বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপ

বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপ কোথায় পাওয়া যায়? এটা আমরা অনেকেই খোঁজ করে থাকি। কমবেশি আমরা সকলেই মোবাইল এবং ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু যখন ল্যাপটপ ব্যবহার করার কথা আছে তখন বাজেট কম হোক বা বেশি হোক একটা ভালো মানের ল্যাপটপ সকলেই চাই।
বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপ
প্রিয় পাঠক আপনাদের সুবিধার জন্য আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় নির্ধারণ করেছি বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামের ভালো মানের ল্যাপটপ সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে। জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত সাথে থাকুন।

বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপ

বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামের ল্যাপটপ নিয়ে এখন বিস্তারিত আলোচনা করবঃ

1.Acer Aspire 4752 core i3

সাধারণত কম দামের মধ্যে ভালো মানের ল্যাপটপ কিনতে চান তাদের জন্য এই ল্যাপটপটি বেস্ট। এই ল্যাপটপ ব্যবহার করলে আপনি পেতে পারেন অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা। বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপ এর মধ্যে রয়েছে Acer Aspire 4752 core i3 ল্যাপটপটি।
শুধুমাত্র 12000 টাকার মধ্যে আপনি এই ল্যাপটপটি পেয়ে যাবেন। পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে বলতে গেলে অসাধারণ।Acer Aspire 4752 core i3 ল্যাপটপটির ফিচার ডিটেলস হলো ১৪ ইঞ্চির মনিটর, এর হার্ডডিস্ক ৫০০ জিবি ও র‍্যাম ৪ জিবি। ল্যাপটপটির ওজন আড়াই কেজি এবং এর ব্যাটারির ক্ষমতা প্রায় 48.8 W.

2.Asus X555LF i5 5th Gen 1TB HDD

কম দামের মধ্যে এই ল্যাপটপটি খুবই ভালো। এই ল্যাপটপের অসাধারণ ফিচার আপনার মন কেড়ে নিবে। অনেকের পছন্দের কেন্দ্র বিন্দুতে পরিণত হয়েছে এই ল্যাপটপটি। বাংলাদেশের বাজারে এই ল্যাপটপের দাম বিশ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে।Asus X555LF i5 5th Gen 1TB HDD ল্যাপটপটিতে রয়েছে 15.6 ইঞ্চি মনিটর। ৪ জিবি র‍্যাম। এই ল্যাপটপের মধ্যে এইচডি ওয়েবক্যাম এবং মাল্টি কার্ড রিডারের সুবিধা রয়েছে।

3.Toshiba Satellite L40-18L

বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামের ল্যাপটপ এর মধ্যে তোশিবা ল্যাপটপটি হতে পারে আপনার জন্য ভীষণ উপকারী। এই কোম্পানির সব সময় সব গ্রাহকদের ভালো পণ্য দিয়ে থাকে। এই ল্যাপটপটির অনেক অসাধারণ কিছু সুবিধার রয়েছে যেগুলো অন্যান্য ল্যাপটপের থেকে অনেক আলাদা। এই ল্যাপটপের মধ্যে রয়েছে ডুয়েল কোর প্রসেসর বং ২ জিবি র‍্যাম ও ১৬০ জিবি হার্ডডিক্স এর সুবিধা। আপনারা যারা মোটামুটি চার্জ দেড় ঘণ্টার ব্যাকআপ চান তাদের জন্য এই ল্যাপটপটি বেস্ট।

4.Dell Latitude E3450 Core i3 5th Gen

আমরা সকলেই কমবেশি জানি যে ডেল ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ খুবই অসাধারণ মানের একটি ল্যাপটপ। কম দামের মধ্যে যতগুলো ল্যাপটপ আছে তার মধ্যে এটি সেরা বলা যায়। বাংলাদেশের বাজারে সবচেয়ে কম দামের ল্যাপটপ এর মধ্যে আপনি এটি পেয়ে যাবেন মাত্র আঠারো হাজার পাঁচশো টাকার মধ্যে। এই ল্যাপটপের রয়েছে ১৪ ইঞ্চি আকর্ষণীয় ডিসপ্লে সুবিধা। এবং রয়েছে ল্যাপটপে র‍্যাম ৪ জিবি এবং ৫০০ জিবি হার্ডডিস্ক।

