মুখের ত্বকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করবেন না জানুন
মুখের ত্বকের সমস্যা দূর করতে চাইলে নিয়মিত অনেক কিছুই আমরা ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমাদের ব্যবহার করার মধ্যে কোন ভুল হচ্ছে না তো! আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের মুখের ত্বকে দিয়ে সব উপাদান ব্যবহার করে থাকে সেগুলো কি আসলে আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী?মুখের ত্বকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করবেন না সে সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত। কেননা যেসব উপাদান মুখে ব্যবহার করা যাবে না সেসব যদি আমরা প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে থাকি তাহলে আস্তে আস্তে আমাদের মুখের ত্বক খারাপ হতে থাকবে।
ভূমিকা
মুখের ত্বকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করবেন না সে সম্পর্কে জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। আমরা নিজের অজান্তে এমন কিছু ভুল করে ফেলি আমাদের ত্বকের পরিচর্যার কাজে। আর যার কারণে দেখা দিতে পারে আমাদের ত্বকের জটিল ধরনের সমস্যা। এই সমস্যা থেকে বাঁচার জন্যই মুখের তাকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করা যাবে না সে সম্পর্কে জানা দরকার।
মুখের ত্বকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করবেন না জানুন
এক্সপায়ার হয়ে যাওয়া প্রোডাক্ট
অবশ্যই আপনার মুখের ত্বকে এক্সপায়ার হয়ে যাওয়া কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করবেন না। এজন্য কোন প্রোডাক্ট কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে দেখে শুনে কিনতে হবে। এক্ষেত্রে বিশেষভাবে সতর্ক থাকা উচিত ক্রিম, বিভিন্ন ধরনের মশ্চারাইজার, সানস্ক্রিন এইসব প্রোডাক্ট এর ব্যাপারে। এক্সপায়ার হওয়া যেকোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করার ফলে আমাদের মুখের ত্বকের সমস্যা কিংবা বিভিন্ন ধরনের এলার্জি দেখা যেতে পারে।
লেবুর রস লাগানো
ভিটামিন সি অবশ্যই আমাদের ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারী একটি উপাদান এটা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু সরাসরি কখনো ভিটামিন সি আপনার ত্বকে লাগাতে যাবেন না। অর্থাৎ কখনো সরাসরি আপনার মুখের ত্বকে লেবুর রস লাগাবেন না। কেননা শুধু লেবুর রস লাগানোর কারণে আপনার ত্বকের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা যেতে পারে।
কেননা লেবুর রসের মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক এসিড যা আমাদের মুখের ত্বক পুড়ে কারো দাগ ফেলতে পারে। তবে লেবুর রসের সাথে বিভিন্ন ধরনের উপাদান মিশিয়ে এবং চিনি মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করতে পারেন।
শ্যাম্পু ব্যবহার
আবার অনেক সময় আমরা তাড়াহুড়া করে মুখে সাবান কিংবা ফেসওয়াশ এর পরিবর্তে শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি। যেটা আমাদের মুখের ত্বকের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। আবার অনেকে মনে করেন সাবান শেষ হয়ে গিয়েছে তাহলে সাবানের পরিবর্তে শ্যাম্পু ব্যবহার করি। কিন্তু মুখে এসব ব্যবহার করলে আমাদের মুখের ত্বক মারাত্মক রুক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।
