স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায়
যুগে যুগে মানুষ তার নিজের সৌন্দর্য নিয়ে সবসময় চিন্তিত থাকে। আপনি কি স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আপনার ত্বক কি প্রাকৃতিক উপায়ে স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য কার্যকর।প্রিয় পাঠক আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে। নিজেকে অন্য কারো কাছে সুন্দরভাবে ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য কেউ নিজের চেষ্টার ত্রুটি রাখেনা।
ভূমিকা
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত সাথে থাকতে হবে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলতে গিয়ে ব্যস্ত জীবনের সব সময় নিজের যত্ন ঠিক ভাবে আমরা কেউ নিতে পারি না। যার কারণে নিজের সৌন্দর্য দূরে রাখা মুশকিল হয়ে ওঠে। অথচ সবসময় নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা আমাদের জীবনের একটি অংশ।
স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায়
সেই আদি যুগ থেকে মানুষের গায়ের রং নিয়ে বিভিন্ন ধরনের চিন্তা। অনেকেরই ইচ্ছা নিজের সুন্দর ত্বকের এবং ফর্সা ত্বকের। কিন্তু রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণে কিংবা দীর্ঘ সময় রান্নার ঘরের থেকে রান্না করার জন্য আমাদের ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়।ত্বক হয়ে যায় কালচে। নারী হোক কিংবা পুরুষ সুন্দর চেহারা কদর সব জায়গাতে রয়েছে।
তাই নিজেকে সুন্দর দেখতে না চাই! স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করলেও পুরো শরীরের ত্বক কিন্তু ফর্সা করা সম্ভব নয়। কিন্তু শুধুমাত্র মুখের ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা হলে পুরো শরীরের রং কালো থাকলে তখন দেখতে খারাপ লাগে। যদিও বিভিন্ন পার্লারে রয়েছে সুন্দর হওয়ার বিভিন্ন আয়োজন।
কিন্তু সেটি যদি আপনার ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হয় তখন আপনি কি করবেন? এজন্য স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করতে প্রাকৃতিক উপাদানের কোন বিকল্প হয় না। আর সৌন্দর্য সেটাই যেটা আপনার ভেতর থেকে ফুটে ওঠে। চলুন তাহলে জেনে নেই স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কেঃ
কাঁচা হলুদের ব্যবহার
হলুদ আমাদের ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী একটি উপাদান যেটা আমরা সকলেই জানি। শুধু দুধের সঙ্গে নয় বাহ্যিক রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে পারবে। বিশেষ করে আমাদের শরীরের এবং মুখের ত্বকের কালছে ছোপ স্থায়ীভাবে দূর করতে বেশ কার্যকর এ পদ্ধতি।
প্রথমে দুধ, লেবুর রস এবং হলুদ বাটা একসঙ্গে মিশে ভালোভাবে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে। এবার ছাড়া মুখমন্ডলে এবং আপনার হাত ও পায়ে এটি লাগিয়ে নিন ভালো করে। তারপর না শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ভালোভাবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। তারপর এরপর নরম করে দিয়ে ভালোভাবে মুছে নিন।
এটি ব্যবহার করার পর অন্তত ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত রোদে যাওয়া যাবে না। মুখ ধোয়ার সময় অবশ্যই ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে হবে। কোন অবস্থাতেই গরম পানি ব্যবহার করা যাবে না। নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের রং হয়ে উঠবে স্থায়ীভাবে ফর্সা।
দুধ এবং কাঁচা হলুদ
রূপচর্চায় দুধ এবং কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ অনেকেই খেয়ে থাকে। কিন্তু প্রতিদিন এই এক গ্লাস গরম দুধের মধ্যে আধা চা চামচ কাটা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করতে পারেন। তবে এভাবে যদি খেতে না পারেন তাহলে দুধ এবং হলুদের সাথে মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
দুধে যদি কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেতে না পারে তাহলে আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন। সেটি হচ্ছে দেড় ইঞ্চি সাইজের এক টুকরো কাঁচা হলুদ ছোট ছোট করে কেটে দুধের মধ্যে দিয়ে ভালোভাবে ফুটিয়ে নিন। এরপর দুধের রং কালো হলুদ হয়ে আসলে সেটি পান করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার করে পান করতে থাকুন দেখবেন স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হয়ে গেছে।