5.Lenovo Ideapad G4070 Core i5 4th Gen

বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপের মধ্যে লেনোভো কোম্পানি আপনাকে দিচ্ছে দারুন সব ফিচারের ল্যাপটপ। যার কারণে এটি অন্যান্য ল্যাপটপের থেকে অনেক আলাদা এবং উন্নতমানের। এই ল্যাপটপ আপনি বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপের মধ্যে পেয়ে যাবেন মাত্র ১৬৫০০ টাকার মধ্যে। এই ল্যাপটপের মধ্যেই রয়েছে ১৪ ইঞ্চি ডিসপ্লে। এছাড়াও রয়েছে ল্যাপটপে এক টেরাবাইট হার্ডডিস্ক। এছাড়াও রয়েছে Intel HD 4600 গ্রাফিক্স সুবিধা।

6.HP ProBook 4440 Core i5 2nd Gen 4GB RAM Laptop

বাংলাদেশের সব ল্যাপটপের বাজার মূল্য এবং গুণগত মানের দিক থেকে এইচপি ল্যাপটপ খুবই জনপ্রিয় একটি ব্র্যান্ড এটা আমরা সকলেই জানি। এই ল্যাপটপটি পারফরম্যান্সের দিক থেকে খুবই জনপ্রিয়। এই ল্যাপটপ এর মধ্যে রয়েছে ৪ জিবি র‍্যাম এবং ৫০০ জিবি এইচপি হার্ডডিক্স। এই ল্যাপটপের প্রসেসরের স্পিড ২.৫ গিগা হার্জ থেকে বেড়ে সর্বোচ্চ ৩.১ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

7.HP EliteBook 8460P Core i5 4GB RAM 500 GB Business Laptop

এইচপি এলিটবুক বিজনেস সিরিজের ল্যাপটপগুলো উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন হয়ে থাকে যার কারণে এই ল্যাপটপগুলোকে হাইব্রিড ল্যাপটপ ও বলে অনেকে। এই ল্যাপটপের মধ্যে রয়েছে থার্ড জেনারেশনের প্রসেসর এবং ৪ জিবি র‍্যাম ৫০০ জিবি হার্ডডিস্ক। দেশের বাজারে এই ল্যাপটপটির দাম প্রায় ১৫ হাজার ৫০০ টাকা। দৈনন্দিন সব ধরনের কাজের পাশাপাশি প্রোগ্রাম এবং অডিও ভিডিও এডিটিং এর জন্য এই ল্যাপটপটি খুবই ভালো।

8. Lenovo ThinkPad X230 Core i5 3rd Gen 4 GB RAM 320 GB HDD Laptop

Lenovo থিংক প্যাড ল্যাপটপ ওজনের যেমন হালকা ঠিক তেমনি দামে কম। ডিজাইনের দিক থেকেও খুব সুন্দর এবং এর মডেল অন্যান্য ল্যাপটপের তুলনায় ভালো। এই ল্যাপটপটিতে রয়েছে থার্ড জেনারেশন এর প্রসেসর এবং এই 4gb ram ৩২০ জিবি হার্ডডিস্ক। পাশাপাশি রয়েছে ৩.২ গিগাহার্জ। এই ল্যাপটপটির বর্তমান বাজারমূলক প্রায় ১৪ হাজার টাকা। অফিসিয়াল যেকোনো কাজের পাশাপাশি প্রেজেন্টেশন দেওয়া থেকে শুরু করে সব ধরনের কাজ এই ল্যাপটপ দিয়ে করা সম্ভব।

9.Dell Cromebook 11

এই মডেলটির ল্যাপটপ ফোর্থ জেনারেশনের এবং ইন্টেল পেন্টিয়াম প্রেজেন্ট দিয়ে সাধারণত ডিজাইন করা হয়েছে। যার কারণে এই মডেলের ল্যাপটপ দিয়ে দৈনন্দিন অফিশিয়াল কাজের পাশাপাশি ওয়েব ব্রাউজিং করার জন্য খুবই ভালো। এছাড়াও এই ল্যাপটপে রয়েছে ৪ জিবি র‍্যাম এবং ক্রোম অপারেটিং সিস্টেম। বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপের মধ্যে এই ল্যাপটপটি সেরা। বাংলাদেশের বাজারে এর দাম মাত্র ৮৮০০ টাকা।