নারকেল তেল
নারকেল তেল আমাদের চুলের জন্য ভীষণ উপকারী পাশাপাশি আমাদের ত্বকের জন্য এটি বেশ কার্যকর। কিন্তু অনেকেই আছে যারা সরাসরি মুখে নারকেল তেল ব্যবহার করে। যেটা একদমই ঠিক নয়। কেননা মুখে সরাসরি নারকেল তেল ব্যবহার করলে আমাদের ত্বকের পরসের মুখগুলো বন্ধ হয়ে যেতে পারে। যার কারণে দেখা দিতে পারে ব্রণের সমস্যা। তাই এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।
ভেসলিন পেট্রোলিয়াম জেলি
শীতকালীন সময়ে ত্বকের ফেটে যাওয়া সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে অনেকেই তখন ফেটে যাওয়া হয় ওকে ভেসলিন ব্যবহার করে। ভেসলিন পেট্রোলিয়াম জেলি সাধারণত আমাদের মুখের ত্বকের ওপর পর্দার মতো একটি আবরণ তৈরি করে।
ফলে আমাদের ত্বকের লোমকূপ গুলো বন্ধ হয়ে যায় এবং মুখে ব্রণের সমস্যা দেখা যায়। ভেসলিন পেট্রোলিয়াম জেলি শুধুমাত্র আমাদের ঠোঁটের জন্য কার্যকর ত্বকের জন্য নয়।
টুথপেস্ট এর প্রলেপ লাগানো
ইদানিং ব্রনের সমস্যা দূর করার জন্য সাধারণ একটি টিপস সবার ক্ষেত্রে দেখা যায়। টিপসটি হলো মুখের ত্বকের কোন জায়গায় ব্রণ হলে সেই ব্রণের ওপর টুথপেস্ট এর প্রলেপ লাগানো। যেহেতু টুথপেস্ট একটি অ্যান্টি ব্যাকটের উপাদান তাই ত্বকের লালচে ভাব কমাতে এটি কার্যকর হতে পারে কিন্তু ব্রণ কমাতে নয়।
এমনকি পরবর্তীতে আমাদের ত্বকে জ্বালাপোড়া সমস্যা দেখা দিতে পারে টুথপেস্ট ব্যবহার করার কারণে। তাই গুজবে কান না দিয়ে সঠিক প্রোডাক্ট ব্যবহার করুন।
গরম পানি
আমাদের মধ্যে অনেকের গরম পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস রয়েছে। বিশেষ করে শীতকালীন সময়ে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে থাকে অনেকেই। কিন্তু গরম পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার অভ্যাস করলে মুখের আদ্রতা কমে গিয়ে ত্বক প্রচন্ড রক্ষক এবং শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।
এজন্য আপনি স্টিম ফেসিয়াল করতে পারেন। কিন্তু সরাসরি মুখে গরম পানি ব্যবহার করা যাবে না কোন অবস্থাতেই। সব সময় মুখ ধোয়ার জন্য ঠান্ডা পানি বাছাই করে নিন।
ওয়াক্স
এটা আমরা সবাই জানি যে শরীরের অন্যান্য যে কোন অংশের তুলনায় আমাদের মুখের ত্বক অনেক বেশি কোমল এবং নরম ও স্পর্শকাতর। শরীরের অন্যান্য অংশের লোম আমরা যেভাবে তুলে ফেলি সেভাবে কখনো মুখের লোম তোলা যায় না। কিন্তু আমরা অনেকেই ঘরে বসে লেবুর রস চিনি বা বিভিন্ন ধরনের বাজার থেকে কেনা কোল্ড ওয়াক্স দিয়ে মুখের ত্বক ওয়াক্স করে থাকে।
যেটা আমাদের ত্বকের জন্য খুব ক্ষতিকর।ওয়াক্স করার পরে অনেক সময় আমাদের মুখের ত্বকে জ্বালাপোড়া হতে পারে। এজন্য অবশ্যই পার্লারে গিয়ে অভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে মুখের লোম পরিষ্কার করে নিতে হবে।
বডি লোশন
শীতকালীন সময়ে গোসল করে আসার পরে যখন আমরা হাতে পায়ে মশ্চারাইজার লাগায় তখন তাড়াহুড়ো করে অনেকেই সেই হাত দিয়ে মুখে ঘষে নেন। এতে করে হাতের তালুতে থাকা বাড়তি ক্রিমের সদ্ব্যবহার হয় বটে কিন্তু ত্বকের চিকিৎসকরা বলেছেন শরীরের অন্যান্য অংশের চামড়ার তুলনায় মুখের চামড়া অনেক বেশি খসখসে। তাই বডি লোশন কখনো মুখের ত্বকে লাগানো উচিত নয়।
ব্রেকিং সোডা
