মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়

আপনার কি মুখে অনেক দুর্গন্ধ হয়! যার জন্য আপনার বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে? বাইরে যেয়ে কথা বলতে কি লজ্জা বোধ করছেন! তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকবেন।
মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়
সারারাত মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হওয়ার জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে আমাদের মুখে এবং নিঃশ্বাসে প্রচুর পরিমাণে দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। আমাদের সবাইকে এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কিন্তু কারো কারো ক্ষেত্রে একটু বেশি হয় আবার কারো ক্ষেত্রে একটু কম হয়।

ভূমিকা

মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায় আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত কেননা এই পরিস্থিতি আমাদেরকে প্রত্যেকের মোকাবেলা করতে হয়। মুখের দুর্গন্ধের কারণে বাইরে যে বিভিন্ন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয় আমাদের। দিনে দুইবার ব্রাশ করার পরেও যেন দুর্গন্ধ দূর হয় না। মুখ ঢেকে কথা বলা ছাড়া তখন অন্য কোন উপায় থাকে না।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়

মুখে দুর্গন্ধ হলে আমাকে নিয়ে কে কি ভাবছে কে কি চিন্তা করছে এসব বিভিন্ন ধরনের ভয়ে কাজ করে আমাদের মধ্যে। মুখে দুর্গন্ধ বা হ্যালিটোসিস মুখের ভেতর এমন ব্যাকটেরিয়া তৈরি হওয়ার কারণে গন্ধ হতে পারে এবং এরকম গ্যাস তৈরি করে। সাধারণত আমরা যে খাবার খায় তার মধ্যে ব্যাকটেরিয়া শর্করা এবং স্টার্ট ভেঙে গেলে গন্ধ উৎপন্ন হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে মাড়ির রোগ এবং দাঁতের ক্ষয়ের রোগ ও হতে পারে। সাধারণত মুখের দুর্গন্ধ হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো অপরিচ্ছন্নতা। প্রত্যেকের মুখে অনেক জীবাণু রয়েছে। কিন্তু আপনি যদি জীবাণুগুলো সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা থাকার মাধ্যমে আপনি একমাত্র মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে পারেন। তবে কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে আপনি আপনার মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে পারেন খুব সহজেই। চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্যঃ

লবঙ্গ ব্যবহার

লবঙ্গ আমাদের প্রত্যেকের রান্নাঘরের একটি কমন উপাদান। এটি সবার রান্নাঘরে থাকে। এটি এমন এক ধরনের মসলা যেটা আমরা রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি। লবঙ্গ আমাদের মাড়ি ফুলে যাওয়ার মত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে। এমনকি এর মধ্যে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য যার কারণে আমাদের মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কমাতে পারে এবং দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত পড়া এবং দাঁতের ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি কমায়। এজন্য আপনার মুখের গন্ধ দূর করতে এবং নিঃশ্বাসের গন্ধ থেকে রেহাই পেতে কয়েক টুকরো লবঙ্গ মুখে নিয়ে চিবিয়ে খেতে পারেন। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে দেখতে পাবেন আপনার মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে গেছে খুব সহজে।

পানি

মানুষের বেঁচে থাকার জন্য পানি একটি অপরিহার্য উপাদান। পানি কম খেলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি পান করলে আমাদের মুখ থেকে ব্যাকটেরিয়া বের করে দিতে সাহায্য করে। এজন্য আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করেন তাহলে আপনার নিঃশ্বাস সচেত থাকবে এবং পাশাপাশি আপনি যদি নিঃশ্বাসে প্রচুর গন্ধ অনুভব করেন তাহলে দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এছাড়াও আপনি চাইলে নিঃশ্বাসের গন্ধ দূর করার জন্য অর্ধেকটা লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে পারেন।

দারুচিনি

মিষ্টি স্বাদের দারুচিনিও আপনাকে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করতে পারেন। দারুচিনির মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য যা মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও এটি আমাদের মুখের মধ্যের ব্যাকটেরিয়া য় দূর করতে সাহায্য করে। আপনি কয়েক মিনিটের জন্য মুখে দারুচিনির একটি ছোট টুকরো নিয়ে চিবাতে পারেন। এরপর কিছুক্ষণ মুখে রেখে ফেলে দিন। তাহলে বুঝতে পারবেন আপনার মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে গেছে। যাদের মুখের এবং নিঃশ্বাসের অতিরিক্ত দুর্গন্ধ হয় তারা এভাবে খেতে পারেন।