10.Lenovo G500 Laptop

এটি মূলত বাজেট বান্ধব একটি ল্যাপটপ। থার্ড জেনারেশনে এই ল্যাপটপ খুব সুন্দর ভাবে কোর আই থ্রি প্রসেসর দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে। দৈনন্দিন কম্পিউটার কাজে ব্যবহারের জন্য ভালো পারফরম্যান্স দেখাবে এই ল্যাপটপ। এতে রয়েছে ১৫.৬ ইঞ্চি এলইডি ডিসপ্লে। এই ল্যাপটপটি দিয়ে বেসিক ওয়েবসাইট ব্রাউজিং, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি কাজগুলো করা যাবে। বাংলাদেশের বাজারে এই ল্যাপটপের দাম মাত্র ৯ হাজার টাকা।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন ল্যাপটপটি ভালো হবে

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন ল্যাপটপটি ভালো হবে এটা আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে। প্রিয় পাঠক ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন ল্যাপটপটি ভালো হবে সে সম্পর্কে আজকে আমার পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি সাথেই থাকবেন। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন করেন তাহলে এক ধরনের ল্যাপটপ দরকার আর যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করেন কিংবা মার্কেটপ্লেসের কাজ করেন তাহলে আরো ভিন্ন ধরনের ল্যাপটপ দরকার।
আপনি যদি ভ্রমন করার জন্য এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং সহজে বহন করা যাবে এরকম ল্যাপটপ খুঁজেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ১৩ বার ১৪ ইঞ্চি মনিটরের ল্যাপটপ নিতে হবে। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি শক্তিশালী ল্যাপটপ নিতে হবে। অন্তত কর আই ফাইভ বা সিক্স এবং প্রসেসর৫/৭ হতে হবে।
আপনি যদি একসাথে অনেকগুলো কাজ করতে চান অর্থাৎ একাধিক সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন চালানোর ইচ্ছা করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে বেশি ram সম্পূর্ন ল্যাপটপ কিনতে হবে।৮ জিবি থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১২, ১৩ কিংবা ৩২ রামের ল্যাপটপ নিতে পারেন। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং ল্যাপটপে অনেক কিছু স্টোর করে রাখতে চান বা সেভ করে রাখতে চান তাহলে এসএসসি অবশ্যই ভালো হতে হবে এবং দামি হতে হবে।
আপনি যদি নির্দিষ্ট এরিয়া বা আউটলেট থেকে দূরে গিয়ে কোথাও ল্যাপটপ চালাতে চান বা কাজ করতে চান যেটাতে আপনার দীর্ঘক্ষন চার্জ থাকতে হবে সেক্ষেত্রে আপনি ভাল মানের ব্যাকআপ দিবে এরকম ব্যাটারির ল্যাপটপ নিবেন। আর আপনি যদি কিবোর্ড দিয়ে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে খুবই সফট এবং আরামদায়ক কিবোর্ড ব্যবহার করতে হবে।