বিভিন্ন সময় আমরা বেকিং সোডার সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন এর ব্যবহারে ত্বকের ক্ষতি এবং আদ্রতা নষ্ট হতে পারে। যদিও ব্রেকিং সোডা আমাদের ত্বকে মৃত কোষগুলো দূর করতে সাহায্য করে। কিন্তু আমাদের ত্বকের জন্য এটি বেশ ক্ষতিকর। এজন্য কখনো ব্রেকিং চোরের সাথে লেবু মিশে সেটি আমাদের ত্বকের ব্যবহার করা যাবে না।
আপেল সিডার ভিনেগার
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য আপেল সিডার ভিনেগার অনেক বেশি উপকারী হলেও আমাদের ত্বকের জন্য একেবারে এটি উপযুক্ত নয়। এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য গুলো আমাদের ত্বকের জ্বালাপোড়ার কারণ হতেও পারে। আবার আমাদের মুখের পোড়া দাগ দেখা যায় আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করার কারণে। এজন্য অবশ্যই কোন ইউটিউব বা ফেসবুকের ভিডিও দেখে যেটা সেটা মুখে লাগানো যাবে না।
গোলাপ জল এবং ভিনেগার
গোলাপ জলের সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে ত্বকে লাগানো ঠিক হয়। এতে করে ত্বকের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। শুধুমাত্র তাকে গোলাপজল লাগানো যাবে কিন্তু গোলাপ জল এবং ভিনেগার একসাথে মিশিয়ে মুখের তকে লাগানো যাবে না। এছাড়াও গোলাপ জলের সঙ্গে এসেনশিয়াল অয়েল কিংবা ব্রেকিং সোডা মেশানো উচিত নয়।
অ্যালকোহল ভিত্তিক পণ্য
বর্তমান স্কিন কেয়ারের বিভিন্ন প্রোডাক্টের মধ্যে টোনার সবসময় উপস্থিত থাকে। আমরা কম বেশি সকলে এই টোনার ব্যবহার করে থাকি । অথচ এই ধরনের পণ্যগুলো পরবর্তীতে আমাদের ত্বকের জন্য ভীষণ ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এ সকল পণ্যর মধ্যে বেশ উচ্চ মাত্রায় অ্যালকোহল এবং এটা দিয়ে কিছু উপাদান উপস্থিত থাকার কারণে ধীরে ধীরে আমাদের ত্বকের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। তাই এই ধরনের পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকাই ভালো। কোন ধরনের টোনার ব্যবহার করার চেয়ে ক্লিনজিং কিংবা মশ্চারাইজার ব্যবহার করাই উত্তম।
মেকআপ ব্যবহার
কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে অথবা জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে আমরা অনেক ভারী মেকআপ করে থাকি। কিন্তু মেকাপের কারণে আমাদের ত্বকের লোমকূপ গুলোর উপর এক ধরনের আবরণ পড়ে যায়। যার কারণে পরবর্তীতে মুখের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায়। এজন্য সব সময় চেষ্টা করতে হবে মেকআপ ব্যবহার না করার।
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম মুখের ত্বকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করবেন না সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে। এছাড়াও আরো কিছু বিষয়ে আমাদের নজর রাখতে হবে। যেমন আমরা যারা চুলে কালার করে থাকি তারা যখন চুলে কালার করি সেক্ষেত্রে অনেক সময় ত্বকে হেয়ার কালার লেগে যায়। সেই হেয়ার কালার আমাদের মুখের ত্বকের জন্য বেশ ক্ষতিকর।
এজন্য চুলের রং করার সময় অবশ্যই এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে যে কোনভাবেই যেন রং আমাদের মুখের ত্বকে লেগে না যায়। অন্যদিকে যখন হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে আমরা চুল শুকায় তখন হেয়ার ড্রায়ারের গরম বাতাস আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি করতে পারে। এই ধরনের ছোট ছোট সতর্কতা গুলো আমাদের সবসময় অবলম্বন করতে হবে। তাহলেই আমাদের ত্বক ভালো থাকবে।