লবণ পানির কুলকুচি

এক গ্লাস পরিমাণ পানি হালকা কুসুম গরম করে তার মধ্যে এই সামান্য লবণ মিশিয়ে সেটা দিয়ে কুলি করুন। এতে করে মুখের খারাপ ব্যাকটেরিয়া গুলো বৃদ্ধি হতে পারবেনা এবং আপনার মুখের গন্ধ দূর করে নিঃশ্বাসের গন্ধ দূর করে আপনার মুখের গন্ধকে করবে সতেজ। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং বাইরে কোথাও বের হওয়ার আগে এভাবে কুলকুচি করে নিতে পারেন। এতে করে আপনার দাঁতের ক্ষয় রোদ দূর হবে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে খুব সহজেই।

মধু এবং দারুচিনি

মধু এবং দারুচিনি দুটার মধ্যেই রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। যা আমাদের মুখে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি কমাতে এবং দাঁতের নারীকে সুস্থ রাখতে পারে। দাঁত এবং দাঁতের মাড়িতে নিয়মিত মধু এবং দারুচিনির পেস্ট লাগালে দাঁতের ক্ষয় , দাঁতের মাড়ি থেকে রক্তপাত এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে। এটি করতে সর্বপ্রথম আপনাকে দারুচিনি গুড়ো করে নিতে হবে। এরপরে দারুচিনির সঙ্গে মধু মিশিয়ে একটি সুন্দর পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। তারপর সেটি দাঁতের গোড়ায় লাগাতে হবে। নিয়মিত কয়েক দিন ব্যবহার করার পরেই আপনি এর উপকারিতা বুঝতে পারবেন।

পুদিনা পাতা

পুদিনা পাতা খুবই উপকারী একটি উপাদান। এটি যেমন আমাদের শরীরের জন্য উপকারী ঠিক তেমনি মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ক্ষেত্রেও এটি বেশ উপকারী। পুদিনা পাতাকে প্রাকৃতিক মাউন্ট ফ্রেশনার বলা যেতে পারে। তাই মুখে গন্ধ হলে দুই থেকে তিনটা পুদিনা পাতা নিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে সেটা চিবিয়ে খান। মুখের দুর্গন্ধ চটপট দূর হয়ে যাবে।

নিয়মিত ব্রাশ করা

দিনে অন্তত দুবার দাঁত ব্রাশ করতে হবে নিয়ম করে। কারণ খাবার খাওয়ার পরে খাবারের কনা দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকে। আর খাবারের জন্মানো জীবাণু পরবর্তীতে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে থাকে। তাই প্রতিকার হিসেবে প্রতিবার খাবার খাওয়ার পর দিনে অন্তত দুইবার করে দাঁত মাজতে হবে। তাহলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে।

ব্রেকিং সোডা

এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে ভালো করে কুলি করে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এছাড়াও ব্রেকিং সোডা দিয়ে দাঁত মাজলেও আপনি উপকার পাবেন। তবে এটা কখনোই সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিনের বেশি করা উচিত নয়। এতে করে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।

