশাপাশি আমরা কি ধরনের খাবার খাচ্ছি সে দিকটা তো আমাদের নজর রাখা জরুরী বিষয়। দাঁত গঠনে পর্যাপ্ত আমিষ খাওয়ার কোন বিকল্প নেই। মাছ, মাংস, ডিম, ডাল, সয়াবিন এবং গমের মধ্যে মিলবে বিভিন্ন ধরনের আমিষ।
এইসব খাবার শুধুমাত্র আমিষ নয় বরং আরো রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন। দাঁত গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন গুলোর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি এর অভাবে আমাদের দাঁতের মাড়ি দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং স্কার্ভি রোগ হতে পারে। এছাড়াও দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। এজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে আমাদের ভিটামিন সি খেতে হবে।
এছাড়াও ভিটামিন ডি আমাদের দাঁত এবং হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে ডিমের কুসুম ইলিশ মাছ এবং বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ থেকে শুরু করে মাখন এবং দুধ খেতে হবে। এছাড়াও ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খেতে হবে। আমাদের দেহে যতগুলো ক্যালসিয়াম রয়েছে তার নিরানব্বই শতাংশ রয়েছে দাঁত এবং হাড়ে। এজন্য আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যাতে করে আমাদের দাঁত সুস্থ সবল থাকে

পাঠকের শেষকথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ঘরোয়া উপায়ে দাঁতের আয়রনের কালো দাগ দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আরো জানলাম দাঁত ব্রাশ করার নিয়ম এবং সুস্থ দাঁত পেতে চাইলে কি ধরনের খাবার খেতে হবে সে সম্পর্কে। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন।
তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url