মেয়েদের ত্বকের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো-মুখের ত্বকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করবেন না জানুন
একটা সময় ছিল যখন ছেলে মেয়ে উভয় ত্বকের প্রতি খুব একটা বেশি যত্নশীল ছিল না। তারা তখন ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের সাবান ব্যবহার করত। কিন্তু এখন সময়ের সাথে সাথে সবকিছু পরিবর্তন হয়ে গেছে। এখন আর কেউ মুখে আবার ব্যবহার করেনা এমনকি ছেলে ও মেয়ে উভয়ে আজকাল ত্বকের প্রতি অনেক বেশি যত্নশীল হয়ে গেছে।
সময়ের সাথে সাথে এখন ফেসওয়াশ ব্যবহারের চাহিদা অনেক বেশি। বাজারে এখন বিভিন্ন ধরনের ফেসওয়াশ রয়েছে। কিন্তু সব ধরনের ফেসওয়াশ তো আমাদের ত্বকের জন্য উপকারী হবে না। কিছু কিছু ফেসওয়াশ আছে যেগুলো আমাদের ত্বকের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। এজন্য ফেসওয়াশ ব্যবহারে আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
মার্কেটপ্লেসে কম দামে অনেক ভালো ফেসওয়াশ পাওয়া যায়। কিন্তু সেটি আমাদের ত্বকের জন্য ভালো কিনা বুঝবেন কিভাবে! আবার আমাদের ত্বকের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। যেমন কারো অনেক শুষ্ক ত্বক, আবার কারো কারো ক্ষেত্রে মুখের ত্বক অনেক তেল তেল ইত্যাদি। আবার কারোর কারোর মুখে অনেক বেশি ব্রণ।
এক্ষেত্রে শুষ্ক ত্বকের জন্য আপনি ডাভ ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন।এটি শুষ্ক ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বক হবে সফট। আবার যাদের মুখে অনেক বেশি ব্রণের সমস্যা রয়েছে তারা হিমালয়া নেম ফেসওয়াস ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্যবহার করার ফলে মুখে ব্রণের সমস্যা অনেক কমে যায়।
এমনকি ফেসওয়াশ যেমন বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ঠিক তেমনি ফেসওয়াশ সঠিকভাবে ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন। করতেন যেমন অতিরিক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার করা যাবে না। প্রয়োজন অনুযায়ী ফেসওয়াস নেই হাতে সুন্দরভাবে মাখিয়ে নেওয়ার পরে তারপর মুখে মাখতে হবে। খুব জোরে মাসাজ করা যাবে না।
আলতো ভাবে মাথা করে মুখ ধুতে হবে। মনে রাখবেন মুখে ফেসওয়াস লাগানোর পর আঙ্গুলের ডগা দিয়ে মাসাজ করতে হবে। শক্ত কোন কিছু দিয়ে মাসাজ করবেন না। ফেসওয়াস ব্যবহার করার সময় আপনার ঘাড় এবং গলায় লাগাতে পারেন। ফেসওয়াশ পরিষ্কার করে ধোয়ার পর তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নেবেন। তবে খেয়াল রাখবেন কোন কাপড় দিয়ে যেন মুখে ঘষা না লাগে।
আরও পড়ুনঃঘাড়ের কালো দাগ দূর করার উপায়
পাঠকের শেষকথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম মুখের ত্বকে ভুলেও কোন উপকরণ ব্যবহার করবেন না সে সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। এছাড়াও আরো জানলাম মেয়েদের ত্বকের জন্য ফেসওয়াশ কোনটা ভালো হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন।তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url