মুখের দুর্গন্ধ থেকে রেহাই পেতে কি করবেন

মুখে দুর্গন্ধ হলে কেউ স্পষ্টভাবে কথা বলার সাহস পায় না।তখন আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক কমে যায়। আমরা বন্ধুদের আড্ডায় মুখ খুলতে পারি না।এজন্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় না রাখলে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে।কিছু ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে আমরা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে পারি কিন্তু আমাদের আরও কিছু অভ্যাসের কারণেও আমাদের মুখে দুর্গন্ধ থেকে যেতে পারে।
ব্রাশ করার সময় প্রতিবার দুই মিনিট করে সময় বরাদ্দ রাখুন। অবশ্যই জীবাণু বিরোধী টুথপেস্ট পছন্দমত বেছে নিন।অবশ্যই মৃদু চাপ দিয়ে ব্রাশ করবেন। এক্ষেত্রে আপনি জীবাণু বিরোধী মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন।এটা আপনি ডাক্তারের পরামর্শ করতে পারেন।অন্যদিকে আপনার হাতের কাছে বা ব্যাগে করে সবসময় মাউথ ওয়াশ রাখতে পারেন।
কর্মক্ষেত্রে আপনি এটির ব্যবহার করতে পারেন।দাঁতের ফাঁকে ময়লা বের করতে ডেন্টিস্টের সাহায্য নিন।সারাদিনে ব্রাশ করার সময় অন্তত একবার হলেও জিব্বা পরিস্কার করুন। কেননা জিব্বাতে অনেক ময়লা জমে গেলে আমাদের মুখে দুর্গন্ধ হয়। আজকাল কিছু কিছু টুথব্রাশের সঙ্গে জিব্বা পরিষ্কার করার বিশেষ ব্যবস্থা থাকে।আপনি চাইলে সেটাও ব্যবহার করতে পারেন।
 তিন মাসের বেশি কোন ব্রাশ ব্যবহার করবেন না।যদি আপনার দাঁতের মধ্যে কোন নকল দাঁত লাগানো থাকে তাহলে নিয়মিত সেটি পরিষ্কার করুন।রাতে খুলে রাখতে পারেন।আপনার দাঁতের বা দাঁতের মাড়ির বিশেষ কোনো সমস্যা থাকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে আমাদের মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে। এজন্য অবশ্যই কিছুক্ষণ পরপর পানি পান করবেন।
মুখের দুর্গন্ধ নির্ভর করে অনেকটা আপনি কি খাবার খাচ্ছেন তার ওপর।পেঁয়াজ, রসুন কিংবা মিষ্টি জাতীয় খাবার অথবা বিভিন্ন পানিও খাওয়ার কারণে আমাদের মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে।এজন্য এ ধরনের খাবার সব সময় এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।তবে কোন রকমে খেয়ে ফেললে অবশ্যই খাওয়ার পর পরে দাঁত পরিষ্কার করতে হবে। কখনো মুখ শুষ্ক হতে দেওয়া যাবে না।
এজন্য কফি,বিভিন্ন কোমল পানীয় এবং অ্যালকোহল খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন। কেননা এগুলো আমাদের মুখ শুকিয়ে ফেলে।তবে চিনিবিহীন চুইংগাম বেছে নিতে পারেন।অবশ্যই ধূমপান পরিহার করুন।কেননা ধূমপান করলে মুখের গন্ধ কখনোই দূর হবে না।আর আপনার যদি কাশি এবং কফ ওঠার মতো সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
কারণ সব সময় কাশি হওয়া এবং কফ ওঠার মতো সমস্যা থাকলে মুখের দুর্গন্ধ কখনোই দূর করা সম্ভব নয়।আর এর বাইরেও যদি কোন দাঁতের এবং মাড়ির সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে মাউথ ওয়াশ ব্যবহার

মাউথওয়াশ এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান যা তরল জীবাণু নাশক হিসেবে পরিচিত। এটি মুখের ভেতরকার ত্বক,দাঁত,মাড়ি, জিব্বা ইত্যাদি সুরক্ষায় উপকারী এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সক্ষম। তবে মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো। বাজারে সাধারণত ৫ ধরনের মাউথওয়াশ পাওয়া যায়।
  • কসমেটিক মাউথওয়াশ যা আমাদের মুখে সুগন্ধ ফিরিয়ে আনে।
  • ফ্লোরাইড যুক্ত মাউথওয়াশ যা আমাদের দাঁত গঠনে সাহায্য করে থাকে।
  • রোগ প্রতিরোধকারী মাউথ ওয়াশ যা আমাদের মুখের ঘা নিরাময় করে।
  • অ্যালকোহল ফ্রি ন্যাচারাল মাউথ ওয়াশ যা আমাদের মুখে শুষ্কতা দূর করে।
  • প্রেসক্রিপশন মাউথওয়াশ যা আমাদের মাড়িয়ে প্রদাহ দূর করতে সক্ষম।
সাধারণত চার চামচ পরিমাণ মাউথওয়াশ একটি কাপে নিয়ে সেখান থেকে মাউথওয়াশ মুখে নিতে হবে। তারপর এটি ৩০ সেকেন্ড মুখে ধরে রাখতে হবে। এরপর মাউথ ওয়াশ মুখে থাকা অবস্থায় গড়গড়া করতে হবে। অতঃপর ফেলে দিতে হবে। তবে মাউথ ওয়াশ ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যেমন অবশ্যই ছয় বছর বয়স বাচ্চাদের ব্যবহার করা ঠিক নয়।
৩০ সেকেন্ডের বেশি মুখে ধরে রাখা যাবে না। মাউথওয়াশ অবশ্যই গিলে ফেলা যাবে না। অবশ্যই দাঁত ব্রাশ করার পর মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারলে।

পাঠকের শেষকথা-মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। এছাড়াও আরো জানলাম কি কি কারনে আমাদের মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে এবং মুখের দুর্গন্ধ হলে কোন ধরনের মাউথ আমরা ব্যবহার করতে পারি সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন।তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url