গুড়া দুধ এবং লেবুর রসের হোয়াইটিং ফেসপ্যাক
একটি পাত্রে প্রথমত এক চামচ গুড়া দুধ এবং দুই চামচ লেবুর রস আর তার সঙ্গে হালকা একটু মধু মিশিয়ে নিন। তারপর ভালোভাবেই একটি পেস্ট তৈরি করে ফেলুন। পেস্ট তৈরি করে সেটা আপনার মুখে লাগিয়ে রাখুন কমপক্ষে দশ মিনিট। দশ মিনিট পর ভালোভাবে আপনার মুখটি হালকা স্ক্রাব করে বাংলা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
পানি দিয়ে মুখ দেওয়ার পরে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার আগের তুলনায় কতটা ত্বক উজ্জ্বল হয়েছে। সব ধরনের ত্বকে এই ফেসপ্যাক টি ব্যবহার করতে পারবেন। কারণ লেবুর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান এবং মধু ও দুধের সাথে মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করার কারণে আপনার ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা হয়ে যাবে। এই ফেসপ্যাকটি তৈরি করতে বাড়তি কোন ঝামেলাও নেই। ঘরে বসে খুব সহজেই এটি ব্যবহার করে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করা সম্ভব।
টক দই এবং ওট মিলের হোয়াইটনিং ফেসপ্যাক
ওট কম বেশি আমাদের সকলে বাড়িতে রয়েছে। আবার আমাদের মধ্যে অনেকের সকালে খাওয়ার তালিকায় ওট এবং টকদই থাকে। সারারাত এক টেবিল চামচ ওট ভিজিয়ে রেখে সকালে এটি ভালোভাবে পেস্ট তৈরি করে এবং এর সাথে একটা টক দই মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে ফেলুন।
এটি নিশ্চিতভাবে আপনার ত্বক প্রাকৃতিকভাবে এবং স্থায়ীভাবে ফর্সা করতে সাহায্য করবে। এটি নিয়মিত ব্যবহার করলে অবশ্যই আপনি একটি ভালো রেজাল্ট পাবেন এবং স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হবে।
আলুর খোসার ফেসপ্যাক
আলু আমাদের সবার রান্নাঘরের একটি কমন উপাদান। লেবুর রসে যেমন রয়েছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান ঠিক তেমনি আলুর খোসার মধ্যেও রয়েছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান। আলুর খোসা সহ আলু ভালোভাবে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন কিংবা গ্রেটারের সাহায্যে গ্রেট করে নিন। এরপর এর মধ্যে এলোভেরা জেল মধু এবং টক দই মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করুন।
ভালোভাবে আপনার মুখ ধুয়ে নেওয়ার পরে এটি আপনার মুখে ব্যবহার করুন। না শুকানো পর্যন্ত ওয়েট করুন। ভালোভাবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে আপনার মুখ ধুয়ে নিন। এটাই সপ্তাহে কমপক্ষে তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করুন। তবে নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার টক হবে স্থায়ীভাবে ফর্সা এবং উজ্জ্বল ও কোমল। সব ধরনের ত্বকে আপনি এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারবেন।
হলুদ এবংটমেটোর ফেসপ্যাক
টমেটো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। পেতে চাইলে এক চিমটি হলুদ এক চামচ টমেটো এবং লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখের ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। আমরা কম বেশি সবাই জানি যে টমেটোর রস আমাদের ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
টমেটোর মধ্যে থাকা বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান এবং হলুদের ভেষজ উপাদান আমাদের ত্বক ফর্সা করতে কাজ করে। স্বাভাবিক শুষ্ক ত্বক এবং তৈলাক্ত ত্বক দুইটাতেই এই উপাদান বা ফেসপ্যাক ব্যবহার করা যাবে।
আমন্ড ফেসপ্যাক
আপনি চার থেকে পাঁচটি আমন্ড সারারাত ভিজিয়ে রাখবেন। এরপর ভালোভাবে এর খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে এটি গুড়া বা পেস্ট তৈরি করে নিন। আপনি চাইলে এর সাথে বাটার মিল কিংবা কাঁচা দুধ মিশিয়ে নিতে পারেন। এর সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে নিন ভালোভাবে। ১০ থেকে ১২ মিনিট এই ফেসপ্যাকটি ত্বকের উপর লাগিয়ে রাখ।
এরপর কিছুক্ষন রেখে দিন শুকানোর জন্য। শুকিয়ে আসার পরে হালকা একটু স্ক্রাব করে ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। এরপর আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা কতখানি বেড়ে গেছে। এই ফেসপ্যাকটি আপনার ত্বককে করবে নরম।