২০২৫ সালের কোন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ সবচেয়ে ভালো

২০২৫ সালের কোন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ সবচেয়ে ভালো এটা নিয়ে আমাদের মনে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন আসে। যে ব্র্যান্ডগুলো সবচেয়ে ভালো এবং শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে কিংবা বাজারে বহুল প্রচলিত এবং বিখ্যাত ব্যান্ড হিসেবে চিহ্নিত রয়েছে সেগুলো নিচে তুলে ধরছি।
  • অ্যাপল কোম্পানি বাংলাদেশের সবচেয়ে নামকরা একটি ব্র্যান্ড এবং খুবই ব্যয়বহুল। এই ব্র্যান্ডের ল্যাপটপগুলো খুবই আকর্ষণীয় ডিজাইনের হয়ে থাকে এবং এই ল্যাপটপ গুলো খুবই শক্তিশালী হয়ে থাকে।
  • ডেল হচ্ছে রকমারি ল্যাপটপ আইটেমের একটি অন্যতম ব্রান্ড। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বাজেট নিয়ে কোন সমস্যা নাই বরং এই ল্যাপটপ দিয়ে আপনি আপনার সকল ধরনের কাজ করতে পারেন। ডেল অনেক দামি এবং জনপ্রিয় একটি ব্র্যান্ড।
  • এইচপি অনেক পুরাতন এবং নামিদামি ও ভালো কোম্পানির ল্যাপটপ। এটি অনেক আগে থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে বাজারে। ল্যাপটপের কথা মনে পড়লে আমরা এসপির কথা বলে থাকি। সকলের পছন্দ এবং গেম খেলার জন্য খুবই উপযুক্ত পপুলার একদিন ল্যাপটপ এইচপি।
  • Lenovo অনেক পুরাতন একটি ব্র্যান্ড এবং বাজারে সবচেয়ে সাশ্রয় এবং টেকসই যুক্ত ব্র্যান্ড। এই ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ খুবই পছন্দনীয় পেশাদার ব্যক্তিদের জন্য। আপনি চাইলে বাজারে লেনোভো ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ পছন্দ করে কিনে নিতে পারেন।
  • Asus ব্রান্ড টি খুবই সৃজনশীল এবং উদ্ভাবনী ল্যাপটপের জন্য খুবই জনপ্রিয়। বর্তমানে এক বিশেষ করে হাই সফটওয়্যার এর গেম খেলার জন্য বিখ্যাত এই ব্র্যান্ড। এটি যেমন ব্যবহারের সুবিধা ঠিক তেমনি দেখতেও সুন্দর। খুবই কম ওজনের একটি ল্যাপটপ এটি।

কোন জেনারেশনের ল্যাপটপ বেশি ভালো

কোন জেনারেশনের ল্যাপটপ ভালো? ল্যাপটপ যখন আমরা কিনতে যাই তখন আমাদের কমন একটা প্রশ্ন থাকে সেটা হচ্ছে যে কোন জেনারেশনের ল্যাপটপ কিনব এবং সেটা ভালো হবে কিনা! পুরাতন জেনারেশনের ল্যাপটপের তুলনায় নতুন জেনারেশনের ল্যাপটপ অনেক ভালো হয়ে থাকে। বিশেষ করে পুরাতন জেনারেশনের ল্যাপটপ যেগুলো সেগুলো একটু স্লো কাজ করে এবং নতুন জেনারেশনের ল্যাপটপগুলো অনেক ফাস্ট হয়।
যার কারণে কাজ করে আমরা সুবিধা পাই। অন্যদিকে আপডেট জেনারেশন এর ল্যাপটপে উন্নত মানের processor এবং ram rom ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যার কারণে আমরা যেকোনো ধরনের কাজ জলদি করে ফেলতে পারি। এজন্য ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং কাজের জন্য কিংবা গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য ভালো বা উন্নত জেনারেশনের ল্যাপটপ কিনা উচিত। এটি যদিও একটু ব্যয়বহুল হয়ে যায় কিন্তু তারপরও ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।

মিনি ল্যাপটপের দাম কত

মিনি ল্যাপটপ এর দাম কত সেটা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা এটাও জানতে পারবেন যে একটা মিনি ল্যাপটপ কিনতে আপনার কত টাকা খরচ পড়তে পারে। মিনি ল্যাপটপ বলতে সাধারণত ১০ থেকে ১১ ইঞ্চি ডিসপ্লে কে বোঝায় এবং হালকা ওজনের কম্পিউটার ডিভাইস যা মূলত বহন করতে সুবিধা হয়ে থাকে।
মিনি ল্যাপটপের কম্পিউটার এবং অন্যান্য ল্যাপটপের মত সকল ধরনের ফিচার রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি ওয়েব ব্রাউজিং, ইমেইল, ডকুমেন্টস সবগুলো কাজ খুব সহজে করতে পারেন। বাংলাদেশের মিনি ল্যাপটপ এর দাম ৭৯০০ টাকা থেকে শুরু হয়। এছাড়াও আরো ভালো পারফরম্যান্স পেতে অনেক ram এবং উন্নত ফিচার যুক্ত মিনিং ল্যাপটপ আপনি বাংলাদেশে কম দামে পেয়ে যাবেন।

পাঠকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দামে ল্যাপটপগুলো সম্পর্কে। এছাড়াও আরো জানলাম মিনি ল্যাপটপের দাম কত, ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ বেশি ভালো হবে এবং কোন জেনারেশনের ল্যাপটপ বেশি ভালো।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন।
তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।আর এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url