এমন কি আপনার ত্বকের মৃত কোষগুলো দূর করতে সাহায্য করবে। এটি ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। এমনকি খুব সহজেই ঘরে থাকার কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করতে পারবেন।
বেসনের ফেসপ্যাক
বেসন সব সময় আমাদের ত্বকের রং উজ্জ্বল রাখতে এবং ত্বকের তারুণ্যতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। বেসনের সাথে বাটার মিল্ক মিশিয়ে বা কাঁচা দুধ মিশিয়ে এর সঙ্গে এক চামচ মধু নিয়ে ভালোভাবে একটা পেস্ট তৈরি করে নিন। এরপর আপনার মুখটা ধুয়ে শুকিয়ে ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন। না শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
পুদিনা পাতার ফেসপ্যাক
পুদিনা পাতার মধ্যে রয়েছে এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান যা আমাদের মুখের ত্বকের পোস্টটি যোগানের পাশাপাশি আমাদের ত্বক উজ্জ্বল করে তোলে। ১৫ থেকে ২০ টি পুদিনা পাতা নিয়ে সেটি ভালোভাবে ধুয়ে পেস্ট করে নিয়ে এর সাথে একটু মধু আর এলোভেরা জেল মিশিয়ে আপনার মুখে লাগিয়ে রাখুন।
কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে দিন এরপর যখন ত্বকে টান টান ভাব চলে আসবে তখন ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন। তবে খেয়াল রাখবেন যদি আপনার অ্যালার্জিজনিত সমস্যা বেশি থাকে তাহলে এটি ব্যবহার করবেন না।
কলার ফেসপ্যাক
কলা খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। যেমনি এটি খেলে আমাদের শরীরের উপকার হয় তেমনই এটি মুখে ব্যবহার করলে আমাদের ত্বক উজ্জ্বল হয়। একটি পাত্রে পরিমাণ মতো কলা নিয়ে এর মধ্যে এক চামচ টক দই এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করে নিন।
এরপর সেটি আপনার মুখে লাগিয়ে রাখুন। এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করার ফলে আমাদের ত্বকের সানবার্ন দূর হয়ে যাবে এবং স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হবে। সব ধরনের ফেসের সাথে এটি ব্যবহার করা যাবে।
চন্দনের ফেসপ্যাক
আপনার ত্বক যদি অনেক বেশি তৈলাক্ত হয়ে থাকে তাহলে চন্দনের গুঁড়া আপনার জন্য খুবই উপকারী একটি উপাদান। চন্দনের গুড়ার মধ্যে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে আপনার মুখে লাগান। আপনার ত্বকে যতটুকু পরিমাণে লাগে ঠিক ততটুকু পরিমাণ ব্যবহার করবেন।
অতিরিক্ত ব্যবহার করতে যাবেন না। আপনার ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা হবে এটি ব্যবহার করার ফলে। এটি শুধু আপনার মুখের উজ্জ্বল করবেন আমি বরং আপনাকে দেখতে অনেক বেশি ফ্রেশ লাগবে।
আরও পড়ুনঃচিরতরে মেছতা দূর করার উপায়
পেঁপে এবং ডিমের মাস্ক
পাকা পেঁপে আমাদের শরীরের জন্য যেমন উপকারী ঠিক তেমনি এটি আমাদের ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। পেঁপে এবং ডিমের মাস্ক ব্যবহার করলে আস্তে আস্তে আমাদের ত্বকের রং ফর্সা হবে এবং টানটান ভাব আসবে। কেননা ডিমের মধ্যে থাকে প্রোটিন যা আমাদের ত্বক টানটান করতে সাহায্য করে। আর এর সাথে যখন দই যোগ করা হবে তখন আপনার ত্বক ভেতর থেকে পরিষ্কার হবে।
তিন চামচ পেঁপের রস, দুই চামচ টক দই, চার টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার এবং সাথে গ্লিসারিন ও ডিমের সাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে একটি ফেস মাস্ক তৈরি করে নিন। ঘন এই মাস্কটি ফ্রিজে রেখে দিন ঘন্টা দুয়েকের মত। খুব ভালো করে মিশিয়ে নেওয়ার পরে এটি আপনার মুখে লাগিয়ে রাখুন কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ মিনিট। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এটি ব্যবহার করার ফলে আপনার স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা হবে।
পাঠকের শেষকথা-স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায়
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। জন্মগতভাবে আমরা একেক জন একেক রকম গায়ের রং পেয়ে থাকি। কেউ শ্যামলা আবার কেউ অনেক ফর্সা। আরেকটু উজ্জ্বলত পেতে আমরা সবাই অনেক চেষ্টা করে থাকি।
আবার অনেকেই হয়তো জন্মগত ফর্সা কিন্তু বাইরের চলাফেরা এবং দূষণের কারণে সেটা হারিয়ে যায়। সেগুলো সমস্যা সমাধান দিয়েছি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন।তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।
আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url